তিন মেয়েসহ মাকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৭
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে তিন মেয়েসহ মাকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় পুলিশ আরও সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে। এঁদের মধ্যে ছয়জনকে আজ শুক্রবার সকালে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। বাকি একজনকে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা জানান, গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন মির্জাপুর মাছরাঙা ফিলিং স্টেশনের ব্যবস্থাপক মীর আজাদুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ আবুল বাশার, সুপারভাইজার ওয়াসিম মিয়া, লাইনম্যান আবদুল মান্নান এবং এ ঘটনায় সন্দেহভাজন খুনি জাহাঙ্গীরের বন্ধু মির্জাপুর উপজেলার গোড়াই নয়াপাড়া গ্রামের সুশান্ত কুমার রায়, তাঁর (জাহাঙ্গীরের) ফুপা পার্শ্ববর্তী কালিয়াকৈর উপজেলার চাঁনপুর গ্রামের নান্নু মিয়া ও খালাতো ভাই সখীপুর উপজেলার বড়চালা গ্রামের বাদশা মিয়া।
এঁদের মধ্যে সুশান্তকে ঘটনার দিন ও বাদশাকে ঘটনার পরদিন পুলিশ আটক করে। গতকাল তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়। সুশান্তকে জিজ্ঞাসাবাদে আজ সাত দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়েছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার জাহাঙ্গীরের ছোট ভাই হানিফকে আদালতের মাধ্যমে তিন দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ।
এ ঘটনায় পেট্রল সরবরাহকারী রিকশাচালক আলী হোসেন আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। জবানবন্দিতে তিনি বলেন, ২০০ টাকা ভাড়ায় স্থানীয় একটি ফিলিং স্টেশন থেকে দুটি কনটেইনারে করে জাহাঙ্গীরের জন্য পেট্রল বহন করে আনেন তিনি।
এ ঘটনায় দোষীদের শাস্তির দাবিতে আজ বিকেলে সোহাগপাড়া গ্রামবাসী মানববন্ধন করেছেন। বেলা সাড়ে ১১টায় প্রথম আলো মির্জাপুর বন্ধুসভা মির্জাপুর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মানববন্ধন পালন করে।
পবিত্র ঈদুল আজহার দিন গত সোমবার দিবাগত রাতে মির্জাপুর উপজেলার গোড়াই ইউনিয়নের সোহাগপাড়া গ্রামের মালয়েশিয়াপ্রবাসী মজিবর রহমানের স্ত্রী হাসনা বেগম এবং তাঁর তিন মেয়ে মনিরা আক্তার (১৪), মিম আক্তার (১০) ও মলি আক্তারকে (৭) ঘরের মধ্যে ঘুমন্ত অবস্থায় পেট্রলের আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়। পুলিশ ও এলাকাবাসীর অভিযোগ, বখাটে জাহাঙ্গীর আলম বিয়ের প্রস্তাবে প্রত্যাখ্যাত হয়ে আক্রোশের বশে এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন।
মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা জানান, গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন মির্জাপুর মাছরাঙা ফিলিং স্টেশনের ব্যবস্থাপক মীর আজাদুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ আবুল বাশার, সুপারভাইজার ওয়াসিম মিয়া, লাইনম্যান আবদুল মান্নান এবং এ ঘটনায় সন্দেহভাজন খুনি জাহাঙ্গীরের বন্ধু মির্জাপুর উপজেলার গোড়াই নয়াপাড়া গ্রামের সুশান্ত কুমার রায়, তাঁর (জাহাঙ্গীরের) ফুপা পার্শ্ববর্তী কালিয়াকৈর উপজেলার চাঁনপুর গ্রামের নান্নু মিয়া ও খালাতো ভাই সখীপুর উপজেলার বড়চালা গ্রামের বাদশা মিয়া।
এঁদের মধ্যে সুশান্তকে ঘটনার দিন ও বাদশাকে ঘটনার পরদিন পুলিশ আটক করে। গতকাল তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়। সুশান্তকে জিজ্ঞাসাবাদে আজ সাত দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়েছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার জাহাঙ্গীরের ছোট ভাই হানিফকে আদালতের মাধ্যমে তিন দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ।
এ ঘটনায় পেট্রল সরবরাহকারী রিকশাচালক আলী হোসেন আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। জবানবন্দিতে তিনি বলেন, ২০০ টাকা ভাড়ায় স্থানীয় একটি ফিলিং স্টেশন থেকে দুটি কনটেইনারে করে জাহাঙ্গীরের জন্য পেট্রল বহন করে আনেন তিনি।
এ ঘটনায় দোষীদের শাস্তির দাবিতে আজ বিকেলে সোহাগপাড়া গ্রামবাসী মানববন্ধন করেছেন। বেলা সাড়ে ১১টায় প্রথম আলো মির্জাপুর বন্ধুসভা মির্জাপুর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মানববন্ধন পালন করে।
পবিত্র ঈদুল আজহার দিন গত সোমবার দিবাগত রাতে মির্জাপুর উপজেলার গোড়াই ইউনিয়নের সোহাগপাড়া গ্রামের মালয়েশিয়াপ্রবাসী মজিবর রহমানের স্ত্রী হাসনা বেগম এবং তাঁর তিন মেয়ে মনিরা আক্তার (১৪), মিম আক্তার (১০) ও মলি আক্তারকে (৭) ঘরের মধ্যে ঘুমন্ত অবস্থায় পেট্রলের আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়। পুলিশ ও এলাকাবাসীর অভিযোগ, বখাটে জাহাঙ্গীর আলম বিয়ের প্রস্তাবে প্রত্যাখ্যাত হয়ে আক্রোশের বশে এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন।
No comments