চট্টগ্রাম হবে দণি এশিয়ার সবচেয়ে আধুনিক শহর : সিডিএ চেয়ারম্যান
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপরে (সিডিএ)
চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম বলেছেন, চট্টগ্রামের উন্নয়ন করে আমার তৃষ্ণা মেটে
না। নগরীর উন্নয়নের জন্য আমি আরো প্রকল্প চাই, আরো টাকা চাই-আরো টাকা।
আগামীতে চট্টগ্রাম হবে দণি এশিয়ার সবচেয়ে আধুনিক শহর।
>>মুরাদপুর-লালখান বাজার ফাইওভার নির্মাণে গতকাল চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সাথে চীনা প্রতিষ্ঠান মাক্স-রানকিনজেভি চুক্তি স্বাক্ষর করে : নয়া দিগন্ত
গতকাল
চট্টগ্রাম কাবের ব্যানকোয়েট হলে আয়োজিত চট্টগ্রাম নগরীর উত্তর-পূর্ব জোনে
মুরাদপুর থেকে লালখানবাজার পর্যন্ত আখতারুজ্জামান ফাইওভার নির্মাণকাজে
নিয়োগপ্রাপ্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মাক্স-রানকিনজিভি কোম্পানির সাথে চুক্তি
স্বার অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
চুক্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মেট্্্রােপলিটনের পুলিশ কমিশনার আবদুল জলিল মণ্ডল, উপপুলিশ কমিশনার ফারুক আহমেদ, প্রকৌশলী তমাল নন্দি, প্রকৌশলী জমিস উদ্দিন চৌধুরী, চউকের সচিব তাহেরা চৌধুরী, বোর্ড মেম্বার টিপু সুলতান, মফিজুর রহমান ও নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান মাক্সের প্রধান প্রকৌশলী গোলাম মোহাম্মদ, জেনারেল ম্যানেজার গাউচিয়াং, মার্কেটিং ম্যানেজার সারজাং।
দুপুরে চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স-রানকিনজিভির সাথে চুক্তি স্বার করেন চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপরে চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম। ৪৬২ কোটি টাকা ব্যয়ে পাঁচ হাজার ২০০ মিটার দৈর্ঘ্য এ ফাইওভারটির নির্মাণকাজ আগামী মাস থেকে শুরু হয়ে ২০১৬ সালের মধ্যে শেষ হবে।
সিডিএ সূত্রে জানা যায়, নগরীর যানজট নিরসন ও এশিয়ান হাইওয়ের সাথে যুক্ত হতে ২০১২ সালের ২ জানুয়ারি মুরাদপুর, ২ নম্বর গেট ও জিইসি পর্যন্ত ফাইওভারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে পরামর্শক উপদেষ্টা প্রতিষ্ঠান ডিডিসি, এসএসআরএম, ডিপিএম, কেভির পরামর্শক্রমে ফাইওভারের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে লালখানবাজর পর্যন্ত নেয়া হয়। ১৫০ কোটি ৭০ লাখ টাকার প্রাক্কলিক ব্যয় বেড়ে বর্তমানে এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৬২ কোটি টাকা। ফাইওভারটি মুরাদপুর থেকে ২ নম্বর গেট হয়ে বায়েজিদ ও ২ নম্বর গেট থেকে জিইসি-ওয়াসা হয়ে লালখান বাজারে শেষ হবে।
চুক্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মেট্্্রােপলিটনের পুলিশ কমিশনার আবদুল জলিল মণ্ডল, উপপুলিশ কমিশনার ফারুক আহমেদ, প্রকৌশলী তমাল নন্দি, প্রকৌশলী জমিস উদ্দিন চৌধুরী, চউকের সচিব তাহেরা চৌধুরী, বোর্ড মেম্বার টিপু সুলতান, মফিজুর রহমান ও নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান মাক্সের প্রধান প্রকৌশলী গোলাম মোহাম্মদ, জেনারেল ম্যানেজার গাউচিয়াং, মার্কেটিং ম্যানেজার সারজাং।
দুপুরে চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স-রানকিনজিভির সাথে চুক্তি স্বার করেন চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপরে চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম। ৪৬২ কোটি টাকা ব্যয়ে পাঁচ হাজার ২০০ মিটার দৈর্ঘ্য এ ফাইওভারটির নির্মাণকাজ আগামী মাস থেকে শুরু হয়ে ২০১৬ সালের মধ্যে শেষ হবে।
সিডিএ সূত্রে জানা যায়, নগরীর যানজট নিরসন ও এশিয়ান হাইওয়ের সাথে যুক্ত হতে ২০১২ সালের ২ জানুয়ারি মুরাদপুর, ২ নম্বর গেট ও জিইসি পর্যন্ত ফাইওভারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে পরামর্শক উপদেষ্টা প্রতিষ্ঠান ডিডিসি, এসএসআরএম, ডিপিএম, কেভির পরামর্শক্রমে ফাইওভারের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে লালখানবাজর পর্যন্ত নেয়া হয়। ১৫০ কোটি ৭০ লাখ টাকার প্রাক্কলিক ব্যয় বেড়ে বর্তমানে এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৬২ কোটি টাকা। ফাইওভারটি মুরাদপুর থেকে ২ নম্বর গেট হয়ে বায়েজিদ ও ২ নম্বর গেট থেকে জিইসি-ওয়াসা হয়ে লালখান বাজারে শেষ হবে।
No comments