ইসি’র ওয়েবসাইট হ্যাকের পর পুনরুদ্ধার
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দুটি ওয়েবসাইট শুক্রবার রাতে হ্যাক হয়। তবে শনিবার সকালেই তা পুনরুদ্ধার করা হয়। জর্দানের একটি হ্যাকিং গ্রুপ নিজেদের ‘ডার্ক টেররিস্ট’ সাইট দুটি হ্যাক করার কথা জানিয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের ভারপ্রাপ্ত সচিব হেলালুদ্দিন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
হ্যাকিং গ্রুপটি নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে কোনো দাবি, হুমকি বা প্রতিবাদ জানায়নি। তারা বলছে, হ্যাকিং কোনো অপরাধ নয়! এটা তাদের শিল্প।
এ বিষয়ে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটটি তাদের সার্ভারেই হোস্ট করা। ফলে তাদেরই সাইটটি দেখভাল করতে হয়। তিন দিন আগে আইসিটি বিভাগ থেকে নির্বাচন কমিশনকে সতর্ক করে বলা হয়েছিল। যেকোনও সময় হ্যাক হতে পারে। তারা যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ায় এই হ্যাকিং এর ঘটনা ঘটেছে।
বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক অপারেটরস গ্রুপ (বিডিনগ) এর ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং তথ্যপ্রযুক্তি নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ সুমন আহমেদ সাবির আরটিভি অনলাইকে বলেন, দেশের সরকারের বিভিন্ন ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা খুবই দুর্বল। এ বিষয়ে সরকারের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বহুবার কথাও হয়েছে। কিন্তু এখনো নিরাপত্তা সুরক্ষিত করতে কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে বলে জানা নেই। এ কারণেই হ্যাকারদের সহজ টার্গেট হয় সরকারি ওয়েবসাইটগুলো। সাইটগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নত করা না গেলে ভবিষ্যতেও এরকম ঘটনা ঘটবে।
সুমন বলেন, নিজেদের পরিচিতি ও লাইমলাইটে আসতেই তারা হ্যাকিং এর জন্য সরকারি সাইটগুলোকে বেছে নেয়। এছাড়াও সরকারি সাইটগুলোর প্রতি হ্যাকারদের একটি রাজনৈতিক আক্রোশ থাকে। সমসাময়িক দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যুর কারণে ক্ষোভের জের ধরে হ্যাকাররা এই সাইটগুলো হ্যাক করে। এ কারণেই সরকারি ওয়েবসাইটগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো জরুরি।
নির্বাচন কমিশনের ভারপ্রাপ্ত সচিব হেলালুদ্দিন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
হ্যাকিং গ্রুপটি নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে কোনো দাবি, হুমকি বা প্রতিবাদ জানায়নি। তারা বলছে, হ্যাকিং কোনো অপরাধ নয়! এটা তাদের শিল্প।
এ বিষয়ে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটটি তাদের সার্ভারেই হোস্ট করা। ফলে তাদেরই সাইটটি দেখভাল করতে হয়। তিন দিন আগে আইসিটি বিভাগ থেকে নির্বাচন কমিশনকে সতর্ক করে বলা হয়েছিল। যেকোনও সময় হ্যাক হতে পারে। তারা যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ায় এই হ্যাকিং এর ঘটনা ঘটেছে।
বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক অপারেটরস গ্রুপ (বিডিনগ) এর ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং তথ্যপ্রযুক্তি নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ সুমন আহমেদ সাবির আরটিভি অনলাইকে বলেন, দেশের সরকারের বিভিন্ন ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা খুবই দুর্বল। এ বিষয়ে সরকারের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বহুবার কথাও হয়েছে। কিন্তু এখনো নিরাপত্তা সুরক্ষিত করতে কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে বলে জানা নেই। এ কারণেই হ্যাকারদের সহজ টার্গেট হয় সরকারি ওয়েবসাইটগুলো। সাইটগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নত করা না গেলে ভবিষ্যতেও এরকম ঘটনা ঘটবে।
সুমন বলেন, নিজেদের পরিচিতি ও লাইমলাইটে আসতেই তারা হ্যাকিং এর জন্য সরকারি সাইটগুলোকে বেছে নেয়। এছাড়াও সরকারি সাইটগুলোর প্রতি হ্যাকারদের একটি রাজনৈতিক আক্রোশ থাকে। সমসাময়িক দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যুর কারণে ক্ষোভের জের ধরে হ্যাকাররা এই সাইটগুলো হ্যাক করে। এ কারণেই সরকারি ওয়েবসাইটগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো জরুরি।
No comments