ম্যান্ডেলা হাসপাতালেই দেশজুড়ে প্রার্থনা
দক্ষিণ আফ্রিকার অবিসংবাদী নেতা নেলসন
ম্যান্ডেলার সুস্থতা কামনা করে গতকাল রোববার প্রার্থনা করেছে দক্ষিণ
আফ্রিকাবাসী। গতকাল রোববার দ্বিতীয় দিনের মতো হাসপাতালে কাটিয়েছেন
সর্বজনশ্রদ্ধেয় এই নেতা।
ফুসফুসের সংক্রমণে গুরুতর অসুস্থ হয়ে গত শনিবার তিনি হাসপাতালে ভর্তি হন।
বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের নেতা ৯৪ বছর বয়সী ম্যান্ডেলা হাসপাতালে ভর্তির পর দক্ষিণ আফ্রিকার মতোই উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় আছে সারা বিশ্ব। কিন্তু শনিবার হাসপাতালে ভর্তির ঘোষণা দেওয়ার পর কর্তৃপক্ষ তাঁর শারীরিক অবস্থার ব্যাপারে আর কিছু জানাচ্ছে না।
গত ডিসেম্বর থেকে এ নিয়ে চারবার হাসপাতালে ভর্তি হলেন ম্যান্ডেলা।
গতকাল রোববার সাপ্তাহিক প্রার্থনার দিনে ম্যান্ডেলার জন্য প্রার্থনা করেছে দক্ষিণ আফ্রিকার মানুষ। সোয়েটোর একটি চার্চে ম্যান্ডেলার সুস্থতা কামনা করে প্রার্থনা করে স্থানীয় লোকজন। তাদের একজন এনকুথুলা সিবাসা বলেন, ‘মাদিবার আরোগ্য কামনার জন্য আজ আমি চার্চে এসেছি। আমি চাই, তিনি সুস্থ হয়ে উঠুন।’ মাদিবা ম্যান্ডেলার গোত্র নাম।
সানিয়ে শেজি নামের আরেকজন বলেন, ‘টাটার বয়স এখন ৯৪ বছর। এই বয়সে আপনি আর কী চাইতে পারেন!’ স্থানীয় একটি ভাষায় ‘টাটা’ শব্দের অর্থ বাবা। তিনি আরও বলেন, ‘ঈশ্বর তাঁর মঙ্গল করুন। তাঁর যদি কিছু হয়ে যায়, তাহলে তো হবেই, কিন্তু আমরা তাঁকে ভালোবাসবই।’
দক্ষিণ আফ্রিকার সানডে টাইমস পত্রিকা গতকাল প্রথম পাতায় ম্যান্ডেলার হাস্যোজ্জ্বল ছবি ছেপে শিরোনাম দিয়েছে, ‘তাঁকে যেতে দেওয়ার সময় হয়েছে’।
ম্যান্ডেলার দীর্ঘদিনের বন্ধু ৮৭ বছর বয়স্ক অ্যান্ড্রু এমলানগেনি পত্রিকাটিকে বলেন, ‘আমরা চাই মাদিবা দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন। কিন্তু আমার মতে, সবচেয়ে যেটা গুরুত্বপূর্ণ তা হলো তাঁর পরিবারের উচিত তাঁকে মুক্তি দেওয়া।’
১৯৬৪ সালে ম্যান্ডেলার সঙ্গে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত এমলানগেনি বলেন, ‘ম্যান্ডেলার পরিবার তাঁকে মুক্তি দিলে দক্ষিণ আফ্রিকার মানুষও তা অনুসরণ করবে। তখন আমরা ঈশ্বরকে বলব, ঈশ্বর, তোমাকে ধন্যবাদ, তুমি আমাদের এমন একজন মানুষ দিয়েছিলে। আমরা তাঁকে তোমার কাছে দিয়ে দিলাম।’ এএফপি।
বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের নেতা ৯৪ বছর বয়সী ম্যান্ডেলা হাসপাতালে ভর্তির পর দক্ষিণ আফ্রিকার মতোই উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় আছে সারা বিশ্ব। কিন্তু শনিবার হাসপাতালে ভর্তির ঘোষণা দেওয়ার পর কর্তৃপক্ষ তাঁর শারীরিক অবস্থার ব্যাপারে আর কিছু জানাচ্ছে না।
গত ডিসেম্বর থেকে এ নিয়ে চারবার হাসপাতালে ভর্তি হলেন ম্যান্ডেলা।
গতকাল রোববার সাপ্তাহিক প্রার্থনার দিনে ম্যান্ডেলার জন্য প্রার্থনা করেছে দক্ষিণ আফ্রিকার মানুষ। সোয়েটোর একটি চার্চে ম্যান্ডেলার সুস্থতা কামনা করে প্রার্থনা করে স্থানীয় লোকজন। তাদের একজন এনকুথুলা সিবাসা বলেন, ‘মাদিবার আরোগ্য কামনার জন্য আজ আমি চার্চে এসেছি। আমি চাই, তিনি সুস্থ হয়ে উঠুন।’ মাদিবা ম্যান্ডেলার গোত্র নাম।
সানিয়ে শেজি নামের আরেকজন বলেন, ‘টাটার বয়স এখন ৯৪ বছর। এই বয়সে আপনি আর কী চাইতে পারেন!’ স্থানীয় একটি ভাষায় ‘টাটা’ শব্দের অর্থ বাবা। তিনি আরও বলেন, ‘ঈশ্বর তাঁর মঙ্গল করুন। তাঁর যদি কিছু হয়ে যায়, তাহলে তো হবেই, কিন্তু আমরা তাঁকে ভালোবাসবই।’
দক্ষিণ আফ্রিকার সানডে টাইমস পত্রিকা গতকাল প্রথম পাতায় ম্যান্ডেলার হাস্যোজ্জ্বল ছবি ছেপে শিরোনাম দিয়েছে, ‘তাঁকে যেতে দেওয়ার সময় হয়েছে’।
ম্যান্ডেলার দীর্ঘদিনের বন্ধু ৮৭ বছর বয়স্ক অ্যান্ড্রু এমলানগেনি পত্রিকাটিকে বলেন, ‘আমরা চাই মাদিবা দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন। কিন্তু আমার মতে, সবচেয়ে যেটা গুরুত্বপূর্ণ তা হলো তাঁর পরিবারের উচিত তাঁকে মুক্তি দেওয়া।’
১৯৬৪ সালে ম্যান্ডেলার সঙ্গে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত এমলানগেনি বলেন, ‘ম্যান্ডেলার পরিবার তাঁকে মুক্তি দিলে দক্ষিণ আফ্রিকার মানুষও তা অনুসরণ করবে। তখন আমরা ঈশ্বরকে বলব, ঈশ্বর, তোমাকে ধন্যবাদ, তুমি আমাদের এমন একজন মানুষ দিয়েছিলে। আমরা তাঁকে তোমার কাছে দিয়ে দিলাম।’ এএফপি।
No comments