সাবেক প্রতিমন্ত্রী মোশাররফের সাজা বহাল
একটি দুর্নীতির মামলায় সাজার রায়ের বিরুদ্ধে সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেনের করা আপিল খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. মিজানুর রহমান ভূঞার নেতৃত্বাধীন একক বেঞ্চ গতকাল বুধবার এ রায় দেন। ফলে নিম্ন আদালতের দেওয়া সাজা বহাল রইল।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এম এ কামরুল হাসান খান ও সাধন কুমার বণিক। মোশাররফ হোসেনের পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না বলে জানা গেছে।
রায়ের পর কামরুল হাসান খান প্রথম আলোকে বলেন, প্রায় ২০ বছর পর আপিলের ওপর শুনানি হয়। আদালত আপিল খারিজ করে রায় দেন। ফলে মোশাররফের বিরুদ্ধে নিম্ন আদালতের দেওয়া তিন বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ছয় লাখ টাকা জরিমানার রায় বহাল রইল। অনতিবিলম্বে তাঁকে সংশ্লিষ্ট আদালতে আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
আদালত সূত্র জানায়, ১৯৯১ সালের ২৯ জানুয়ারি তৎকালীন ঢাকা জেলা দুর্নীতি দমন কর্মকর্তা এম এ মান্নান বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় মোশাররফ হোসেনের বিরুদ্ধে এই মামলা করেন। মামলায় অভিযোগ করা হয়, ১৯৮৮ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বিসিআইসির চেয়ারম্যান ও শিল্পসচিব থাকাকালে মোশাররফ হোসেন বিদেশ-ভ্রমণ ভাতাসহ বিভিন্ন খাতে পাঁচ লাখ ৬৪ হাজার ৪৪৯ টাকা আত্মসাৎ করেন।
বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ১৯৯২ সালের ২ জুলাই এ মামলার রায়ে তাঁকে তিন বছরের কারাদণ্ড ও ছয় লাখ টাকা জরিমানা করেন। এই রায়ের বিরুদ্ধে তিনি ওই বছরই হাইকোর্টে আপিল করেন। এরপর তাঁর সাজা স্থগিত ও জামিন মঞ্জুর হয়। আপিলের ওপর শুনানি নিয়ে গতকাল আদালত তা খারিজ করে রায় দেন।
রায়ের পর কামরুল হাসান খান প্রথম আলোকে বলেন, প্রায় ২০ বছর পর আপিলের ওপর শুনানি হয়। আদালত আপিল খারিজ করে রায় দেন। ফলে মোশাররফের বিরুদ্ধে নিম্ন আদালতের দেওয়া তিন বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ছয় লাখ টাকা জরিমানার রায় বহাল রইল। অনতিবিলম্বে তাঁকে সংশ্লিষ্ট আদালতে আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
আদালত সূত্র জানায়, ১৯৯১ সালের ২৯ জানুয়ারি তৎকালীন ঢাকা জেলা দুর্নীতি দমন কর্মকর্তা এম এ মান্নান বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় মোশাররফ হোসেনের বিরুদ্ধে এই মামলা করেন। মামলায় অভিযোগ করা হয়, ১৯৮৮ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বিসিআইসির চেয়ারম্যান ও শিল্পসচিব থাকাকালে মোশাররফ হোসেন বিদেশ-ভ্রমণ ভাতাসহ বিভিন্ন খাতে পাঁচ লাখ ৬৪ হাজার ৪৪৯ টাকা আত্মসাৎ করেন।
বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ১৯৯২ সালের ২ জুলাই এ মামলার রায়ে তাঁকে তিন বছরের কারাদণ্ড ও ছয় লাখ টাকা জরিমানা করেন। এই রায়ের বিরুদ্ধে তিনি ওই বছরই হাইকোর্টে আপিল করেন। এরপর তাঁর সাজা স্থগিত ও জামিন মঞ্জুর হয়। আপিলের ওপর শুনানি নিয়ে গতকাল আদালত তা খারিজ করে রায় দেন।
No comments