মোবাইল বিড়ম্বনায় তারিন
নন্দিত অভিনেত্রী তারিন সম্প্রতি উত্তরার একটি শুটিং হাউজে শুটিং করার সময় তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনটি হারিয়ে ফেলেন। মোবাইল হারানোর শোক অবশ্য দীর্ঘসময় সহ্য করতে হয় নি তাকে। তারিন ও শুটিং স্পটের সবাইকে অবাক করে দিয়ে গায়েব হওয়া ফোন ঘন্টা তিনেক পড়েই ফেরত পান। কিন্তু এরই মধ্যে ঘটে যায় অবাঞ্ছিত ঘটনা।
উত্তরার শুটিং হাউজে শুটিং চলাকালে মোবাইল ফোন হারানো প্রসঙ্গে তারিন বলেন, মেকআপ রুম থেকে বেরিয়ে শট দিয়ে এসে দেখি মোবাইল ফোন গায়েব। আব্বুকে অনেকদিন পর হাসপাতাল থেকে বাড়িতে আনা হয়েছিল। প্রতি মুহূর্তে খবর নেয়ার প্রয়োজন হচ্ছিল। মোবাইল ফোন হারিয়ে তাই একরকম বিপাকেই পড়ে গিয়েছিলাম।
শুটিং ইউনিটের অনেকের কাছেই তারিন জানতে চান, কেউ ভুল করে তার মোবাইলটি নিয়েছে কিন। কেউ কিছু বলতে পারে নি। অবাক করা ঘটনা হলো মোবাইলটি আর পাওয়া যাবে না বলে যখন অনেকটা নিশ্চিত তারিন; ঠিক তখনই গায়েব হওয়া মোবাইলটি ফেরত পান তিনি। ঐ শুটিং স্পটেই ঘন্টা তিনেক পর মেকআপ রুমের টেবিলে মোবাইল ফোনটি পাওয়া যায়। অথচ বহুবার মেকআপ রুমের এখানে সেখানে মোবাইলটি খোঁজা হয়েছে।
ঘটনার এখানেই শেষ নয়। তারিনকে অবাক করে দিয়ে তার বন্ধু-বান্ধব আর আত্মীয়-স্বজন ফোন করতে থাকে। সবাই জানায়, তারিনের মোবাইল থেকে তাদের নাকি আজে-বাজে এসএমএস পাঠানো হয়েছে। তারিনের স্বল্প পরিচিত অনেকে জানান, তাদের নাকি তারিন বন্ধু হওয়ার আমন্ত্রণ জানিয়ে এসএমএস পাঠিয়েছেন।
এ ধরনের কথা শোনে তারিন তার মোবাইলের ‘সেন্ট আইটেম’-এ গিয়ে দেখেন, তার মোবাইল থেকে প্রায় ৩০ জনের কাছে আপত্তিকর এসএমএস পাঠানো হয়েছে। এ প্রসঙ্গে দুঃখ প্রকাশ করে তারিন বলেন, ‘কে বা কারা এ ধরনের নোংরা কাজের সঙ্গে জড়িত ছিল তা জানতে পারিনি। তবে আমার মোবাইল ফোন থেকে কারো কাছে অপ্রত্যাশিত এসএমএস গিয়ে থাকলে, তা একান্তই অনিচ্ছাকৃত। এর আগেও আমার ফেসবুক একাউন্ট একবার হ্যাক হয়েছিল। আমি বুঝি না অন্যের ক্ষতি করে কার কোন ধরনের স্বার্থসিদ্ধি হয়।’
শুটিং ইউনিটের অনেকের কাছেই তারিন জানতে চান, কেউ ভুল করে তার মোবাইলটি নিয়েছে কিন। কেউ কিছু বলতে পারে নি। অবাক করা ঘটনা হলো মোবাইলটি আর পাওয়া যাবে না বলে যখন অনেকটা নিশ্চিত তারিন; ঠিক তখনই গায়েব হওয়া মোবাইলটি ফেরত পান তিনি। ঐ শুটিং স্পটেই ঘন্টা তিনেক পর মেকআপ রুমের টেবিলে মোবাইল ফোনটি পাওয়া যায়। অথচ বহুবার মেকআপ রুমের এখানে সেখানে মোবাইলটি খোঁজা হয়েছে।
ঘটনার এখানেই শেষ নয়। তারিনকে অবাক করে দিয়ে তার বন্ধু-বান্ধব আর আত্মীয়-স্বজন ফোন করতে থাকে। সবাই জানায়, তারিনের মোবাইল থেকে তাদের নাকি আজে-বাজে এসএমএস পাঠানো হয়েছে। তারিনের স্বল্প পরিচিত অনেকে জানান, তাদের নাকি তারিন বন্ধু হওয়ার আমন্ত্রণ জানিয়ে এসএমএস পাঠিয়েছেন।
এ ধরনের কথা শোনে তারিন তার মোবাইলের ‘সেন্ট আইটেম’-এ গিয়ে দেখেন, তার মোবাইল থেকে প্রায় ৩০ জনের কাছে আপত্তিকর এসএমএস পাঠানো হয়েছে। এ প্রসঙ্গে দুঃখ প্রকাশ করে তারিন বলেন, ‘কে বা কারা এ ধরনের নোংরা কাজের সঙ্গে জড়িত ছিল তা জানতে পারিনি। তবে আমার মোবাইল ফোন থেকে কারো কাছে অপ্রত্যাশিত এসএমএস গিয়ে থাকলে, তা একান্তই অনিচ্ছাকৃত। এর আগেও আমার ফেসবুক একাউন্ট একবার হ্যাক হয়েছিল। আমি বুঝি না অন্যের ক্ষতি করে কার কোন ধরনের স্বার্থসিদ্ধি হয়।’
No comments