সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
রাজধানীর শ্যামপুর থানার পশ্চিম দোলাইরপাড়ে গতকাল শুক্রবার রাতে নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ হয়ে এক শিশু নিহত হয়েছে। তার নাম রবিউর রহমান সানি (১০)। সে স্থানীয় একটি স্কুলের দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্র ছিল। বাসায় বিদ্যুৎ না থাকায় এ সময় বাড়ির বাইরে বেরিয়েছিল সানি।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানায়, এলাকার সন্ত্রাসীদের দুটি পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির সময় সানি গুলিবিদ্ধ হয়। পরে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে ডাক্তাররা তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন।
নিহত সানির বাবা রাশেদুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে জানান, তাঁরা পশ্চিম দোলাইরপাড়ের ৪০/খ নম্বর বাসায় ভাড়া থাকেন। গতকাল রাতে ঘটনার সময় বিদ্যুৎ ছিল না। সানি বাসার গেটের সামনেই হাঁটাহাঁটি
করছিল। রাত পৌনে ১১টার দিকে হঠাৎ গোলাগুলির শব্দ শুনতে পান তিনি। এর পরই দেখেন, সানি রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। তার থুতনির নিচের অংশ থেকে রক্ত ঝরছে, গুলিবিদ্ধ হওয়ার মতো একটি ছিদ্র হয়েছে। সানিকে দ্রুত ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে রাত ১১টা ২০ মিনিটে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সানির স্বজনরা জানায়, ঘটনার সময় বাইরে হৈচৈ, একাধিক বোমা ও গুলির শব্দ তারা শুনেছে। তবে কারা কী কারণে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটিয়েছে, তা তারা বলতে পারেনি।
স্থানীয় বাসিন্দাদের ধারণা, এলাকার মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসীদের অভ্যন্তরীণ বিরোধের জের ধরে গোলাগুলি হয়েছে।
সানি যাত্রাবাড়ীর মীর হাজীরবাগের আবু হাজী বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্র ছিল। তার বাবা রাশেদুল পেশায় রিকশাভ্যানচালক। তাদের গ্রামের বাড়ি রংপুর সদরে। এক ভাই ও দুই বোনের মধ্যে সানি ছিল সবার বড়।
শ্যামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ জানান, গোলাগুলির ঘটনায় ছেলেটির মৃত্যু হয়েছে বলে শোনা গেছে। তবে গুলিতেই নিহত হয়েছে কি না, তা নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) মোজাম্মেল হক জানান, স্কুলছাত্র সানির গলায় গুলি লেগেছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত সানির বাবা রাশেদুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে জানান, তাঁরা পশ্চিম দোলাইরপাড়ের ৪০/খ নম্বর বাসায় ভাড়া থাকেন। গতকাল রাতে ঘটনার সময় বিদ্যুৎ ছিল না। সানি বাসার গেটের সামনেই হাঁটাহাঁটি
করছিল। রাত পৌনে ১১টার দিকে হঠাৎ গোলাগুলির শব্দ শুনতে পান তিনি। এর পরই দেখেন, সানি রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। তার থুতনির নিচের অংশ থেকে রক্ত ঝরছে, গুলিবিদ্ধ হওয়ার মতো একটি ছিদ্র হয়েছে। সানিকে দ্রুত ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে রাত ১১টা ২০ মিনিটে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সানির স্বজনরা জানায়, ঘটনার সময় বাইরে হৈচৈ, একাধিক বোমা ও গুলির শব্দ তারা শুনেছে। তবে কারা কী কারণে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটিয়েছে, তা তারা বলতে পারেনি।
স্থানীয় বাসিন্দাদের ধারণা, এলাকার মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসীদের অভ্যন্তরীণ বিরোধের জের ধরে গোলাগুলি হয়েছে।
সানি যাত্রাবাড়ীর মীর হাজীরবাগের আবু হাজী বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্র ছিল। তার বাবা রাশেদুল পেশায় রিকশাভ্যানচালক। তাদের গ্রামের বাড়ি রংপুর সদরে। এক ভাই ও দুই বোনের মধ্যে সানি ছিল সবার বড়।
শ্যামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ জানান, গোলাগুলির ঘটনায় ছেলেটির মৃত্যু হয়েছে বলে শোনা গেছে। তবে গুলিতেই নিহত হয়েছে কি না, তা নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) মোজাম্মেল হক জানান, স্কুলছাত্র সানির গলায় গুলি লেগেছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
No comments