সম্পর্ক জোরদারে সম্মত বাংলাদেশ ও আমিরাত -প্রধানমন্ত্রীর সফর শেষে যৌথ বিবৃতি
বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) বিভিন্ন খাতে অংশীদারিত্বের সুযোগ সম্প্রসারণের পাশাপাশি দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক অধিকতর জোরদার করতে সম্মত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ইউএইর ভাইস প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী ও দুবাইয়ের প্রশাসক শেখ মোহাম্মেদ বিন রশিদ আল মাকতুমের মধ্যে গত সোমবার আনুষ্ঠানিক আলোচনার পর এই ঐকমত্য হয়। আল মাকতুমের আমন্ত্রণে শেখ হাসিনা ২৫ থেকে ২৭ অক্টোবর ইউএই সফর করেন।
গতকাল প্রকাশিত এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে দুবাইয়ের জাবেল প্যালেসে আন্তরিকতাপূর্ণ এবং দুই দেশের সরকার ও জনগণের মধ্যকার দীর্ঘ দিনের বন্ধুত্বের পরিবেশে দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বিষয়ে আলোচনা হয়। এতে বলা হয়, বৈঠকে উভয় পক্ষ দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্ক আরো জোরদার করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে ব্যবসায়, বাণিজ্যে অংশীদারিত্বের সুযোগ ও অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা করতে সম্মত হয়েছেন।
বৈঠকে উচ্চশিক্ষা, সংস্কৃতি ও পর্যটন খাতে যৌথ প্রকল্প এবং জ্বালানি, জলবায়ু পরিবর্তন ও ব্লু ইকোনমি খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির পদক্ষেপ নিতে দুই দেশ একমত হয়েছে। দুই প্রধানমন্ত্রী অর্থের সংস্থান ও বাংলাদেশে বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণে ইউএইর সমর্থনের বিষয়ে আরো আলোচনার ব্যাপারে একমত পোষণ করেছেন। এ ছাড়া উভয় পক্ষের মধ্যে শ্রমিক নিয়োগ বিষয়েও আলোচনা হয়। উভয় দেশ নিরাপত্তা সহযোগিতা, দণ্ডিত বন্দিবিনিময় ও ঢাকায় ইউএই দূতাবাস নির্মাণে প্লট বরাদ্দ চুক্তি করেছে।
বৈঠকে মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার পর এই অঞ্চলের টেকসই উন্নয়নের জন্য শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। উভয় পক্ষই সন্ত্রাসবাদের উত্থানে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে আইএসআইএসসহ সব ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড প্রতিরোধের ওপর গুরুত্বারোপ করে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পারস্পরিক সুবিধাজনক সময়ে ইউএইর প্রধানমন্ত্রীকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান। ইউএইর প্রধানমন্ত্রী এই আমন্ত্রণ গ্রহণ করে বলেন, পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে সফরের তারিখ নির্ধারিত হবে।
গতকাল প্রকাশিত এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে দুবাইয়ের জাবেল প্যালেসে আন্তরিকতাপূর্ণ এবং দুই দেশের সরকার ও জনগণের মধ্যকার দীর্ঘ দিনের বন্ধুত্বের পরিবেশে দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বিষয়ে আলোচনা হয়। এতে বলা হয়, বৈঠকে উভয় পক্ষ দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্ক আরো জোরদার করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে ব্যবসায়, বাণিজ্যে অংশীদারিত্বের সুযোগ ও অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা করতে সম্মত হয়েছেন।
বৈঠকে উচ্চশিক্ষা, সংস্কৃতি ও পর্যটন খাতে যৌথ প্রকল্প এবং জ্বালানি, জলবায়ু পরিবর্তন ও ব্লু ইকোনমি খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির পদক্ষেপ নিতে দুই দেশ একমত হয়েছে। দুই প্রধানমন্ত্রী অর্থের সংস্থান ও বাংলাদেশে বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণে ইউএইর সমর্থনের বিষয়ে আরো আলোচনার ব্যাপারে একমত পোষণ করেছেন। এ ছাড়া উভয় পক্ষের মধ্যে শ্রমিক নিয়োগ বিষয়েও আলোচনা হয়। উভয় দেশ নিরাপত্তা সহযোগিতা, দণ্ডিত বন্দিবিনিময় ও ঢাকায় ইউএই দূতাবাস নির্মাণে প্লট বরাদ্দ চুক্তি করেছে।
বৈঠকে মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার পর এই অঞ্চলের টেকসই উন্নয়নের জন্য শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। উভয় পক্ষই সন্ত্রাসবাদের উত্থানে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে আইএসআইএসসহ সব ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড প্রতিরোধের ওপর গুরুত্বারোপ করে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পারস্পরিক সুবিধাজনক সময়ে ইউএইর প্রধানমন্ত্রীকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান। ইউএইর প্রধানমন্ত্রী এই আমন্ত্রণ গ্রহণ করে বলেন, পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে সফরের তারিখ নির্ধারিত হবে।
No comments