২০১৭ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৭ হাজার
২০১৭ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় সাত হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি। নিহতের এই সংখ্যা ২০১৬ সালের চেয়ে ২২ দশমিক ২ শতাংশ বেশি।
আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) গোলটেবিল মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
দেশের জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এই প্রতিবেদন তৈরি করে সংগঠনটি।
পর্যবেক্ষণ রিপোর্টে দেখা যায়, ২০১৭ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১২ মাসে ছোট-বড় ৪,৯৭৯টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে মোট ২৩ হাজার ৫৯০ জন যাত্রী, চালক ও পরিবহন শ্রমিক হতাহত হয়েছেন।
এসব দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন মোট ৭ হাজার ৩৯৭ জন, আহত হয়েছেন ১৬ হাহার ১৯৩ জন। এর মধ্যে হাত, পা বা অন্য কোন অঙ্গ হারিয়ে চিরতরে পঙ্গু হয়েছেন ১ হাজার ৭২২ জন।
দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ৪২ দশমিক ৫ শতাংশ পথচারীকে চাপা, ২৫ দশমিক ৭ শতাংশ মুখোমুখী সংঘর্ষ, ১১ দশমিক ৯ শতাংশ খাদে পড়ে এবং ২ দশমিক ৮ শতাংশ চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে সংগঠিত হয়।
বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির পর্যবেক্ষণ মতে, সড়ক দুর্ঘটনার কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানো, বিপজ্জনক ওভারটেকিং, রাস্তা-ঘাটের নির্মাণ ত্রুটি, ফিটনেসবিহীন যানবাহন, যাত্রী ও পথচারীদের অসতর্কতা, চলন্ত অবস্থায় মোবাইল বা হেড ফোন ব্যবহার।
এছাড়া রয়েছে মাদক সেবন করে যানবাহন চালানো, মহাসড়ক ও রেলক্রসিংয়ে ফিডার রোডের যানবাহন উঠে পড়া, রাস্তায় ফুটপাত না থাকা বা ফুটপাত বেদখলে থাকায় রাস্তার মাঝ পথে পথচারীদের যাতায়াত।
আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) গোলটেবিল মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
দেশের জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এই প্রতিবেদন তৈরি করে সংগঠনটি।
পর্যবেক্ষণ রিপোর্টে দেখা যায়, ২০১৭ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১২ মাসে ছোট-বড় ৪,৯৭৯টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে মোট ২৩ হাজার ৫৯০ জন যাত্রী, চালক ও পরিবহন শ্রমিক হতাহত হয়েছেন।
এসব দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন মোট ৭ হাজার ৩৯৭ জন, আহত হয়েছেন ১৬ হাহার ১৯৩ জন। এর মধ্যে হাত, পা বা অন্য কোন অঙ্গ হারিয়ে চিরতরে পঙ্গু হয়েছেন ১ হাজার ৭২২ জন।
দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ৪২ দশমিক ৫ শতাংশ পথচারীকে চাপা, ২৫ দশমিক ৭ শতাংশ মুখোমুখী সংঘর্ষ, ১১ দশমিক ৯ শতাংশ খাদে পড়ে এবং ২ দশমিক ৮ শতাংশ চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে সংগঠিত হয়।
বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির পর্যবেক্ষণ মতে, সড়ক দুর্ঘটনার কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানো, বিপজ্জনক ওভারটেকিং, রাস্তা-ঘাটের নির্মাণ ত্রুটি, ফিটনেসবিহীন যানবাহন, যাত্রী ও পথচারীদের অসতর্কতা, চলন্ত অবস্থায় মোবাইল বা হেড ফোন ব্যবহার।
এছাড়া রয়েছে মাদক সেবন করে যানবাহন চালানো, মহাসড়ক ও রেলক্রসিংয়ে ফিডার রোডের যানবাহন উঠে পড়া, রাস্তায় ফুটপাত না থাকা বা ফুটপাত বেদখলে থাকায় রাস্তার মাঝ পথে পথচারীদের যাতায়াত।
No comments