বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব কাল শুরু
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব শুরু হচ্ছে কাল শুক্রবার। ২২ জানুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে এবারের বিশ্ব ইজতেমা শেষ হবে। আজ বৃহস্পতিবার বাদ মাগরিব দ্বিতীয় পর্বের আমবয়ান শুরু হবে। কাল বাদ ফজর থেকেই শুরু হবে মূল কার্যক্রম।
দ্বিতীয় পর্বে অংশ নিতে গতকাল বুধবার থেকেই দেশের ৩২টি জেলার মুসল্লিরা ইজতেমা ময়দানে আসতে শুরু করেছেন। ইজতেমা ময়দানে তাঁরা জেলাওয়ারি খিত্তায় অবস্থান নিচ্ছেন।
এর আগে ১৩ জানুয়ারি বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরু হয়। ১৫ জানুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে তা শেষ হয়।
পুলিশ সুপার আবদুল বাতেন জানান, ইজতেমার জন্য পাঁচ স্তরের নিরাপত্তাবলয় গড়ে তোলা হয়েছে। তাবলিগ জামাতের নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবকদের সঙ্গে সেখানে নিয়োজিত থাকবে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব), পুলিশ, আর্মড ব্যাটালিয়ন পুলিশ ও আনসারের প্রায় ১০ হাজার সদস্যসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
ইজতেমা আয়োজক কমিটির গিয়াস উদ্দিন জানান, প্রথম পর্ব শেষে পুরো ইজতেমা ময়দান ইতিমধ্যে পরিষ্কার করে প্রস্তুত করা হয়েছে।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হাসান সারওয়ার জানান, টঙ্গী রেলস্টেশনে রয়েছে আগের মতোই অতিরিক্ত টিকিট কাউন্টার। টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে অতিরিক্ত বেড সংযোজন ও মাঠে অস্থায়ী চিকিৎসাকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। ভ্রাম্যমাণ চিকিৎসাকেন্দ্র ও অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া ইজতেমা মাঠসংলগ্ন নিউ মন্নু মিলের মাঠে অস্থায়ীভাবে নির্মিত বেশ কিছু সরকারি-বেসরকারি চিকিৎসাসেবা কেন্দ্র মুসল্লিদের স্বাস্থ্যসেবা চালিয়ে যাচ্ছে। অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসও বিশেষভাবে প্রস্তুত রয়েছে।
হাসান সারওয়ার জানান, আজ থেকে টঙ্গী রেলস্টেশনে নিয়মিত যাত্রী ট্রেন ছাড়াও আন্তনগর ট্রেনগুলোর প্রতিটি টঙ্গী জংশন স্টেশনে থামবে। এ ছাড়া টঙ্গী-ঢাকা, টঙ্গী-নারায়ণগঞ্জ, টঙ্গী হয়ে ঢাকা-সিলেট, ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ, ঢাকা-সিরাজগঞ্জ, ঢাকা-ভৈরবসহ উত্তরবঙ্গের জন্য বিশেষ ট্রেন থাকবে। মুসল্লিদের যাতায়াতের সুবিধার্থে সড়কপথে আগের পর্বের মতোই থাকবে বিআরটিসির ৫০টি বিশেষ বাস।
র্যাব-১-এর উপপরিচালক মো. নিশাদুল ইসলাম জানান, ইজতেমা এলাকায় তাঁদের সহস্রাধিক সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছেন। এ পর্বেও তাঁরা তিন স্তরে নিরাপত্তা দেবেন। ইজতেমা মাঠের প্রবেশপথ ও আশপাশে সিসি টিভিতে সার্বিক কার্যক্রমের চিত্র ধারণ করা হচ্ছে। মাঠে প্রবেশপথে দেহ তল্লাশি করা এবং মাঠের বিভিন্ন পয়েন্টে টাওয়ার থেকে র্যাব সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণের দায়িত্ব পালন করছে।
টঙ্গী পৌরসভার মেয়র আজমত উল্লাহ খান সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে জানান, টঙ্গী ও উত্তরার ডেসকো ইজতেমাস্থলে ১৩২ কেভি বিদ্যুৎ তিনটি (১১ কেভি) ফিডারের মাধ্যমে সরবরাহ করবে। এ ছাড়া সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহে পাঁচটি ট্রলি ট্রান্সফরমার ও চারটি স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর থাকবে।
এর আগে ১৩ জানুয়ারি বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরু হয়। ১৫ জানুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে তা শেষ হয়।
পুলিশ সুপার আবদুল বাতেন জানান, ইজতেমার জন্য পাঁচ স্তরের নিরাপত্তাবলয় গড়ে তোলা হয়েছে। তাবলিগ জামাতের নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবকদের সঙ্গে সেখানে নিয়োজিত থাকবে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব), পুলিশ, আর্মড ব্যাটালিয়ন পুলিশ ও আনসারের প্রায় ১০ হাজার সদস্যসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
ইজতেমা আয়োজক কমিটির গিয়াস উদ্দিন জানান, প্রথম পর্ব শেষে পুরো ইজতেমা ময়দান ইতিমধ্যে পরিষ্কার করে প্রস্তুত করা হয়েছে।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হাসান সারওয়ার জানান, টঙ্গী রেলস্টেশনে রয়েছে আগের মতোই অতিরিক্ত টিকিট কাউন্টার। টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে অতিরিক্ত বেড সংযোজন ও মাঠে অস্থায়ী চিকিৎসাকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। ভ্রাম্যমাণ চিকিৎসাকেন্দ্র ও অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া ইজতেমা মাঠসংলগ্ন নিউ মন্নু মিলের মাঠে অস্থায়ীভাবে নির্মিত বেশ কিছু সরকারি-বেসরকারি চিকিৎসাসেবা কেন্দ্র মুসল্লিদের স্বাস্থ্যসেবা চালিয়ে যাচ্ছে। অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসও বিশেষভাবে প্রস্তুত রয়েছে।
হাসান সারওয়ার জানান, আজ থেকে টঙ্গী রেলস্টেশনে নিয়মিত যাত্রী ট্রেন ছাড়াও আন্তনগর ট্রেনগুলোর প্রতিটি টঙ্গী জংশন স্টেশনে থামবে। এ ছাড়া টঙ্গী-ঢাকা, টঙ্গী-নারায়ণগঞ্জ, টঙ্গী হয়ে ঢাকা-সিলেট, ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ, ঢাকা-সিরাজগঞ্জ, ঢাকা-ভৈরবসহ উত্তরবঙ্গের জন্য বিশেষ ট্রেন থাকবে। মুসল্লিদের যাতায়াতের সুবিধার্থে সড়কপথে আগের পর্বের মতোই থাকবে বিআরটিসির ৫০টি বিশেষ বাস।
র্যাব-১-এর উপপরিচালক মো. নিশাদুল ইসলাম জানান, ইজতেমা এলাকায় তাঁদের সহস্রাধিক সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছেন। এ পর্বেও তাঁরা তিন স্তরে নিরাপত্তা দেবেন। ইজতেমা মাঠের প্রবেশপথ ও আশপাশে সিসি টিভিতে সার্বিক কার্যক্রমের চিত্র ধারণ করা হচ্ছে। মাঠে প্রবেশপথে দেহ তল্লাশি করা এবং মাঠের বিভিন্ন পয়েন্টে টাওয়ার থেকে র্যাব সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণের দায়িত্ব পালন করছে।
টঙ্গী পৌরসভার মেয়র আজমত উল্লাহ খান সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে জানান, টঙ্গী ও উত্তরার ডেসকো ইজতেমাস্থলে ১৩২ কেভি বিদ্যুৎ তিনটি (১১ কেভি) ফিডারের মাধ্যমে সরবরাহ করবে। এ ছাড়া সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহে পাঁচটি ট্রলি ট্রান্সফরমার ও চারটি স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর থাকবে।
No comments