সাক্ষাৎকার-পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সার্বক্ষণিক চেষ্টা করছি by আনোয়ারুল আজিম আরিফ
উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম আলো: বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান পরিস্থিতি কেমন? উপাচার্য: বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক। নিয়মিতভাবে ক্লাস-পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রথম বর্ষে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ হচ্ছে। বিভিন্ন বিভাগে কর্মশালা-সেমিনারও হচ্ছে। এক কথায় বিশ্ববিদ্যালয় এখন পুরোদমে জমজমাট।
প্রথম আলো: ক্যাম্পাসের বর্তমান পরিস্থিতি ধরে রাখতে উদ্যোগগুলো বলুন।
উপাচার্য: আমি ক্যাম্পাস পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সার্বক্ষণিক চেষ্টা করছি। নিয়মিত সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। ছাত্রসংগঠনগুলোকে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। কিছুদিন আগে দুটি ছাত্রসংগঠনের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। তার পরও সবার সহযোগিতায় ক্যাম্পাস চালু হয়েছে।
প্রথম আলো: বিশ্ববিদ্যালয় প্রায় সময় অনির্ধারিতভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হচ্ছে। এতে শিক্ষার্থীরা সেশনজটে ভুগছে। সেশনজট নিরসনে পদক্ষেপ কী?
উপাচার্য: শিক্ষার্থীরা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সে জন্য সার্বিকভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা করে এ ক্ষয়ক্ষতি কীভাবে কমানো যায়, সে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
প্রথম আলো: ৮ ফেব্রুয়ারির ছাত্রসংঘর্ষে দায়ী ছাত্রদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে?
উপাচার্য: ওই দিনের সংঘর্ষের জন্য দায়ী শিক্ষার্থীদের ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। তাঁদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দিতে প্রক্টর কার্যালয়কে বলা হয়েছে। তাঁদের বক্তব্য পাওয়া গেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রথম আলো: সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে স্থবিরতা নিরসনে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হবে কি?
উপাচার্য: বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে জাতীয় দিবসগুলো পালন করা হচ্ছে। বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপিত হয়েছে। তবে শিক্ষার্থীদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য অনুমতি দেওয়া হবে। এজন্য কিছুটা সময় দরকার।
উপাচার্য: আমি ক্যাম্পাস পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সার্বক্ষণিক চেষ্টা করছি। নিয়মিত সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। ছাত্রসংগঠনগুলোকে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। কিছুদিন আগে দুটি ছাত্রসংগঠনের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। তার পরও সবার সহযোগিতায় ক্যাম্পাস চালু হয়েছে।
প্রথম আলো: বিশ্ববিদ্যালয় প্রায় সময় অনির্ধারিতভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হচ্ছে। এতে শিক্ষার্থীরা সেশনজটে ভুগছে। সেশনজট নিরসনে পদক্ষেপ কী?
উপাচার্য: শিক্ষার্থীরা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সে জন্য সার্বিকভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা করে এ ক্ষয়ক্ষতি কীভাবে কমানো যায়, সে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
প্রথম আলো: ৮ ফেব্রুয়ারির ছাত্রসংঘর্ষে দায়ী ছাত্রদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে?
উপাচার্য: ওই দিনের সংঘর্ষের জন্য দায়ী শিক্ষার্থীদের ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। তাঁদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দিতে প্রক্টর কার্যালয়কে বলা হয়েছে। তাঁদের বক্তব্য পাওয়া গেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রথম আলো: সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে স্থবিরতা নিরসনে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হবে কি?
উপাচার্য: বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে জাতীয় দিবসগুলো পালন করা হচ্ছে। বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপিত হয়েছে। তবে শিক্ষার্থীদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য অনুমতি দেওয়া হবে। এজন্য কিছুটা সময় দরকার।
No comments