ইউএইর কারাগারে সহস্রাধিক বাংলাদেশী বন্দী : স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) কারাগারগুলোতে মোট ১ হাজার ১৯ জন বাংলাদেশী বন্দী রয়েছেন। এর মধ্যে ১৯ জন মৃত্যুদ প্রাপ্ত এবং ২১ জন যাবজ্জীবন কারাদ প্রাপ্ত আসামি। বিভিন্ন অপরাধে দেশটির আদালত তাদের এ সাজা দিয়েছে। এ তথ্য জানিয়ে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, বন্দীদের দেশে ফিরিয়ে আনতে আলোচনা চলছে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা এ ব্যাপারে প্রস্তাব দিয়েছিলাম। সাজাপ্রাপ্ত আসামি হস্তান্তরে চুক্তি হয়েছে। আমরা দেখছি তাদের কিভাবে দেশে ফিরিয়ে আনা যায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমিরাত সফরের সময় গত সোমবার দুবাইয়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামি স্থানান্তর ও নিরাপত্তা সহযোগিতাসহ তিনটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়।
সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্রমবাজার। এ দেশে কাজ করছেন ১০ লাখেরও বেশি বাংলাদেশী। এ দেশটি আগে নিয়মিত বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিলেও ২০১২ সালের সেপ্টেম্বর থেকে হঠাৎ বন্ধ করে দেয়। সেখানে বাংলাদেশীদের বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজে জড়িয়ে পড়ার হার বেড়ে যাওয়া শ্রমিক না নেয়ার অন্যতম কারণ বলে ধারণা করা হয়। চুক্তি স্বাক্ষর প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী জানান, সাজাপ্রাপ্ত আসামি স্থানান্তর ও নিরাপত্তাবিষয়ক সহযোগিতা চুক্তিতে বাংলাদেশের পে স্বাক্ষর করেন তিনি নিজে। আমিরাতের পে ছিলেন দেশটির উপ প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ সাইফ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। এ সময় উপস্থিত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, সাজাপ্রাপ্ত আসামি স্থানান্তর চুক্তির আওতায় উভয় দেশ আলোচনার মাধ্যমে আসামি হস্তান্তর করতে পারবে। অন্যান্য দেশের সাথে যে ধরনের চুক্তি আছে, এ েেত্রও সেভাবেই হয়েছে। এটি একটি মানবিক চুক্তি, উভয় দেশের স্বার্থই এতে রতি হবে। মন্ত্রিসভার অনুসমর্থনের মাধ্যমে ৩০ দিনের মধ্যে এ চুক্তি বাস্তবায়ন করা যাবে বলে জানান তিনি।
সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্রমবাজার। এ দেশে কাজ করছেন ১০ লাখেরও বেশি বাংলাদেশী। এ দেশটি আগে নিয়মিত বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিলেও ২০১২ সালের সেপ্টেম্বর থেকে হঠাৎ বন্ধ করে দেয়। সেখানে বাংলাদেশীদের বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজে জড়িয়ে পড়ার হার বেড়ে যাওয়া শ্রমিক না নেয়ার অন্যতম কারণ বলে ধারণা করা হয়। চুক্তি স্বাক্ষর প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী জানান, সাজাপ্রাপ্ত আসামি স্থানান্তর ও নিরাপত্তাবিষয়ক সহযোগিতা চুক্তিতে বাংলাদেশের পে স্বাক্ষর করেন তিনি নিজে। আমিরাতের পে ছিলেন দেশটির উপ প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ সাইফ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। এ সময় উপস্থিত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, সাজাপ্রাপ্ত আসামি স্থানান্তর চুক্তির আওতায় উভয় দেশ আলোচনার মাধ্যমে আসামি হস্তান্তর করতে পারবে। অন্যান্য দেশের সাথে যে ধরনের চুক্তি আছে, এ েেত্রও সেভাবেই হয়েছে। এটি একটি মানবিক চুক্তি, উভয় দেশের স্বার্থই এতে রতি হবে। মন্ত্রিসভার অনুসমর্থনের মাধ্যমে ৩০ দিনের মধ্যে এ চুক্তি বাস্তবায়ন করা যাবে বলে জানান তিনি।
No comments