অ্যান্টিবায়োটিক কম দিতে চিকিৎসকদের পরামর্শ
গত কয়েক বছরে চিকিৎসকদের ব্যবস্থাপত্রে
(প্রেসক্রিপশন) অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের পরামর্শ দেওয়ার হার বেড়েছে।
অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় জটিল সংক্রমণের ক্ষেত্রে রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাচ্ছে বলে গবেষকেরা সতর্ক করেছেন।
যুক্তরাজ্যের পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ড (পিএইচই) নামের একটি সংস্থা অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের ফলে কী কী সমস্যা হতে পারে, তা নিয়ে কাজ করেছে। আর সংস্থাটির গবেষণা প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে আজ শুক্রবার দ্য গার্ডিয়ান-এর এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পিএইচইর গবেষকেরা বলছেন, চিকিৎসকদের অবশ্যই অধিক অ্যান্টিবায়োটিক বাদ দেওয়া উচিত। কারণ, অধিক অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণে গুরুতর সংক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা ধ্বংস হয়ে যায়।
গবেষকেরা আরও জানান, অধিক অ্যান্টিবায়োটিক সেবনে এর কার্যকারিতা কমে যাওয়ার ঝুঁকি জানা সত্ত্বেও এ বিষয়ে পরামর্শ দেওয়ার হার বেড়েছে। ২০১০ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের পরামর্শ দেওয়ার হার গড়ে ৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
পিএইচইর তথ্য অনুযায়ী, গত চার বছরে হাসপাতালের চিকিৎসকেদের অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের পরামর্শ দেওয়ার হার ১২ শতাংশ বেড়েছে। বিশেষ করে দাঁতের চিকিৎসকেদের ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের পরামর্শ দেওয়ার হার বেড়েছে ৩২ শতাংশ পর্যন্ত।
পিএইচইর গবেষকেরা সতর্ক করে বলেছেন, চিকিৎসা ব্যবস্থাপত্রে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের পরামর্শ দেওয়ার হার অবশ্যই কমাতে হবে। কারণ, এই হার বাড়তে থাকলে তা সরাসরি জীবনঘাতী সমস্যা তৈরি করবে, যা আদৌ নিরাময় করা সম্ভব হবে না।
পিএইচইর গবেষক অ্যান্থনি ক্যাসেল এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ‘অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধ এই সময় একটি বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।’ তাঁর যুক্তি হচ্ছে, চিকিৎসক ও চিকিৎসা সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে অবশ্যই অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার কমাতে হবে। অন্যথায় এই কার্যকর ওষুধটিও একসময় তার কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলবে।
যুক্তরাজ্যের রয়েল কলেজ অব জেনারেল প্র্যাকটিশনার্সের চেয়ার অব কাউন্সিল মরিন বেকার বলেছেন, ‘অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধের ক্ষেত্রে পারিবারিক চিকিৎসকেদেরও এগিয়ে আসতে হবে। কিন্তু চিকিৎসকেরা অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়ার জন্য খুব চাপে থাকেন। অনেক সময় সাধারণ উপসর্গের ক্ষেত্রেও তাঁদের ব্যবস্থাপত্রে অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণের জন্য পরামর্শ দিতে হয়। অথচ অন্যান্য ওষুধেও তা নিরাময় সম্ভব।
যুক্তরাজ্যের পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ড (পিএইচই) নামের একটি সংস্থা অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের ফলে কী কী সমস্যা হতে পারে, তা নিয়ে কাজ করেছে। আর সংস্থাটির গবেষণা প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে আজ শুক্রবার দ্য গার্ডিয়ান-এর এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পিএইচইর গবেষকেরা বলছেন, চিকিৎসকদের অবশ্যই অধিক অ্যান্টিবায়োটিক বাদ দেওয়া উচিত। কারণ, অধিক অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণে গুরুতর সংক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা ধ্বংস হয়ে যায়।
গবেষকেরা আরও জানান, অধিক অ্যান্টিবায়োটিক সেবনে এর কার্যকারিতা কমে যাওয়ার ঝুঁকি জানা সত্ত্বেও এ বিষয়ে পরামর্শ দেওয়ার হার বেড়েছে। ২০১০ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের পরামর্শ দেওয়ার হার গড়ে ৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
পিএইচইর তথ্য অনুযায়ী, গত চার বছরে হাসপাতালের চিকিৎসকেদের অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের পরামর্শ দেওয়ার হার ১২ শতাংশ বেড়েছে। বিশেষ করে দাঁতের চিকিৎসকেদের ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের পরামর্শ দেওয়ার হার বেড়েছে ৩২ শতাংশ পর্যন্ত।
পিএইচইর গবেষকেরা সতর্ক করে বলেছেন, চিকিৎসা ব্যবস্থাপত্রে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের পরামর্শ দেওয়ার হার অবশ্যই কমাতে হবে। কারণ, এই হার বাড়তে থাকলে তা সরাসরি জীবনঘাতী সমস্যা তৈরি করবে, যা আদৌ নিরাময় করা সম্ভব হবে না।
পিএইচইর গবেষক অ্যান্থনি ক্যাসেল এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ‘অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধ এই সময় একটি বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।’ তাঁর যুক্তি হচ্ছে, চিকিৎসক ও চিকিৎসা সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে অবশ্যই অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার কমাতে হবে। অন্যথায় এই কার্যকর ওষুধটিও একসময় তার কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলবে।
যুক্তরাজ্যের রয়েল কলেজ অব জেনারেল প্র্যাকটিশনার্সের চেয়ার অব কাউন্সিল মরিন বেকার বলেছেন, ‘অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধের ক্ষেত্রে পারিবারিক চিকিৎসকেদেরও এগিয়ে আসতে হবে। কিন্তু চিকিৎসকেরা অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়ার জন্য খুব চাপে থাকেন। অনেক সময় সাধারণ উপসর্গের ক্ষেত্রেও তাঁদের ব্যবস্থাপত্রে অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণের জন্য পরামর্শ দিতে হয়। অথচ অন্যান্য ওষুধেও তা নিরাময় সম্ভব।
No comments