ভাতাসহ তথ্যপ্রযুক্তিতে প্রশিক্ষণের সুবিধা by জাহিদ হাসান
প্রতিনিয়তই বদলে যাচ্ছে কাজ বা পেশার ধরন। সে অনুযায়ী গত কয়েক বছরে সারা বিশ্বে পেশার ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটে গেছে। বদৌলতে কর্মসংস্থানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো আধুনিক ও প্রযুক্তিনির্ভর হচ্ছে। ফলে বিশ্বজুড়ে তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে দক্ষ জনশক্তির চাহিদা যেমন তৈরি হয়েছেতেমনি কাজের সুযোগও সৃষ্টি হচ্ছে। চাহিদার কারণে নতুন নতুন ও পুরোনো নির্বিশেষে সব প্রতিষ্ঠানেই দিনদিন যুক্ত হচ্ছে প্রযুক্তিনির্ভর সেবা।
বাংলাদেশেই প্রতিবছর কয়েক হাজার শিক্ষার্থী তথ্যপ্রযুক্তিতে বিভিন্ন ধরনের ডিগ্রি অর্জন ও প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। বাস্তব অভিজ্ঞতার অভাবে কর্মক্ষেত্রে অনেককে নানা সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এ ধরনের সমস্যা মোকাবিলার লক্ষ্যে বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে ডিগ্রিপ্রাপ্তদের জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নশিপের ব্যবস্থা করে থাকে। এ কার্যক্রমের উদ্দেশ্য হলো তথ্যপ্রযুক্তিতে ব্যবহারিক দক্ষতা অর্জনের সুযোগ প্রদান। যাতে নিজেকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলে কর্মসংস্থানের সুযোগসহ যে কেউ হতে পারেন একজন আইটি প্রফেশনাল। এরই মধ্যে পত্রিকায় এই প্রশিক্ষণের ১১তম ব্যাচের জন্য আবেদন চেয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
যেভাবে শুরু ও লক্ষ্য: বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) সচিব প্রকৌশলী মোহাম্মদ এনামুল কবির বলেন, বেসরকারি খাতে তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ অর্থাৎ বিশ্বমানের কাজ করতে পারে এমন জনবলের ঘাটতি রয়েছে। এর পরিপ্রক্ষিতে প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারি সহায়তা কামনা করে। ফলে ২০০৫-০৬ অর্থবছরে সরকার বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের মাধ্যমে জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি ছয় মাস মেয়াদে ইন্টার্নশিপ চালু করে। তিনি আরও বলেন, মূলত তথ্যপ্রযুক্তিতে ডিগ্রিপ্রাপ্তদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শেষে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ সৃষ্টি করা। সফটওয়্যার রপ্তানির ক্ষেত্রে মানবসম্পদ উন্নয়ন, দক্ষ পেশাজীবীর অভাব দূর করে পেশাগত ও অভিজ্ঞ পেশাজীবী তৈরি করা।
প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে যেসব শিক্ষার্থী এ বিষয়ে উত্তীর্ণ হয়ে বের হচ্ছেন, তাঁদের হাতেকলমে শেখার একটা ঘাটতি থেকে যায়। ফলে চাকরিতে যোগদানের প্রথম থেকেই নানা রকম সমস্যায় পড়তে হয় এবং প্রতিষ্ঠানকেও তাঁদের কাজের উপযোগীভাবে গড়ে তুলতে ছয় মাস বা তারও অধিক সময় লেগে যায়। এতে প্রতিষ্ঠানের ব্যয় বাড়ে ও সময় অপচয় হয়। আমাদের দেশে এ ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলো এখনো আর্থিকভাবে এত শক্তিশালী হয়ে ওঠেনি। এই অবস্থায় ইন্টার্নশিপ কোর্সটির মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী হাতেকলমে শিখতে পারেন এবং শুরুতেই কাজের জন্য দক্ষতা অর্জন করে থাকেন বলে উল্লেখকরেন মোহাম্মদ এনামুল কবির। তিনি আরও বলেন, একজন শিক্ষার্থী নিজেকে পরিপূর্ণ দক্ষভাবে তুলে ধরতে এ কোর্স গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ ছাড়া কোর্স শেষে সনদপত্র প্রদান করা হয়। যা তাঁদের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে।
ভর্তির যোগ্যতা: খোঁজ নিয়েজানা যায়, কম্পিউটার বিজ্ঞান বা ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারী ও এই বিষয়ের শেষ বর্ষে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠানের অনুমতি সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবেন। এ ছাড়া স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে আইসিটি বিষয়ে চার বছরমেয়াদি ডিপ্লোমাধারী অথবা যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি পাসসহ আইসিটি বা সমতুল্য বিষয়ে এক বছরমেয়াদি পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমাধারীরা আবেদন করতে পারবেন। একই যোগ্যতায় বিদেশ থেকে ডিগ্রিপ্রাপ্ত বাংলাদেশি নাগরিকদেরও আবেদনের সুযোগ আছে।
আবেদনের প্রক্রিয়া: প্রার্থীকে অনলাইনে www.bcc.net.bd এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। আবেদন করার সময় সব শিক্ষকতার মার্কশিট বা নম্বরপত্র ও এক কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি স্ক্যান করে জমা দিতে হবে। অনলাইন থেকে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে। লিখিত পরীক্ষা হবে আগামী ৬ জানুয়ারি ২০১২ সালে।
নির্বাচন প্রক্রিয়া: এ বিষয়ে বাংলাদেশ কম্পিটার কাউন্সিলের (বিসিসি) সহকারী মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার বলেন, দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বছরে দুবার ইন্টার্নি বা প্রার্থী নির্বাচন করা হয়। বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করে। প্রার্থীকে ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়। সাধারণত ইংরেজি, গণিত, সাধারণ জ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তির মৌলিক বিষয় নিয়ে প্রশ্ন হয়ে থাকে। প্রতি ব্যাচে ৫০০ জন প্রার্থীকে প্রশিক্ষণের সুযোগ দেওয়া হয়। এটি ছয় মাসমেয়াদি প্রশিক্ষণ।
উত্তীর্ণ প্রার্থীদের প্রথমে বিসিসি কর্তৃক আয়োজিত মাসব্যাপী তাত্ত্বিক প্রশিক্ষণ নিতে হবে। পরবর্তী মাসগুলোতে কর্তৃপক্ষ থেকে নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানে ব্যবহারিক কাজ করতে হবে। তা ছাড়া প্রতিষ্ঠান চূড়ান্তভাবে যে প্রার্থীকে নির্বাচন করবে, সেখানে তিনি ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ পাবেন।
যা মেনে চলতে হবে: নির্বাচিত প্রার্থীদের নিয়মকানুন বিষয়ে বিসিসির সচিব মোহাম্মদ এনামুল কবির বলেন, প্রতিষ্ঠানের দেওয়া নির্দেশনা মানতে হবে। প্রতিষ্ঠানের যন্ত্রপাতি, স্থাপনাগুলো দায়িত্বের সঙ্গে ব্যবহার এবং ব্যবসায়িক ক্ষতি হতে পারে, এমন দিকগুলোতে অবশ্যই গোপনীয়তা বজায় রাখতে হবে। সময়সূচি ও প্রতি কর্মদিবসে উপস্থিত থাকতে হবে। উল্লেখযোগ্য কারণ ছাড়া প্রার্থীর উপস্থিতি ৮০ শতাংশের নিচে হলে ইন্টার্নশিপ বাতিল হবে। এ ছাড়া ইন্টার্নশিপ শেষে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে একটি সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন জমা দিতে হয়।
সুযোগ-সুবিধা: ইন্টার্নশিপ চালু থাকা অবস্থায় একজন প্রশিক্ষণার্থীর মাসিক আট হাজার টাকা ভাতা পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। এর ৬০ শতাংশ সরকার এবং বাকি ৪০ শতাংশ প্রতিষ্ঠান দিয়ে থাকে। অনেক সময় ইন্টার্নশিপ শেষে প্রার্থীকে দক্ষতার ভিত্তিতে সে প্রতিষ্ঠান স্থায়ী নিয়োগ দিয়ে থাকে। এনামুল কবির আরও বলেন, ‘জব ফেয়ার বা চাকরি মেলার মাধ্যমে আমরা প্রতিষ্ঠান ও এসব প্রার্থীদের পরিচয়ের সুযোগ করে দিই। যাতে একদিকে প্রতিষ্ঠান খুঁজে পায় দক্ষ লোক, অন্যদিকে প্রার্থীরাও সরাসরি চাকরিদাতাকে দক্ষতা দেখানোর সুযোগ পান।’
যোগাযোগ করতে পারেন: বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল, বিসিসি ভবন, আগারগাঁও, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা-১২০৭। ফোন: ০২-৮১৪৪০৪৬। দেখতে পারেন: www.bcc.net.bd
যেভাবে শুরু ও লক্ষ্য: বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) সচিব প্রকৌশলী মোহাম্মদ এনামুল কবির বলেন, বেসরকারি খাতে তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ অর্থাৎ বিশ্বমানের কাজ করতে পারে এমন জনবলের ঘাটতি রয়েছে। এর পরিপ্রক্ষিতে প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারি সহায়তা কামনা করে। ফলে ২০০৫-০৬ অর্থবছরে সরকার বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের মাধ্যমে জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি ছয় মাস মেয়াদে ইন্টার্নশিপ চালু করে। তিনি আরও বলেন, মূলত তথ্যপ্রযুক্তিতে ডিগ্রিপ্রাপ্তদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শেষে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ সৃষ্টি করা। সফটওয়্যার রপ্তানির ক্ষেত্রে মানবসম্পদ উন্নয়ন, দক্ষ পেশাজীবীর অভাব দূর করে পেশাগত ও অভিজ্ঞ পেশাজীবী তৈরি করা।
প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে যেসব শিক্ষার্থী এ বিষয়ে উত্তীর্ণ হয়ে বের হচ্ছেন, তাঁদের হাতেকলমে শেখার একটা ঘাটতি থেকে যায়। ফলে চাকরিতে যোগদানের প্রথম থেকেই নানা রকম সমস্যায় পড়তে হয় এবং প্রতিষ্ঠানকেও তাঁদের কাজের উপযোগীভাবে গড়ে তুলতে ছয় মাস বা তারও অধিক সময় লেগে যায়। এতে প্রতিষ্ঠানের ব্যয় বাড়ে ও সময় অপচয় হয়। আমাদের দেশে এ ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলো এখনো আর্থিকভাবে এত শক্তিশালী হয়ে ওঠেনি। এই অবস্থায় ইন্টার্নশিপ কোর্সটির মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী হাতেকলমে শিখতে পারেন এবং শুরুতেই কাজের জন্য দক্ষতা অর্জন করে থাকেন বলে উল্লেখকরেন মোহাম্মদ এনামুল কবির। তিনি আরও বলেন, একজন শিক্ষার্থী নিজেকে পরিপূর্ণ দক্ষভাবে তুলে ধরতে এ কোর্স গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ ছাড়া কোর্স শেষে সনদপত্র প্রদান করা হয়। যা তাঁদের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে।
ভর্তির যোগ্যতা: খোঁজ নিয়েজানা যায়, কম্পিউটার বিজ্ঞান বা ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারী ও এই বিষয়ের শেষ বর্ষে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠানের অনুমতি সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবেন। এ ছাড়া স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে আইসিটি বিষয়ে চার বছরমেয়াদি ডিপ্লোমাধারী অথবা যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি পাসসহ আইসিটি বা সমতুল্য বিষয়ে এক বছরমেয়াদি পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমাধারীরা আবেদন করতে পারবেন। একই যোগ্যতায় বিদেশ থেকে ডিগ্রিপ্রাপ্ত বাংলাদেশি নাগরিকদেরও আবেদনের সুযোগ আছে।
আবেদনের প্রক্রিয়া: প্রার্থীকে অনলাইনে www.bcc.net.bd এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। আবেদন করার সময় সব শিক্ষকতার মার্কশিট বা নম্বরপত্র ও এক কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি স্ক্যান করে জমা দিতে হবে। অনলাইন থেকে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে। লিখিত পরীক্ষা হবে আগামী ৬ জানুয়ারি ২০১২ সালে।
নির্বাচন প্রক্রিয়া: এ বিষয়ে বাংলাদেশ কম্পিটার কাউন্সিলের (বিসিসি) সহকারী মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার বলেন, দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বছরে দুবার ইন্টার্নি বা প্রার্থী নির্বাচন করা হয়। বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করে। প্রার্থীকে ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়। সাধারণত ইংরেজি, গণিত, সাধারণ জ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তির মৌলিক বিষয় নিয়ে প্রশ্ন হয়ে থাকে। প্রতি ব্যাচে ৫০০ জন প্রার্থীকে প্রশিক্ষণের সুযোগ দেওয়া হয়। এটি ছয় মাসমেয়াদি প্রশিক্ষণ।
উত্তীর্ণ প্রার্থীদের প্রথমে বিসিসি কর্তৃক আয়োজিত মাসব্যাপী তাত্ত্বিক প্রশিক্ষণ নিতে হবে। পরবর্তী মাসগুলোতে কর্তৃপক্ষ থেকে নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানে ব্যবহারিক কাজ করতে হবে। তা ছাড়া প্রতিষ্ঠান চূড়ান্তভাবে যে প্রার্থীকে নির্বাচন করবে, সেখানে তিনি ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ পাবেন।
যা মেনে চলতে হবে: নির্বাচিত প্রার্থীদের নিয়মকানুন বিষয়ে বিসিসির সচিব মোহাম্মদ এনামুল কবির বলেন, প্রতিষ্ঠানের দেওয়া নির্দেশনা মানতে হবে। প্রতিষ্ঠানের যন্ত্রপাতি, স্থাপনাগুলো দায়িত্বের সঙ্গে ব্যবহার এবং ব্যবসায়িক ক্ষতি হতে পারে, এমন দিকগুলোতে অবশ্যই গোপনীয়তা বজায় রাখতে হবে। সময়সূচি ও প্রতি কর্মদিবসে উপস্থিত থাকতে হবে। উল্লেখযোগ্য কারণ ছাড়া প্রার্থীর উপস্থিতি ৮০ শতাংশের নিচে হলে ইন্টার্নশিপ বাতিল হবে। এ ছাড়া ইন্টার্নশিপ শেষে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে একটি সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন জমা দিতে হয়।
সুযোগ-সুবিধা: ইন্টার্নশিপ চালু থাকা অবস্থায় একজন প্রশিক্ষণার্থীর মাসিক আট হাজার টাকা ভাতা পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। এর ৬০ শতাংশ সরকার এবং বাকি ৪০ শতাংশ প্রতিষ্ঠান দিয়ে থাকে। অনেক সময় ইন্টার্নশিপ শেষে প্রার্থীকে দক্ষতার ভিত্তিতে সে প্রতিষ্ঠান স্থায়ী নিয়োগ দিয়ে থাকে। এনামুল কবির আরও বলেন, ‘জব ফেয়ার বা চাকরি মেলার মাধ্যমে আমরা প্রতিষ্ঠান ও এসব প্রার্থীদের পরিচয়ের সুযোগ করে দিই। যাতে একদিকে প্রতিষ্ঠান খুঁজে পায় দক্ষ লোক, অন্যদিকে প্রার্থীরাও সরাসরি চাকরিদাতাকে দক্ষতা দেখানোর সুযোগ পান।’
যোগাযোগ করতে পারেন: বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল, বিসিসি ভবন, আগারগাঁও, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা-১২০৭। ফোন: ০২-৮১৪৪০৪৬। দেখতে পারেন: www.bcc.net.bd
No comments