নির্ধারিত সময়েই জিতল রাসেল
খেলার বয়স তখন মাত্রই এক মিনিট ১০ সেকেন্ড। কিছু বুঝে ওঠার আগেই আরামবাগের জালে বল। আনোয়ারের ভলিতে এগিয়ে গেল শেখ রাসেল। পঞ্চম মিনিটে আর্নেস্ট ইমাকোর পেনাল্টি গোলে ২-০। শেখ রাসেল তখনই ম্যাচ পকেটে পুরে ফেলেছে অনেকটা।
কিন্তু অদম্য আরামবাগ হাল ছাড়েনি। ২-২ করে অঘটনের ইঙ্গিতও দিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত ৪-২ গোলে জিতল শেখ রাসেল। এতে ফেডারেশন কাপের শেষ চারে ওঠার কাজটাও সম্পন্ন, শনিবার যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ শেখ জামাল।
আগের দুই দিন টাইব্রেকারে খেলা গড়িয়েছে। কাল নির্ধারিত সময়েই ম্যাচ শেষ। টাইব্রেকারের উত্তেজনা হয়তো ছিল না। তবে আরামবাগ ২-২ করে ফেলায় ঠিকই জমে উঠেছিল ম্যাচটা।
এটা শেখ রাসেলের টানা চতুর্থ জয়। ফেডারেশন কাপের গ্রুপ পর্বে একমাত্র এই দলটিই জিতেছে তিনটি ম্যাচ। কাল কোয়ার্টার ফাইনাল জিতে শেখ রাসেল নিজেদের জয়যাত্রাকে করল প্রলম্বিত। তবে এদিন চার গোল করলেও দলটির খেলায় কোথায় যেন কেটে গিয়েছিল ছন্দ। কোচ মারুফুল হক তাই জিতেও খুশি নন, ‘ধারাবাহিকতা রাখা যায়নি। খেলাটা আরও গোছানো হতে পারত।’
শুরুতেই দুই গোলে এগিয়ে যাওয়ায় শেখ রাসেলের মধ্যে একটু গা-ছাড়া ভাব এসে গিয়েছিল। এই সুযোগেই আরামবাগ চেপে ধরে তুলনামূলক শক্তিশালী প্রতিপক্ষকে। ২-২ করার পর আরামবাগ এগিয়েও যেতে পারত। কিন্তু পারেনি স্ট্রাইকারদের ব্যর্থতায়।
২-২ হওয়ার পর গোলের জন্য মরিয়া শেখ রাসেলকে ৫২ মিনিটে এগিয়ে নেন ফয়সাল মাহমুদ। অনেকটা ছুটে এসে ডাইভ দিয়ে বল জালে পাঠান ফয়সাল। দল পায় স্বস্তির গোল। তবে গোলের আনন্দ উদ্যাপন করতে পারেননি গোলদাতা। পায়ে ব্যথা পাওয়ায় তখনই তাঁকে মাঠ ছাড়তে হয়।
আরামবাগ অধিনায়ক দ্বীন মোহাম্মদ দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছেড়েছেন ৭৮ মিনিটে। ১০ জনের আরামবাগের বিপক্ষে ৮৭ মিনিটে সুযোগটা কাজে লাগিয়েছেন ইউসুফ। আনোয়ারের ক্রসে তাঁর প্লেসিংয়ে স্কোর লাইন হয়েছে ৪-২।
আরামবাগ হারলেও পরিচয় দিয়েছে লড়াকু চরিত্রের। ৩২ আর ৩৮ মিনিটে দুই গোল করে তাদের খেলায় ফিরে আসাটা প্রশংসার যোগ্য। প্রথম গোলটা এসেছে জুয়েল উজোমফিনের পা থেকে। দ্বিতীয়টা কিংসলের টোকায়।
কিন্তু সব প্রশংসাই অসদাচরণের একফোঁটা গো-চনায় শেষ করে দিয়েছেন আরামবাগের ডিফেন্ডার আমাদি মোজেস। ম্যাচের মধ্যে রেফারির সঙ্গে অসদাচরণ করেছেন, লাথি মেরে টেন্টের চেয়ার এলোমেলো করে দিয়েছেন। এক সাংবাদিকের সঙ্গেও অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছেন এই নাইজেরিয়ান।
আগের দুই দিন টাইব্রেকারে খেলা গড়িয়েছে। কাল নির্ধারিত সময়েই ম্যাচ শেষ। টাইব্রেকারের উত্তেজনা হয়তো ছিল না। তবে আরামবাগ ২-২ করে ফেলায় ঠিকই জমে উঠেছিল ম্যাচটা।
এটা শেখ রাসেলের টানা চতুর্থ জয়। ফেডারেশন কাপের গ্রুপ পর্বে একমাত্র এই দলটিই জিতেছে তিনটি ম্যাচ। কাল কোয়ার্টার ফাইনাল জিতে শেখ রাসেল নিজেদের জয়যাত্রাকে করল প্রলম্বিত। তবে এদিন চার গোল করলেও দলটির খেলায় কোথায় যেন কেটে গিয়েছিল ছন্দ। কোচ মারুফুল হক তাই জিতেও খুশি নন, ‘ধারাবাহিকতা রাখা যায়নি। খেলাটা আরও গোছানো হতে পারত।’
শুরুতেই দুই গোলে এগিয়ে যাওয়ায় শেখ রাসেলের মধ্যে একটু গা-ছাড়া ভাব এসে গিয়েছিল। এই সুযোগেই আরামবাগ চেপে ধরে তুলনামূলক শক্তিশালী প্রতিপক্ষকে। ২-২ করার পর আরামবাগ এগিয়েও যেতে পারত। কিন্তু পারেনি স্ট্রাইকারদের ব্যর্থতায়।
২-২ হওয়ার পর গোলের জন্য মরিয়া শেখ রাসেলকে ৫২ মিনিটে এগিয়ে নেন ফয়সাল মাহমুদ। অনেকটা ছুটে এসে ডাইভ দিয়ে বল জালে পাঠান ফয়সাল। দল পায় স্বস্তির গোল। তবে গোলের আনন্দ উদ্যাপন করতে পারেননি গোলদাতা। পায়ে ব্যথা পাওয়ায় তখনই তাঁকে মাঠ ছাড়তে হয়।
আরামবাগ অধিনায়ক দ্বীন মোহাম্মদ দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছেড়েছেন ৭৮ মিনিটে। ১০ জনের আরামবাগের বিপক্ষে ৮৭ মিনিটে সুযোগটা কাজে লাগিয়েছেন ইউসুফ। আনোয়ারের ক্রসে তাঁর প্লেসিংয়ে স্কোর লাইন হয়েছে ৪-২।
আরামবাগ হারলেও পরিচয় দিয়েছে লড়াকু চরিত্রের। ৩২ আর ৩৮ মিনিটে দুই গোল করে তাদের খেলায় ফিরে আসাটা প্রশংসার যোগ্য। প্রথম গোলটা এসেছে জুয়েল উজোমফিনের পা থেকে। দ্বিতীয়টা কিংসলের টোকায়।
কিন্তু সব প্রশংসাই অসদাচরণের একফোঁটা গো-চনায় শেষ করে দিয়েছেন আরামবাগের ডিফেন্ডার আমাদি মোজেস। ম্যাচের মধ্যে রেফারির সঙ্গে অসদাচরণ করেছেন, লাথি মেরে টেন্টের চেয়ার এলোমেলো করে দিয়েছেন। এক সাংবাদিকের সঙ্গেও অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছেন এই নাইজেরিয়ান।
No comments