জন্মসনদ না থাকায় স্বীকৃতি পেলেন না ফৌজা সিং
জন্মসনদ দেখাতে না পারায় শতবর্ষী ফৌজা সিংকে সবচেয়ে বয়স্ক ম্যারাথন দৌড়বিদ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়নি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষ। কানাডার টরন্টোয় সম্প্রতি এক ম্যারাথন প্রতিযোগিতায় আট ঘণ্টার বেশি সময় নিয়ে দৌড় শেষ করেন তিনি।
ধারণা করা হয়েছিল, ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই দৌড়বিদ গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে স্থান করে নেবেন। কিন্তু কর্তৃপক্ষ ফৌজা সিংয়ের শতবর্ষের বিষয়ে নিশ্চিত হতে তাঁকে জন্মসনদ দেখাতে বলে। ফৌজার দাবি অনুযায়ী তাঁর জন্ম ১৯১১ সালে। কিন্তু তিনি কাঙ্ক্ষিত সনদ দেখাতে পারেননি।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের প্রধান সম্পাদক ক্রেগ গ্লেনডের উদ্ধৃতি দিয়ে বিবিসি জানায়, ‘আমরা সানন্দে এ কথা বলছি যে এটি সত্যিকারের এক গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, তাঁর বয়সের ব্যাপারে কোনো তথ্যপ্রমাণ নেই। যে বছর তিনি জন্মগ্রহণ করেছেন, আমরা কেবল সে বছরেরই সনদ গ্রহণ করতে পারি।’
ফৌজা সিংয়ের যে পাসপোর্ট রয়েছে, এতে তাঁর জন্ম তারিখ উল্লেখ রয়েছে ১৯১১ সালের ১ এপ্রিল। একই সঙ্গে ১০০তম জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়ে যুক্তরাজ্যের রানির লেখা একটি চিঠিও রয়েছে তাঁর কাছে। এসব তিনি গিনেস কর্তৃপক্ষকে দেখিয়েছেন। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি।
ধারণা করা হয়েছিল, ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই দৌড়বিদ গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে স্থান করে নেবেন। কিন্তু কর্তৃপক্ষ ফৌজা সিংয়ের শতবর্ষের বিষয়ে নিশ্চিত হতে তাঁকে জন্মসনদ দেখাতে বলে। ফৌজার দাবি অনুযায়ী তাঁর জন্ম ১৯১১ সালে। কিন্তু তিনি কাঙ্ক্ষিত সনদ দেখাতে পারেননি।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের প্রধান সম্পাদক ক্রেগ গ্লেনডের উদ্ধৃতি দিয়ে বিবিসি জানায়, ‘আমরা সানন্দে এ কথা বলছি যে এটি সত্যিকারের এক গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, তাঁর বয়সের ব্যাপারে কোনো তথ্যপ্রমাণ নেই। যে বছর তিনি জন্মগ্রহণ করেছেন, আমরা কেবল সে বছরেরই সনদ গ্রহণ করতে পারি।’
ফৌজা সিংয়ের যে পাসপোর্ট রয়েছে, এতে তাঁর জন্ম তারিখ উল্লেখ রয়েছে ১৯১১ সালের ১ এপ্রিল। একই সঙ্গে ১০০তম জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়ে যুক্তরাজ্যের রানির লেখা একটি চিঠিও রয়েছে তাঁর কাছে। এসব তিনি গিনেস কর্তৃপক্ষকে দেখিয়েছেন। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি।
No comments