বিরোধী দলকে চাপে রাখবে সরকার
বিরোধী দলকে চাপে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। টানা হরতালের মতো কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হলেও সরকার এ অবস্থানে অনড় থাকবে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে গাড়ি পোড়ানো এবং সচিবালয়ে বোমা নিক্ষেপের কারণে সরকার কঠোর অবস্থান নিয়েছে বলে নীতি-নির্ধারকেরা জানিয়েছেন।
সরকারের নীতিনির্ধারকেরা জানান, আন্দোলন বা দেশি-বিদেশি চাপের মুখেও এ অবস্থান থেকে সরবে না সরকার। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা নিয়ে উচ্চ আদালতের রায় পুরোপুরি অনুসরণ করা হবে। তবে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে সংলাপের বিপক্ষে নয় সরকার। এ সংলাপ সংসদ বা স্পিকারের কক্ষে হলেও সরকারের আপত্তি নেই।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন প্রভাবশালী মন্ত্রী প্রথম আলোকে বলেন, বিরোধী দল যতই আন্দোলন করুক, তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশ্নে সরকার একটা অবস্থান নিয়ে নিয়েছে। এ নিয়ে কোনো আপস হবে না।
সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সূত্র জানায়, নির্বাচনের আগ মুহূর্তে বা মেয়াদ শেষ হওয়ার কিছু আগে বিরোধী দলের সঙ্গে সংলাপে সরকার আগ্রহী। নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরূপ ও প্রকৃতি নিয়ে সরকারি দল কথা বলতে চায়। তবে সংলাপের সময় এখনো হয়নি।
সরকারের নীতিনির্ধারকেরা মনে করেন, বিএনপির নেতা ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার ঘটনাকে বিরোধী দল রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছে। টানা হরতাল দিয়ে নিরীহ গাড়িচালকসহ পাঁচ নাগরিক হত্যা এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটিয়ে পরিকল্পিতভাবে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে বোমা নিক্ষেপ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে গাড়ি পোড়ানো হয়েছে। সরকারের সর্বোচ্চ প্রশাসনিক কার্যালয়কে নিরাপত্তাহীন করার চেষ্টার মাধ্যমে সরকারের অস্তিত্বকে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে বলে তাঁরা মনে করেন।
নীতিনির্ধারকদের মতে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় ফিরে যেতে বিরোধী দল দেশে-বিদেশে নানামুখী তৎপরতা চালাচ্ছে। এটাই তাদের আন্দোলনের মূল লক্ষ্য। সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর করে যাওয়া মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গে নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূস ও ফজলে হাসান আবেদ বৈঠক করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার পক্ষে অবস্থান নেন। সরকার মনে করে, এ ঘটনায় বিএনপির নেপথ্য ভূমিকা আছে। এ অবস্থায় সরকার বিএনপিকে উল্টো চাপে রাখার কৌশল নিয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন প্রভাবশালী মন্ত্রী প্রথম আলোকে বলেন, বিরোধী দল যতই আন্দোলন করুক, তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশ্নে সরকার একটা অবস্থান নিয়ে নিয়েছে। এ নিয়ে কোনো আপস হবে না।
সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সূত্র জানায়, নির্বাচনের আগ মুহূর্তে বা মেয়াদ শেষ হওয়ার কিছু আগে বিরোধী দলের সঙ্গে সংলাপে সরকার আগ্রহী। নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরূপ ও প্রকৃতি নিয়ে সরকারি দল কথা বলতে চায়। তবে সংলাপের সময় এখনো হয়নি।
সরকারের নীতিনির্ধারকেরা মনে করেন, বিএনপির নেতা ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার ঘটনাকে বিরোধী দল রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছে। টানা হরতাল দিয়ে নিরীহ গাড়িচালকসহ পাঁচ নাগরিক হত্যা এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটিয়ে পরিকল্পিতভাবে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে বোমা নিক্ষেপ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে গাড়ি পোড়ানো হয়েছে। সরকারের সর্বোচ্চ প্রশাসনিক কার্যালয়কে নিরাপত্তাহীন করার চেষ্টার মাধ্যমে সরকারের অস্তিত্বকে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে বলে তাঁরা মনে করেন।
নীতিনির্ধারকদের মতে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় ফিরে যেতে বিরোধী দল দেশে-বিদেশে নানামুখী তৎপরতা চালাচ্ছে। এটাই তাদের আন্দোলনের মূল লক্ষ্য। সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর করে যাওয়া মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গে নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূস ও ফজলে হাসান আবেদ বৈঠক করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার পক্ষে অবস্থান নেন। সরকার মনে করে, এ ঘটনায় বিএনপির নেপথ্য ভূমিকা আছে। এ অবস্থায় সরকার বিএনপিকে উল্টো চাপে রাখার কৌশল নিয়েছে।
No comments