অন্তত শনিবারে হাসুন-পাঁচমিশালি কৌতুক
রণন আর নাছের দুই বন্ধুতে কথা হচ্ছে।
রণন: বুঝলি নাছের, সুলেখাকে আমি ভালোবাসতাম, কিন্তু এখন আর বাসি না।
নাছের: কেন?
রণন: মেয়েটা কানে কম শোনে।
রণন: বুঝলি নাছের, সুলেখাকে আমি ভালোবাসতাম, কিন্তু এখন আর বাসি না।
নাছের: কেন?
রণন: মেয়েটা কানে কম শোনে।
নাছের: কী করে বুঝলি?
রণন: আমি ওকে বললাম, আমি তোমাকে ভালোবাসি। আর ও বলল, আমার পায়ের স্যান্ডেলটা নতুন!
শফিক সাহেব বিলেত যাবেন। এয়ারপোর্ট পৌঁছে তিনি কর্তব্যরত কর্মকর্তাকে বললেন, মাফ করবেন। আমি আমেরিকা যাব। আপনারা কি আমার ব্যাগটা লন্ডনে পৌঁছে দিতে পারবেন?
কর্মকর্তা: না, স্যার। সেটা তো আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়।
শফিক সাহেব: যাক, বাঁচা গেল। গতবারের মতো ঘটনা তাহলে ঘটাচ্ছেন না!
ছুটতে ছুটতে পুলিশ স্টেশনে এসে ঢুকলেন মণ্ডল সাহেব।
মণ্ডল সাহেব: ইন্সপেক্টর সাহেব, ছিনতাইকারী আমার টাকাপয়সা, মানিব্যাগ, ঘড়ি—সব ছিনিয়ে নিয়ে গেছে। আমি টুঁ শব্দটাও করিনি!
ইন্সপেক্টর: আরে, বলছেন কী মশাই, আপনার সব নিয়ে গেল, আর আপনি কিছুই বললেন না! মণ্ডল সাহেব: বোকা নাকি? মুখ খুললেই তো ছিনতাইকারীরা আমার সোনার দাঁত দেখে ফেলত!
নাছের আর রনন—দুই বন্ধুতে কথা হচ্ছে।
নাছের: কিরে, স্যার তোকে আর আমাকে শূন্য দিল কেন?
রনন: কী জানি! সব প্রশ্নের উত্তর তো ঠিকমতো লিখলাম, শুধু ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তরে লিখেছি ‘আমি জানি না’। তুই কী লিখেছিস রে?
নাছের: লিখেছি, ‘আমিও জানি না’!!
শাকিল আর চামেলী একে অন্যকে ভালোবাসে। চামেলী শাকিলকে নিয়ে গেল তার বাবার কাছে।
বাবা: না না না! আমি চাই না, আমার মেয়ে একটা গাধার সঙ্গে তার জীবন কাটাক।
শাকিল: সে কারণেই তো আপনার মেয়েকে আপনার কাছ থেকে নিয়ে যেতে চাইছি!
ইফতেখার সাহেব বইয়ের দোকানে গেছেন বই কিনতে।
বিক্রেতা: স্যার, এ বইটা নিয়ে যান। এটা একটা ভয়ের বই। এতে কালো জাদু সম্পর্কে লেখা আছে!
ইফতেখার সাহেব: দাম কত?
বিক্রেতা: তিন হাজার টাকা।
ইফতেখার সাহেব: এইটুকুন পাতলা বইয়ের এত দাম!
বিক্রেতা: জি, স্যার! এ বইতেও কালো জাদুর প্রভাব আছে।
(ফিসফিস করে বলল বিক্রেতা, ভুলেও এ বইয়ের শেষ পৃষ্ঠাটা খুলবেন না! খুললেই আপনি জ্ঞান হারাবেন!)
কৌতূহল সামলাতে না পেরে বইটি কিনলেন ইফতেখার। পুরো বইটা পড়লেন, কিন্তু শেষ পৃষ্ঠা খুললেন না। একদিন সাহস করে শেষ পৃষ্ঠাটা উল্টে দেখলেন। তাতে লেখা আছে, সর্বোচ্চ বিক্রয়মূল্য ৩০ টাকা!
সংগ্রহ: মো. সাইফুল্লাহ
রণন: আমি ওকে বললাম, আমি তোমাকে ভালোবাসি। আর ও বলল, আমার পায়ের স্যান্ডেলটা নতুন!
শফিক সাহেব বিলেত যাবেন। এয়ারপোর্ট পৌঁছে তিনি কর্তব্যরত কর্মকর্তাকে বললেন, মাফ করবেন। আমি আমেরিকা যাব। আপনারা কি আমার ব্যাগটা লন্ডনে পৌঁছে দিতে পারবেন?
কর্মকর্তা: না, স্যার। সেটা তো আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়।
শফিক সাহেব: যাক, বাঁচা গেল। গতবারের মতো ঘটনা তাহলে ঘটাচ্ছেন না!
ছুটতে ছুটতে পুলিশ স্টেশনে এসে ঢুকলেন মণ্ডল সাহেব।
মণ্ডল সাহেব: ইন্সপেক্টর সাহেব, ছিনতাইকারী আমার টাকাপয়সা, মানিব্যাগ, ঘড়ি—সব ছিনিয়ে নিয়ে গেছে। আমি টুঁ শব্দটাও করিনি!
ইন্সপেক্টর: আরে, বলছেন কী মশাই, আপনার সব নিয়ে গেল, আর আপনি কিছুই বললেন না! মণ্ডল সাহেব: বোকা নাকি? মুখ খুললেই তো ছিনতাইকারীরা আমার সোনার দাঁত দেখে ফেলত!
নাছের আর রনন—দুই বন্ধুতে কথা হচ্ছে।
নাছের: কিরে, স্যার তোকে আর আমাকে শূন্য দিল কেন?
রনন: কী জানি! সব প্রশ্নের উত্তর তো ঠিকমতো লিখলাম, শুধু ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তরে লিখেছি ‘আমি জানি না’। তুই কী লিখেছিস রে?
নাছের: লিখেছি, ‘আমিও জানি না’!!
শাকিল আর চামেলী একে অন্যকে ভালোবাসে। চামেলী শাকিলকে নিয়ে গেল তার বাবার কাছে।
বাবা: না না না! আমি চাই না, আমার মেয়ে একটা গাধার সঙ্গে তার জীবন কাটাক।
শাকিল: সে কারণেই তো আপনার মেয়েকে আপনার কাছ থেকে নিয়ে যেতে চাইছি!
ইফতেখার সাহেব বইয়ের দোকানে গেছেন বই কিনতে।
বিক্রেতা: স্যার, এ বইটা নিয়ে যান। এটা একটা ভয়ের বই। এতে কালো জাদু সম্পর্কে লেখা আছে!
ইফতেখার সাহেব: দাম কত?
বিক্রেতা: তিন হাজার টাকা।
ইফতেখার সাহেব: এইটুকুন পাতলা বইয়ের এত দাম!
বিক্রেতা: জি, স্যার! এ বইতেও কালো জাদুর প্রভাব আছে।
(ফিসফিস করে বলল বিক্রেতা, ভুলেও এ বইয়ের শেষ পৃষ্ঠাটা খুলবেন না! খুললেই আপনি জ্ঞান হারাবেন!)
কৌতূহল সামলাতে না পেরে বইটি কিনলেন ইফতেখার। পুরো বইটা পড়লেন, কিন্তু শেষ পৃষ্ঠা খুললেন না। একদিন সাহস করে শেষ পৃষ্ঠাটা উল্টে দেখলেন। তাতে লেখা আছে, সর্বোচ্চ বিক্রয়মূল্য ৩০ টাকা!
সংগ্রহ: মো. সাইফুল্লাহ
No comments