রাজশাহীতে রনি
রনিকে পাওয়া গেল রাজশাহীতে, ১২ জানুয়ারি রাত ১০টায়। রাজশাহী অ্যাসোসিয়েশন ভবনে চলছে উচ্চাঙ্গসংগীত উৎসব। এরই মধ্যে কলকাতার জি বাংলার জনপ্রিয় অনুষ্ঠান ‘মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার-৬’-এর অন্যতম প্রতিযোগী আবু হেনা রনি এসে হাজির। সবার নজর তাঁর দিকে। তারপর পাশে বসে ছবি তোলার হিড়িক।
রনির বাড়ি নাটোরের সিংড়া উপজেলার বিলদহর গ্রামে। গত ৭ জানুয়ারি দেশে এসেছেন তিনি। বললেন, ‘ছোটবেলা থেকেই আমার সামনে কোনো বন্ধুকে মন খারাপ করে থাকতে দিতাম না। একটা হাসির কথা বলে তাদের হাসাতাম। বরাবরই আমি এ কাজটি করে এসেছি। ওই অভ্যাসটাই কাজে লাগছে। কাজটা করার সময় আমি কখনোই মনে করি না যে আমি চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য প্রতিযোগিতায় লড়ছি। বন্ধুদের সামনে যেমন করছিলাম, তেমনই করি।’
মজার অভিজ্ঞতার কথা প্রসঙ্গে তিনি বললেন, ‘আমার একটা জোকসের জন্য একজন মানুষের নাম দরকার। ভাবলাম, শুভঙ্করদাকে নিয়েই বলি। কে যেন একজন বললেন, উনি খুব রাগী মানুষ। সাবধান। আরেকজন আবার সমর্থন করলেন। যা হোক, তাঁর নামই বলে ফেললাম। সবাই তো খুশি। পরে বুঝলাম, শুভঙ্করদাও খুশি। তিনি নাকি এখন অপেক্ষায় থাকেন তাঁকে নিয়ে আমি কী জানি কী করি। এ জন্য অনুষ্ঠান শুরুর আগেই তিনি সবার পাণ্ডুলিপি দেখেন। আমারটাও দেখতে চান কিন্তু আমি এদিক-ওদিক যাওয়ার ভান করে দেখাই না। পরে যখন মঞ্চে বলি, তখন হাসির রোল পড়ে যায়। আমি খুব উপভোগ করি।’ আবুল কালাম মুহম্মদ আজাদ
মজার অভিজ্ঞতার কথা প্রসঙ্গে তিনি বললেন, ‘আমার একটা জোকসের জন্য একজন মানুষের নাম দরকার। ভাবলাম, শুভঙ্করদাকে নিয়েই বলি। কে যেন একজন বললেন, উনি খুব রাগী মানুষ। সাবধান। আরেকজন আবার সমর্থন করলেন। যা হোক, তাঁর নামই বলে ফেললাম। সবাই তো খুশি। পরে বুঝলাম, শুভঙ্করদাও খুশি। তিনি নাকি এখন অপেক্ষায় থাকেন তাঁকে নিয়ে আমি কী জানি কী করি। এ জন্য অনুষ্ঠান শুরুর আগেই তিনি সবার পাণ্ডুলিপি দেখেন। আমারটাও দেখতে চান কিন্তু আমি এদিক-ওদিক যাওয়ার ভান করে দেখাই না। পরে যখন মঞ্চে বলি, তখন হাসির রোল পড়ে যায়। আমি খুব উপভোগ করি।’ আবুল কালাম মুহম্মদ আজাদ
No comments