হিলি স্থলবন্দর-নিলামে অনিয়মের অভিযোগ
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে আটক করা পণ্য নিলামের ক্ষেত্রে নানা অভিযোগ পাওয়া গেছে। কমমূল্যে ও নষ্ট (ক্ষতিগ্রস্ত) দেখিয়ে নিলামে বিক্রি ও নিলাম করা পণ্যের অতিরিক্ত পণ্য চালান করে দেওয়ার চেষ্টার মাধ্যমে এসব অনিয়ম সংঘটিত হয়েছে।
এসব অনিয়মের জন্য কাস্টমস গুদাম কর্মকর্তা (পরিদর্শক) অনিল চন্দ্র রায় ও কাস্টমসের সরকারি নিলামকারী জাহিদ আবরার আহম্মেদকে অভিযুক্ত করেছেন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। তবে তাঁরা দুজনই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
সীমান্ত এলাকায় চোরাচালান বিরোধী অভিযানে আটককৃত পণ্যসামগ্রী নিলামে বিক্রির জন্য গত ৩০ নভেম্বর চারটি লটে বন্দরের সহকারী কমিশনারের কার্যালয় থেকে দরপত্র আহ্বান করা হয়।
তবে নিলামে অংশ নেওয়া কয়েকজন ব্যবসায়ী অভিযোগ করেন, অনিল চন্দ্র রায় কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে প্রভাবিত করে চার ও তিন লটের মালামালের বাজারমূল্য কম দেখিয়ে দরপত্র আহ্বান করেন। আর সরকারি নিলামকারী জাহিদ আবরার তাঁকে সহযোগিতা করেন।
আবার গত ২৭ ডিসেম্বর কাস্টমস গুদাম থেকে নিলামে বিক্রি করা পণ্যের সঙ্গে অতিরিক্ত পণ্য পাচারের সময় নিলামগ্রহীতা সাখাওয়াত হোসেনের ছেলে এনামুল হককে আটক করা হয়। এনামুল থানাহাজতে দাবি করেন, অনিল চন্দ্র ও জাহিদ আবরার এসব অতিরিক্ত পণ্য ট্রাকে তুলে দিয়েছেন।
তবে অনিল চন্দ্র রায় বলেন, নিলামগ্রহীতাকে অতিরিক্ত কোনো মালামাল দেওয়া হয়নি। তবে অনুপস্থিতির সুযোগে কেউ এটা ঘটাতে পারে। এর সঙ্গে তাঁর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। আর সরকারি নিলামকারী জাহিদ আবরার আহম্মেদ এসব বিষয়ে কোনো কথাই বলতে চাননি।
এ বিষয়ে বন্দরের কাস্টমস সহকারী কমিশনার পায়েল পাশা বলেন, ‘আমি এখানে সদ্য যোগদান করেছি। আমি আসার আগে এই নিলাম হয়েছে।’ কাস্টমসের সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ মিনহাজ উদ্দিন পাহলোয়ান বলেন, নিয়ম মেনেই কমিটি নিলাম সম্পন্ন করেছে। সেখানে কোনো অনিয়ম করা হয়নি।
তবে উপজেলা টাস্কফোর্স দলের প্রধান হাকিমপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তোফাজ্জল হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, এ ব্যাপারে লিখিত একটি প্রতিবেদন জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে দাখিল করা হয়েছে। এ ঘটনা তদন্ত করতে একটি কমিটি গঠনের সুপারিশ করা হয়েছে।
সীমান্ত এলাকায় চোরাচালান বিরোধী অভিযানে আটককৃত পণ্যসামগ্রী নিলামে বিক্রির জন্য গত ৩০ নভেম্বর চারটি লটে বন্দরের সহকারী কমিশনারের কার্যালয় থেকে দরপত্র আহ্বান করা হয়।
তবে নিলামে অংশ নেওয়া কয়েকজন ব্যবসায়ী অভিযোগ করেন, অনিল চন্দ্র রায় কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে প্রভাবিত করে চার ও তিন লটের মালামালের বাজারমূল্য কম দেখিয়ে দরপত্র আহ্বান করেন। আর সরকারি নিলামকারী জাহিদ আবরার তাঁকে সহযোগিতা করেন।
আবার গত ২৭ ডিসেম্বর কাস্টমস গুদাম থেকে নিলামে বিক্রি করা পণ্যের সঙ্গে অতিরিক্ত পণ্য পাচারের সময় নিলামগ্রহীতা সাখাওয়াত হোসেনের ছেলে এনামুল হককে আটক করা হয়। এনামুল থানাহাজতে দাবি করেন, অনিল চন্দ্র ও জাহিদ আবরার এসব অতিরিক্ত পণ্য ট্রাকে তুলে দিয়েছেন।
তবে অনিল চন্দ্র রায় বলেন, নিলামগ্রহীতাকে অতিরিক্ত কোনো মালামাল দেওয়া হয়নি। তবে অনুপস্থিতির সুযোগে কেউ এটা ঘটাতে পারে। এর সঙ্গে তাঁর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। আর সরকারি নিলামকারী জাহিদ আবরার আহম্মেদ এসব বিষয়ে কোনো কথাই বলতে চাননি।
এ বিষয়ে বন্দরের কাস্টমস সহকারী কমিশনার পায়েল পাশা বলেন, ‘আমি এখানে সদ্য যোগদান করেছি। আমি আসার আগে এই নিলাম হয়েছে।’ কাস্টমসের সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ মিনহাজ উদ্দিন পাহলোয়ান বলেন, নিয়ম মেনেই কমিটি নিলাম সম্পন্ন করেছে। সেখানে কোনো অনিয়ম করা হয়নি।
তবে উপজেলা টাস্কফোর্স দলের প্রধান হাকিমপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তোফাজ্জল হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, এ ব্যাপারে লিখিত একটি প্রতিবেদন জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে দাখিল করা হয়েছে। এ ঘটনা তদন্ত করতে একটি কমিটি গঠনের সুপারিশ করা হয়েছে।
No comments