২১ আবাসন কোম্পানির নিবন্ধন স্থগিত
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) ২১টি আবাসন কোম্পানির নিবন্ধনের কার্যকারিতা স্থগিত করেছে। এসব কোম্পানি অনুমোদনহীন প্রকল্পের মাধ্যমে রিহ্যাব মেলায় স্টল খুলে ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ায় এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
এ ছাড়া ২০টির বেশি কোম্পানির অনুমোদনহীন প্রকল্পের প্লট বিক্রি নিষিদ্ধ করে মেলা থেকে ব্যবসা গুটিয়ে নিতে বলা হয়। সন্ধ্যায় এসব কোম্পানির স্টলে গিয়ে রাজউকের কর্মকর্তারা নোটিশ ধরিয়ে দেন। এর ভিত্তিতে কিছু কোম্পানি
এ ছাড়া ২০টির বেশি কোম্পানির অনুমোদনহীন প্রকল্পের প্লট বিক্রি নিষিদ্ধ করে মেলা থেকে ব্যবসা গুটিয়ে নিতে বলা হয়। সন্ধ্যায় এসব কোম্পানির স্টলে গিয়ে রাজউকের কর্মকর্তারা নোটিশ ধরিয়ে দেন। এর ভিত্তিতে কিছু কোম্পানি
মেলা থেকে স্টল গুটিয়ে নেয়। পাঁচ দিনব্যাপী মেলার শেষ দিন আজ। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) এই মেলার আয়োজক। মেলা শুরুর দিন রাজউক ৩০টির বেশি অনুমোদনহীন প্রকল্পের তালিকা করে রিহ্যাবকে দিয়েছিল।
রাজউক গতকাল যাদের দেখা পায়নি, তাদের কুরিয়ারের মাধ্যমে চিঠিও পাঠিয়েছে।
যোগাযোগ করা হলে রাজউকের বোর্ড সদস্য (পরিকল্পনা) শেখ আবদুল মান্নান প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা ২১টি কোম্পানির নিবন্ধনের কার্যকারিতা স্থগিতের চিঠি দিয়েছি। তাদের বিরুদ্ধে কেন স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, সে ব্যাপারে সাত দিনের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়েছে। তারা সন্তোষজনক জবাব দিতে না পারলে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বোর্ড সদস্য আরও বলেন, এ ছাড়া রাজউক থেকে কোনো নিবন্ধন না নিয়েই মেলায় ব্যবসা করা হচ্ছে এবং নিবন্ধন নিলেও কোনো না কোনোভাবে বিতকির্ত—এমন কিছু কোম্পানিকে নিজেদের অবস্থান ব্যাখ্যা করতে এবং স্টল গুটিয়ে নিতে বলা হয়েছে।
যেসব কোম্পানির নিবন্ধন স্থগিত: যেসব কোম্পানির নিবন্ধনের কার্যকারিতা স্থগিত করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে—ওয়েলকেয়ার কনসোর্টিয়াম, এম এ ওহাব কনসোর্টিয়াম, সবুজছায়া আবাসন কোম্পানি, গ্লোরিয়াস ল্যান্ড, নবোদয় হাউজিং লিমিটেড, শতাব্দী হাউজিং লিমিটেড, বিশ্বাস বিল্ডার্স লিমিটেড, ইন্সপায়ার্ড ডেভেলপমেন্ট, আটলান্টিক লিমিটেড, মেট্রো প্রপার্টিজ লিমিটেড, তানশীর প্রপার্টিজ লিমিটেড, উত্তরণ প্রপার্টিজ লিমিটেড, নিউভিশন ২১, নাসিম গ্রুপ, ভুলুয়া রয়েল সিটি, দখিনা রিয়েল এস্টেট, ইনভাইট প্রপার্টিজ, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড, ইস্টওয়েস্ট প্রপার্টিজ লিমিটেড, আমিন মোহাম্মদ ল্যান্ড ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড ও আশিয়ান ল্যান্ড ডেভেলপমেন্ট।
রাউকের নিবন্ধন নেওয়া হয়নি অথবা যেকোনো কারণে বিতর্কিত, এমন কিছু কোম্পানিকে মেলার স্টলে গিয়ে রাজউক প্রতিনিধিরা চিঠি দেন। চিঠিতে তাদের মেলা থেকে স্টল গুটিয়ে নিতে বলা হয়। তার ভিত্তিতে গতকাল সন্ধ্যায় কিছু স্টল ব্যবসা গুটিয়ে নিতে শুরু করে।
মেলায় যেসব কোম্পানিকে চিঠি দেওয়া হয় সেগুলো হচ্ছে: আইডিয়াল রিয়েল এস্টেট, পূর্বাচল এনআরবি, এম এ ওহাব অ্যান্ড সন্স, নিউ ঢাকা অ্যালায়েন্স, আল ওয়ারিশ প্রপার্টিজ, প্রবাসী পল্লী, ইউনিভেটিভ হোল্ডিং লিমিটেড, ফোরসিজন হোল্ডিং, ধানসিঁড়ি (বিডি), নিউ ঢাকা অ্যালায়েন্স লিমিটেড, এ জি প্রপার্টিজ, ইউএস-বাংলা এস্টেটস লিমিটেড, অ্যাকচুয়েল ল্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, গার্ডেন হোম মেকারস অ্যান্ড ডেভেলপার্স লিমিটেড, হীরাঝিল প্রপার্টিজ ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড প্রভৃতি।
রিহ্যাবের সাধারণ সম্পাদক মুরাদ ইকবাল চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, যাদের স্টল গুটিয়ে নিতে বলা হয়েছে এবং যাদের নিবন্ধন স্থগিত করে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে, তাদের রিহ্যাব সমর্থন করবে না। তা ছাড়া রাজউকের সঙ্গে রিহ্যাবের চুক্তিই ছিল অনুমোদনহীন বা অবৈধ প্রকল্পের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান গত রাতে প্রথম আলোকে বলেন, ‘রাজউকের এ ধরনের উদ্যোগে আমরা আশান্বিত হতে পারি। কিন্তু এটা যেন লোক দেখানো না হয়। বাস্তবেও যেন এর প্রয়োগ হয় এবং কোনো চাপের মুখে রাজউক যেন সরে না যায়, সেদিকে দৃষ্টি রাখতে হবে।
রাজউকের নিবন্ধন স্থগিতের বিষয়ে গত রাতে ফোরসিজন হোল্ডিং লিমিটেডের চেয়ারম্যান এম জিয়া নাসির প্রথম আলোকে জানান, তাঁর কোম্পানি মেলায় ফ্ল্যাট বিক্রি করছে। কিছু প্লট প্রকল্পের পরিকল্পনা থাকলেও মেলায় সেগুলো প্রদর্শন করা হয়নি। প্রধানত, কুয়াকাটার প্রকল্প মেলায় প্রদর্শিত হয়েছে।
রাজউক গতকাল যাদের দেখা পায়নি, তাদের কুরিয়ারের মাধ্যমে চিঠিও পাঠিয়েছে।
যোগাযোগ করা হলে রাজউকের বোর্ড সদস্য (পরিকল্পনা) শেখ আবদুল মান্নান প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা ২১টি কোম্পানির নিবন্ধনের কার্যকারিতা স্থগিতের চিঠি দিয়েছি। তাদের বিরুদ্ধে কেন স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, সে ব্যাপারে সাত দিনের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়েছে। তারা সন্তোষজনক জবাব দিতে না পারলে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বোর্ড সদস্য আরও বলেন, এ ছাড়া রাজউক থেকে কোনো নিবন্ধন না নিয়েই মেলায় ব্যবসা করা হচ্ছে এবং নিবন্ধন নিলেও কোনো না কোনোভাবে বিতকির্ত—এমন কিছু কোম্পানিকে নিজেদের অবস্থান ব্যাখ্যা করতে এবং স্টল গুটিয়ে নিতে বলা হয়েছে।
যেসব কোম্পানির নিবন্ধন স্থগিত: যেসব কোম্পানির নিবন্ধনের কার্যকারিতা স্থগিত করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে—ওয়েলকেয়ার কনসোর্টিয়াম, এম এ ওহাব কনসোর্টিয়াম, সবুজছায়া আবাসন কোম্পানি, গ্লোরিয়াস ল্যান্ড, নবোদয় হাউজিং লিমিটেড, শতাব্দী হাউজিং লিমিটেড, বিশ্বাস বিল্ডার্স লিমিটেড, ইন্সপায়ার্ড ডেভেলপমেন্ট, আটলান্টিক লিমিটেড, মেট্রো প্রপার্টিজ লিমিটেড, তানশীর প্রপার্টিজ লিমিটেড, উত্তরণ প্রপার্টিজ লিমিটেড, নিউভিশন ২১, নাসিম গ্রুপ, ভুলুয়া রয়েল সিটি, দখিনা রিয়েল এস্টেট, ইনভাইট প্রপার্টিজ, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড, ইস্টওয়েস্ট প্রপার্টিজ লিমিটেড, আমিন মোহাম্মদ ল্যান্ড ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড ও আশিয়ান ল্যান্ড ডেভেলপমেন্ট।
রাউকের নিবন্ধন নেওয়া হয়নি অথবা যেকোনো কারণে বিতর্কিত, এমন কিছু কোম্পানিকে মেলার স্টলে গিয়ে রাজউক প্রতিনিধিরা চিঠি দেন। চিঠিতে তাদের মেলা থেকে স্টল গুটিয়ে নিতে বলা হয়। তার ভিত্তিতে গতকাল সন্ধ্যায় কিছু স্টল ব্যবসা গুটিয়ে নিতে শুরু করে।
মেলায় যেসব কোম্পানিকে চিঠি দেওয়া হয় সেগুলো হচ্ছে: আইডিয়াল রিয়েল এস্টেট, পূর্বাচল এনআরবি, এম এ ওহাব অ্যান্ড সন্স, নিউ ঢাকা অ্যালায়েন্স, আল ওয়ারিশ প্রপার্টিজ, প্রবাসী পল্লী, ইউনিভেটিভ হোল্ডিং লিমিটেড, ফোরসিজন হোল্ডিং, ধানসিঁড়ি (বিডি), নিউ ঢাকা অ্যালায়েন্স লিমিটেড, এ জি প্রপার্টিজ, ইউএস-বাংলা এস্টেটস লিমিটেড, অ্যাকচুয়েল ল্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, গার্ডেন হোম মেকারস অ্যান্ড ডেভেলপার্স লিমিটেড, হীরাঝিল প্রপার্টিজ ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড প্রভৃতি।
রিহ্যাবের সাধারণ সম্পাদক মুরাদ ইকবাল চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, যাদের স্টল গুটিয়ে নিতে বলা হয়েছে এবং যাদের নিবন্ধন স্থগিত করে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে, তাদের রিহ্যাব সমর্থন করবে না। তা ছাড়া রাজউকের সঙ্গে রিহ্যাবের চুক্তিই ছিল অনুমোদনহীন বা অবৈধ প্রকল্পের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান গত রাতে প্রথম আলোকে বলেন, ‘রাজউকের এ ধরনের উদ্যোগে আমরা আশান্বিত হতে পারি। কিন্তু এটা যেন লোক দেখানো না হয়। বাস্তবেও যেন এর প্রয়োগ হয় এবং কোনো চাপের মুখে রাজউক যেন সরে না যায়, সেদিকে দৃষ্টি রাখতে হবে।
রাজউকের নিবন্ধন স্থগিতের বিষয়ে গত রাতে ফোরসিজন হোল্ডিং লিমিটেডের চেয়ারম্যান এম জিয়া নাসির প্রথম আলোকে জানান, তাঁর কোম্পানি মেলায় ফ্ল্যাট বিক্রি করছে। কিছু প্লট প্রকল্পের পরিকল্পনা থাকলেও মেলায় সেগুলো প্রদর্শন করা হয়নি। প্রধানত, কুয়াকাটার প্রকল্প মেলায় প্রদর্শিত হয়েছে।
No comments