আবার স্বপ্নের জাগরণ
সব রকম বাঁক ঘুরে আবার জয় টাইগারদের। এ জয়ের মধ্য দিয়ে বিশ্বকাপ ২০১১-এর কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের পদার্পণের স্বপ্ন ডানা মেলেছে। সাকিব আল হাসানদের জন্য এ জয়ের কোনো বিকল্প ছিল না। সব রকম জল্পনা-কল্পনা আর হিসাব-নিকাশের আপাত পরিসমাপ্তি ঘটিয়েছে যে জয়_সে জন্য আমরা বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে অভিনন্দন জানাই।
ক্রিকেট বিশ্বের অন্যতম সেরা শক্তি ইংল্যান্ডকে দুই উইকেটে পরাস্ত করে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা দুঃসময়ে সেরা খেলাই খেলেছেন। বোলিং, ফিল্ডিং, ব্যাটিং_তিনটি ক্ষেত্রেই তাঁরা পরিচয় দিয়েছেন দক্ষতা-যোগ্যতার এবং আবারও প্রমাণ মিলল, তামিম-সাকিব ছাড়াও স্নায়ু টান টান ম্যাচ জেতানোর আরো খেলোয়াড় আমাদের আছে। একটি দলের জন্য এ এক অপরিসীম শক্তি। শক্তির পরীক্ষায় সফলতা অর্জনই জোগায় প্রেরণা।
আমরা বিশেষ করে অভিনন্দন জানাই শফিউল ইসলামকে, যিনি চট্টগ্রামের জহুর আহমদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদকে নিয়ে অন্তিমে এক কঠিন পথ পাড়ি দিয়েছেন শুক্রবার রাতে। তাঁরা অবিচ্ছিন্ন নবম জুটিতে ৫৮ রান তুলে ইংল্যান্ডের ছুড়ে দেওয়া ২২৫ রানের টার্গেট ছাড়িয়ে যান পরিকল্পিত উপায়ে, নৈপুণ্য প্রদর্শন করে। সামনে রয়েছে নেদারসল্যান্ডস ও দক্ষিণ আফ্রিকা। কেউই হেলাফেলার নয়। দক্ষিণ আফ্রিকা তো শিরোপা জয়প্রত্যাশীদের কাতারেই অবস্থান করছে। শুক্রবার ইংল্যান্ডের বিপরীতে ইমরুল কায়েসের ৬০ রানের ইনিংসটিও ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তামিম, জুনায়েদ, রকিবুলকে হারিয়ে দল যখন প্রচণ্ড চাপে, তখন হাল ধরেন ইমরুল। তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দেন দলনায়ক সাকিব। বাঁচতে হলে লড়তে হবে, এ লড়াইয়ে জিততে হবে_এ সংকল্প শুক্রবার বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের দারুণভাবে উজ্জীবিত করেছিল। গত ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে অকল্পনীয় পরাজয়ের পর যে সমালোচনার তীরে বিদ্ধ হচ্ছিলেন সাকিব আল হাসানরা, তারপর সামনে যাওয়া ছাড়া তাঁদের আর কোনো গত্যন্তরও ছিল না। যে দলকে এবারের বিশ্বকাপে শুক্রবার তাঁরা পরাস্ত করেছেন, সেই দলটির ক্রিকেট ইতিহাসে রয়েছে অনেকখানি কুসুমাস্তীর্ণ অংশ। এ জয় আগামী দিনে অনেক শক্তি জোগাবে_তাতে কোনো দ্বিমত থাকার কথা নয়।
তবে মনে রাখতে হবে, বিজয়ই সর্বশেষ সত্য নয়। বিজয়কে ধরে রাখা অনেক কঠিন কাজ। এই কঠিন কাজ সম্পাদনের মধ্য দিয়েই বিজয় সংহত করতে হয়। আমাদের দৃঢ়বিশ্বাস, সাকিব আল হাসানরা তা করতে স্তরে স্তরে সফলতার পরিচয় দিতে সক্ষম হবেন। ক্রিকেটবোদ্ধাদের মতে, ক্রিকেট কখনো কখনো জীবনেরই প্রতিচ্ছবি। উত্থান আছে, পতন আছে। কখনো আনন্দের বন্যা বইয়ে দেয়, কখনো দুঃখের সাগরে ছুড়ে ফেলে। আমরা এরই আলোকে বলতে চাই, কতবার পড়ে গেল সেটা বিষয় নয়, কতবার উঠে দাঁড়াতে পেরেছে_সেটিই বিষয়। আমাদের ক্রিকেটযোদ্ধারা সে বিষয়েরই নায়ক। জয় হোক ক্রিকেটের।
আমরা বিশেষ করে অভিনন্দন জানাই শফিউল ইসলামকে, যিনি চট্টগ্রামের জহুর আহমদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদকে নিয়ে অন্তিমে এক কঠিন পথ পাড়ি দিয়েছেন শুক্রবার রাতে। তাঁরা অবিচ্ছিন্ন নবম জুটিতে ৫৮ রান তুলে ইংল্যান্ডের ছুড়ে দেওয়া ২২৫ রানের টার্গেট ছাড়িয়ে যান পরিকল্পিত উপায়ে, নৈপুণ্য প্রদর্শন করে। সামনে রয়েছে নেদারসল্যান্ডস ও দক্ষিণ আফ্রিকা। কেউই হেলাফেলার নয়। দক্ষিণ আফ্রিকা তো শিরোপা জয়প্রত্যাশীদের কাতারেই অবস্থান করছে। শুক্রবার ইংল্যান্ডের বিপরীতে ইমরুল কায়েসের ৬০ রানের ইনিংসটিও ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তামিম, জুনায়েদ, রকিবুলকে হারিয়ে দল যখন প্রচণ্ড চাপে, তখন হাল ধরেন ইমরুল। তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দেন দলনায়ক সাকিব। বাঁচতে হলে লড়তে হবে, এ লড়াইয়ে জিততে হবে_এ সংকল্প শুক্রবার বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের দারুণভাবে উজ্জীবিত করেছিল। গত ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে অকল্পনীয় পরাজয়ের পর যে সমালোচনার তীরে বিদ্ধ হচ্ছিলেন সাকিব আল হাসানরা, তারপর সামনে যাওয়া ছাড়া তাঁদের আর কোনো গত্যন্তরও ছিল না। যে দলকে এবারের বিশ্বকাপে শুক্রবার তাঁরা পরাস্ত করেছেন, সেই দলটির ক্রিকেট ইতিহাসে রয়েছে অনেকখানি কুসুমাস্তীর্ণ অংশ। এ জয় আগামী দিনে অনেক শক্তি জোগাবে_তাতে কোনো দ্বিমত থাকার কথা নয়।
তবে মনে রাখতে হবে, বিজয়ই সর্বশেষ সত্য নয়। বিজয়কে ধরে রাখা অনেক কঠিন কাজ। এই কঠিন কাজ সম্পাদনের মধ্য দিয়েই বিজয় সংহত করতে হয়। আমাদের দৃঢ়বিশ্বাস, সাকিব আল হাসানরা তা করতে স্তরে স্তরে সফলতার পরিচয় দিতে সক্ষম হবেন। ক্রিকেটবোদ্ধাদের মতে, ক্রিকেট কখনো কখনো জীবনেরই প্রতিচ্ছবি। উত্থান আছে, পতন আছে। কখনো আনন্দের বন্যা বইয়ে দেয়, কখনো দুঃখের সাগরে ছুড়ে ফেলে। আমরা এরই আলোকে বলতে চাই, কতবার পড়ে গেল সেটা বিষয় নয়, কতবার উঠে দাঁড়াতে পেরেছে_সেটিই বিষয়। আমাদের ক্রিকেটযোদ্ধারা সে বিষয়েরই নায়ক। জয় হোক ক্রিকেটের।
No comments