৩২তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা-শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি by প্রশান্ত কুমার দাস
পরামর্শ দিয়েছেন ২৮তম বিসিএস পরীক্ষায় প্রশাসন ক্যাডারে প্রথম স্থান অধিকারী প্রশান্ত কুমার দাসদোরগোড়ায় কড়া নাড়ছে ৩২তম (বিশেষ) বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। ৯ মার্চ এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর মাত্র দুই দিন। এই সময়ের মধ্যে নতুন কিছু কি শেখা সম্ভব? না।
তাই আমি বলব, সুযোগ হলে যেগুলো পড়া হয়েছে, সেগুলোই চোখ বুলিয়ে নিন একবার করে। নতুন কিছু পড়তে যাওয়ার দরকার নেই।
আর ভালো পরীক্ষার জন্য প্রয়োজন চিন্তামুক্ত থাকা। তাই আগের রাতে ভালো করে ঘুমিয়ে নিন। রাতে ঘুমানোর আগেই প্রবেশপত্র, সাধারণ ক্যালকুলেটর, কালো কালির বলপেন, বক্স, রুমাল ইত্যাদি প্রয়োজনীয় জিনিস গুছিয়ে রাখুন।
পরীক্ষার হলে নির্দষ্টি সময়ের কিছু আগে পঁেৌছানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অনেকে পরীক্ষা শুরুর পর তাড়াহুড়ো করে প্রবেশ করেন, যা একদম অনুচিত। প্রত্যেকের উচিত, অন্তত ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষাকেন্দ্রে উপস্থিত হওয়া। পরীক্ষার হলে প্রবেশের পর নিজের আসনে বসে একটু সুস্থির হয়ে নিন এবং সেই সঙ্গে আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে নিন।
অনেকেই ঘর থেকে বেরিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে পঁেৌছানোর আগ পর্যন্ত পড়তে থাকেন। এই পড়া খুব একটা কাজে আসে না, বরং আগের পড়া বিষয়গুলোর সঙ্গে তালগোল পাকিয়ে দেয়। আর পরীক্ষার হলে সহজে পঁেৌছানোর জন্য পরীক্ষার আগের দিন পরীক্ষাকেন্দ্রটা একবার দেখে আসুন। তাহলে অচেনা জায়গায় কেন্দ্র খঁোজার দুশ্চিন্তা থাকবে না।
প্রথমেই উত্তরপত্র দেওয়া হয় এবং হলে দায়িত্বরত শিক্ষক বা পরিদর্শক কিছু নির্দেশনা দেন। সে অনুযায়ী উত্তরপত্রের প্রার্থী কতর্ৃক পূরণীয় অংশ পূরণ করতে হবে। এই অংশ ঠিকভাবে পূরণ করা খুব জরুরি।
১০০ নম্বরের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা প্রচণ্ড প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। সময় এক ঘণ্টা। সময়ের হিসাবে প্রতিটি প্রশ্নের জন্য বরাদ্দ মাত্র ৩৬ সেকেন্ড। সঠিক উত্তরের জন্য পাবেন ১ নম্বর। আর ভুল উত্তরের জন্য আপনার প্রাপ্ত নম্বর থেকে আধা নম্বর কাটা যাবে। অর্থাৎ, দুটি ভুল উত্তরের জন্য কাটা যাবে ১ নম্বর। তাই কোনোভাবেই আন্দাজে কিংবা না জেনে উত্তর দেবেন না। আরেকটি জিনিস মাথায় রাখবেন, প্রশ্ন পাওয়ার পর তা সহজ হলো নাকি কঠিন হলো, তা নিয়ে একদম মাথা ঘামাবেন না। যা পারবেন না, তার জন্য এক সেকেন্ডও নষ্ট করা ঠিক হবে না। এক ঘণ্টার এই পরীক্ষায় প্রতিটি সেকেন্ড মহামূল্যবান। নিজের জানা উত্তরগুলো শুদ্ধভাবে দেওয়া জরুরি। অনুমানে কোনো প্রশ্নের উত্তর দেবেন না।
মনে রাখবেন, পরীক্ষার আগে প্রত্যেক পরীক্ষার্থী কমবেশি প্রস্তুতি নিয়ে যান। কিন্তু পরীক্ষার হলে ৬০ মিনিটকে যিনি সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারেন, তিনিই সফল হন। তাই শেষ মুহূর্তে কোনো প্রকার দুশ্চিন্তা বা ভীতি মাথায় আনবেন না।
আবারও বলছি, এখন আর নতুন কোনো বিষয় পড়ার সময় নেই। বুদ্ধিমানের কাজ হলো নতুন কিছু না পড়ে নমুনা প্রশ্নপত্র সমাধান করা, যা আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেবে। নিজের ওপর আস্থা রাখুন। সাফল্য আপনার জন্যই অপেক্ষা করছে।
প্রশান্ত কুমার দাস: সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, ময়মনসিংহ।
আর ভালো পরীক্ষার জন্য প্রয়োজন চিন্তামুক্ত থাকা। তাই আগের রাতে ভালো করে ঘুমিয়ে নিন। রাতে ঘুমানোর আগেই প্রবেশপত্র, সাধারণ ক্যালকুলেটর, কালো কালির বলপেন, বক্স, রুমাল ইত্যাদি প্রয়োজনীয় জিনিস গুছিয়ে রাখুন।
পরীক্ষার হলে নির্দষ্টি সময়ের কিছু আগে পঁেৌছানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অনেকে পরীক্ষা শুরুর পর তাড়াহুড়ো করে প্রবেশ করেন, যা একদম অনুচিত। প্রত্যেকের উচিত, অন্তত ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষাকেন্দ্রে উপস্থিত হওয়া। পরীক্ষার হলে প্রবেশের পর নিজের আসনে বসে একটু সুস্থির হয়ে নিন এবং সেই সঙ্গে আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে নিন।
অনেকেই ঘর থেকে বেরিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে পঁেৌছানোর আগ পর্যন্ত পড়তে থাকেন। এই পড়া খুব একটা কাজে আসে না, বরং আগের পড়া বিষয়গুলোর সঙ্গে তালগোল পাকিয়ে দেয়। আর পরীক্ষার হলে সহজে পঁেৌছানোর জন্য পরীক্ষার আগের দিন পরীক্ষাকেন্দ্রটা একবার দেখে আসুন। তাহলে অচেনা জায়গায় কেন্দ্র খঁোজার দুশ্চিন্তা থাকবে না।
প্রথমেই উত্তরপত্র দেওয়া হয় এবং হলে দায়িত্বরত শিক্ষক বা পরিদর্শক কিছু নির্দেশনা দেন। সে অনুযায়ী উত্তরপত্রের প্রার্থী কতর্ৃক পূরণীয় অংশ পূরণ করতে হবে। এই অংশ ঠিকভাবে পূরণ করা খুব জরুরি।
১০০ নম্বরের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা প্রচণ্ড প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। সময় এক ঘণ্টা। সময়ের হিসাবে প্রতিটি প্রশ্নের জন্য বরাদ্দ মাত্র ৩৬ সেকেন্ড। সঠিক উত্তরের জন্য পাবেন ১ নম্বর। আর ভুল উত্তরের জন্য আপনার প্রাপ্ত নম্বর থেকে আধা নম্বর কাটা যাবে। অর্থাৎ, দুটি ভুল উত্তরের জন্য কাটা যাবে ১ নম্বর। তাই কোনোভাবেই আন্দাজে কিংবা না জেনে উত্তর দেবেন না। আরেকটি জিনিস মাথায় রাখবেন, প্রশ্ন পাওয়ার পর তা সহজ হলো নাকি কঠিন হলো, তা নিয়ে একদম মাথা ঘামাবেন না। যা পারবেন না, তার জন্য এক সেকেন্ডও নষ্ট করা ঠিক হবে না। এক ঘণ্টার এই পরীক্ষায় প্রতিটি সেকেন্ড মহামূল্যবান। নিজের জানা উত্তরগুলো শুদ্ধভাবে দেওয়া জরুরি। অনুমানে কোনো প্রশ্নের উত্তর দেবেন না।
মনে রাখবেন, পরীক্ষার আগে প্রত্যেক পরীক্ষার্থী কমবেশি প্রস্তুতি নিয়ে যান। কিন্তু পরীক্ষার হলে ৬০ মিনিটকে যিনি সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারেন, তিনিই সফল হন। তাই শেষ মুহূর্তে কোনো প্রকার দুশ্চিন্তা বা ভীতি মাথায় আনবেন না।
আবারও বলছি, এখন আর নতুন কোনো বিষয় পড়ার সময় নেই। বুদ্ধিমানের কাজ হলো নতুন কিছু না পড়ে নমুনা প্রশ্নপত্র সমাধান করা, যা আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেবে। নিজের ওপর আস্থা রাখুন। সাফল্য আপনার জন্যই অপেক্ষা করছে।
প্রশান্ত কুমার দাস: সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, ময়মনসিংহ।
Everybody should carry some knowledge about exam before preparation like this post. then for studying BCS Total Solution
ReplyDeleteBCS Preperation site very helpful.
BCS Total Solution
BCS Preperation
Home page for others