ফেনীতে আড়াই কোটি টাকার টেন্ডার ভাগাভাগি
ফেনীতে গতকাল বুধবার পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রায় আড়াই কোটি টাকা মূল্যের ৪টি টেন্ডার নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নিয়েছে সরকারি দলের লোকজন। এ ক্ষেত্রে টেন্ডার দাখিলের সময় অন্য কোনো ঠিকাদারকে সংশ্লিষ্ট অফিসে ঢুকতেই দেওয়া হয়নি।গত মঙ্গলবার ফেনী পানি উন্নয়ন বোর্ডের ফুলগাজী ও পরশুরামের বিভিন্ন ইরি প্রকল্পের পানি নদী থেকে প্রকল্পএলাকায় প্রবেশের ইরিগেশন ইন লেট, মাটিভরাট, মাটিকাটা ও আউটলেট ড্রেনেজের ৪টি কাজের দরপত্র কেনার শেষ তারিখ ছিল।
জানা যায়, কয়েকদিন আগে ফেনী শহরের একটি গোপন স্থানে সরকারদলীয় একটি চক্র গোপনেই কাজগুলো ভাগবাটোয়ারা করে নিয়েছে।ঠিকাদাররা গত মঙ্গলবার নির্ধারিত ব্যাংক শাখায় খবর নিয়ে জানতে পারেন সরকার সমর্থক একটি গ্রুপ ৪ জন ঠিকাদারকে এ কাজ দিয়েছে। ঠিকাদাররা জানান, আগের মতোই টেন্ডার মূল্যের ২০ থেকে ২৫ শতাংশ টাকার বিনিময়ে কাজ বিক্রি করেছে ওই চক্র।
ঠিকাদাররা জানতে পারেন তাদের কেউ টেন্ডার কিনতে গেলে আচ্ছামতো ধোলাই করা হবে। কেউ যদি সরকারি দলের ওই লোকদের অবাধ্য হয়ে কাজ নিয়ে যায় তার কপালে বিপদ অপেক্ষা করছে। আর কাজ পেলেও কেউ কাজ করতে মাঠপর্যায়ে যেতে পাববে না। গেলে সব মালপত্র লুট করে নেওয়া হবে।
বুধবার সকালে ফেনী পানি উন্নয়ন বোর্ডে গিয়ে দেখা যায়, অফিসে কোনো ঠিকাদার নেই। সন্ত্রাসীরা অফিসের আশপাশে মহড়া দিচ্ছে। তাদের দেখার পর বিভিন্ন কাজে আসা পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঠিকাদাররা ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি বলে কেটে পড়তে বাধ্য হন।
অফিস চত্বরে ডিউটিরত পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাদের টেন্ডার বাক্স পাহারা দেওয়ার জন্য বসানো হয়েছে। সকাল সাড়ে ১১টার দিকে কয়েক যুবক একসঙ্গে এসে টেন্ডার বাক্সে কয়েকটি টেন্ডার ফেলে যায়। দুপুর ১টায় টেন্ডার বাক্স খোলা হয়।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রফিক উল্লাহ জানান, প্রতিটি কাজের জন্য ৩টি করে টেন্ডার ফেলা হয়। টেন্ডারদাতা এত কম কেন এ প্রশ্নের তিনি সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি।
ঠিকাদাররা জানতে পারেন তাদের কেউ টেন্ডার কিনতে গেলে আচ্ছামতো ধোলাই করা হবে। কেউ যদি সরকারি দলের ওই লোকদের অবাধ্য হয়ে কাজ নিয়ে যায় তার কপালে বিপদ অপেক্ষা করছে। আর কাজ পেলেও কেউ কাজ করতে মাঠপর্যায়ে যেতে পাববে না। গেলে সব মালপত্র লুট করে নেওয়া হবে।
বুধবার সকালে ফেনী পানি উন্নয়ন বোর্ডে গিয়ে দেখা যায়, অফিসে কোনো ঠিকাদার নেই। সন্ত্রাসীরা অফিসের আশপাশে মহড়া দিচ্ছে। তাদের দেখার পর বিভিন্ন কাজে আসা পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঠিকাদাররা ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি বলে কেটে পড়তে বাধ্য হন।
অফিস চত্বরে ডিউটিরত পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাদের টেন্ডার বাক্স পাহারা দেওয়ার জন্য বসানো হয়েছে। সকাল সাড়ে ১১টার দিকে কয়েক যুবক একসঙ্গে এসে টেন্ডার বাক্সে কয়েকটি টেন্ডার ফেলে যায়। দুপুর ১টায় টেন্ডার বাক্স খোলা হয়।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রফিক উল্লাহ জানান, প্রতিটি কাজের জন্য ৩টি করে টেন্ডার ফেলা হয়। টেন্ডারদাতা এত কম কেন এ প্রশ্নের তিনি সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি।
No comments