জনপ্রত্যাশার সঙ্গেই by প্রবীর চন্দ
চীনের অবিসংবাদিত নেতা মাও সে তুং
বলেছিলেন, 'ােনো ােনো মৃত্যু থাই পাাড়ের মতো ভারী, আর ােনো ােনো মৃত্যু
াঁসের পালরে মতো তুচ্ছ।' মৃত্যু অনিবার্য। তবু মৃত্যুর থা বলতে গিয়ে তার
মতো বস্ট্তুবাদী দার্শনিও আবেগাপল্গুত য়ে পড়েছেন।
এর
জন্যই য়তো সাভার ট্র্যাজেডি েআমরা উে মেনে নিতে পারিনি। এটি ভুল, অনে
মৃত্যু। এটি জেদ, অজস্র প্রাণের স্টঙ্ন্দন নিভিয়ে দেয়। আগের দিন ব্র্যা
ব্যাং নিরাপত্তা নিয়ে উদতেগের ারণে সরে, ন্তুি গার্মেন্ট মালিরা ২৪ এপ্রিল
বেনিয়াজেদে ারখানায় শ্রমিদের াজে অংশ নিতে বাধ্য রলেন। ফলে ঝরে পড়ল প্রায়
১২শ' প্রাণ। এই মৃত্যুর বেদনা জাতির াছে থাই পাাড়ের মতোই ভারী। ন্তুি থা
লো, এ অমানবি বিপর্যয়ের দৃশ্য যারা সরাসরি আমাদের দেখালেন তারা িজাতির াছে
প্রশংসিত নয়?
১৯৮৫ সালের ১৫ অক্টোবর ঢাা বিশতবিদ্যালয়ের জগল্পম্নাথ লের বিনোদন লটি ধসে পড়লে সেই মর্মন্তুদ দৃশ্য আমরা ন্তুি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ রতে পারিনি। এই ধসে ৪১ জন ছাত্র আর ফিরে আসেনি জীবনের মিছিলে। তারা আজ শুধু এটা পাথরের স্ট্মৃতিসৌধ। জাতি এ ধসের প্রথম মৃতদের আর মনে রাখেনি। তাদের স্টতজনদের আাজারি, ঘৃণা, ক্ষোভ, দ্রো সমর্ঙ্ে আমরা ছিুই বলতে পারি না। নেনা, গণমাধ্যম সেই সময় এত উল্পম্নত ছিল না।
ন্তুি সাভার ট্র্যাজেডিতে যেসব গণমাধ্যম তুলে এনেছে বীভৎস ছবি, সেসব মাাব্যি ্যামেরা ও বুমের াজ না িযথার্থ সাংবাদিতার মধ্যে পড়ে না। এটা না িসাংবাদিতার পরিপন্থী! গণমাধ্যমের এ ার্যম েঅনেইে এখন বাঁা চোখে দেখছেন। বাঁা চোখে দেখছেন প্রিন্ট মিডিয়ার উঠে আসা অনে মর্মন্তুদ ছবিওে। তুলনা রছেন বিশেতর অন্যান্য ডিজাসদ্বারের সঙ্গে। যারা না িএ ধরনের সংবাদ খনোই পরিবেশন রেন না। তাদের মতে, লাশাটা ঘরের খবর েনা জানে?
গণমাধ্যমের চরিত্র নিয়ে অনেরে অনে মতামত থাতে পারে তত্ত্বগতভাবে। নোয়াম চমস্টি্কস বিশেতর অন্য স্ট্কলারদের এ নিয়ে অনে বির্ত আছে। ন্তুি আমাদের সাভার ট্র্যাজেডিতে গণমাধ্যম যে ভূমিা রেখেছে তা সংবাদ সত্যতারই প্রতী। দীর্ঘদিন ধরে তাদের ্যামেরা যেভাবে ধ্বংসস্টস্নহৃপের চুন-সুর িও ংটি থে েমৃত বা জীবিত মানু উদব্দারে যে সচিত্র ছবি তুলেছে তা পৃথিবীর অন্যান্য গণমাধ্যমেও প্রশংসিত য়েছে। তবে এতে যে ছিু ত্রুটি- বিচ্যুতি বে না, তা নয়। পারফেশন বলতে তো ছিু নেই। এটা এটা আইডিয়া মাত্র। তবু এ আইডিয়ার াছে যাওয়ার প্রচেষদ্বা আমরা তো সবাই রছি। এখানে ্যামেরা বা বুমের পেছনে যারা থানে তাদের ত্রুটি ধরলে এ শিল্কপ্প দতিধাগ্রস্টস্ন তে পারে। এর এটা বিবর্তনও আছে বটে, এটা আমাদের মানতেই বে। সময় তার াত ধরে অবশ্যই চলবে।
জনমন েনিয়ন্পণ রা, গণমাধ্যমের পক্ষে তটা গুরুত্দতপহৃর্ণ? এ রম প্রশেম্নর প্রত্যুত্তরে চমস্টি্ক বলেছেন, 'জনতার দি থে েগণমাধ্যমের পক্ষে জনমন েনিয়ন্পণ না রাটাই গুরুত্দতপহৃর্ণ। তবে উদ্দেশ্যমহৃল নয়, সৎ প্রতিবেদন ধরে রাখাটাই বেশি জরুরি।' বস্ট্তুত রানা প্ট্নাজার বীভৎস ঘটনা মিডিয়াওে পাল্কেল্ট দিয়েছে। ঘটনার অনুধাবনের ধ্যান-ধারণা েশুধু যে পাল্কিল্টয়েছে তাই নয়, সাংবাদিরে ভেতরে যে লোটা াজ রত সেও পাল্কেল্টছে এই রুণ দৃশ্য দেখে। এখানে সাংবাদিতার পেশাদারিত্দেতর যে নীতি-নৈতিতা খুব এটা াজ রেনি। নেনা গণমাধ্যমের মানুগুলো এ সমাজেরই রক্তমাংসের মানু। তাই বাধ্য য়েই জীবনের ঝুঁ িনিয়ে খবরের পোসদ্বমর্টেম রেছে তারা। এটা তেমন ক্ষতির ছিু নয়; বরং গণতন্পের অনিবার্য পোশারে প্রতিচ্ছবি ছিল সেদিনের ্যামেরা ও বুমগুলো।
pkchanda1960@gmail.com
১৯৮৫ সালের ১৫ অক্টোবর ঢাা বিশতবিদ্যালয়ের জগল্পম্নাথ লের বিনোদন লটি ধসে পড়লে সেই মর্মন্তুদ দৃশ্য আমরা ন্তুি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ রতে পারিনি। এই ধসে ৪১ জন ছাত্র আর ফিরে আসেনি জীবনের মিছিলে। তারা আজ শুধু এটা পাথরের স্ট্মৃতিসৌধ। জাতি এ ধসের প্রথম মৃতদের আর মনে রাখেনি। তাদের স্টতজনদের আাজারি, ঘৃণা, ক্ষোভ, দ্রো সমর্ঙ্ে আমরা ছিুই বলতে পারি না। নেনা, গণমাধ্যম সেই সময় এত উল্পম্নত ছিল না।
ন্তুি সাভার ট্র্যাজেডিতে যেসব গণমাধ্যম তুলে এনেছে বীভৎস ছবি, সেসব মাাব্যি ্যামেরা ও বুমের াজ না িযথার্থ সাংবাদিতার মধ্যে পড়ে না। এটা না িসাংবাদিতার পরিপন্থী! গণমাধ্যমের এ ার্যম েঅনেইে এখন বাঁা চোখে দেখছেন। বাঁা চোখে দেখছেন প্রিন্ট মিডিয়ার উঠে আসা অনে মর্মন্তুদ ছবিওে। তুলনা রছেন বিশেতর অন্যান্য ডিজাসদ্বারের সঙ্গে। যারা না িএ ধরনের সংবাদ খনোই পরিবেশন রেন না। তাদের মতে, লাশাটা ঘরের খবর েনা জানে?
গণমাধ্যমের চরিত্র নিয়ে অনেরে অনে মতামত থাতে পারে তত্ত্বগতভাবে। নোয়াম চমস্টি্কস বিশেতর অন্য স্ট্কলারদের এ নিয়ে অনে বির্ত আছে। ন্তুি আমাদের সাভার ট্র্যাজেডিতে গণমাধ্যম যে ভূমিা রেখেছে তা সংবাদ সত্যতারই প্রতী। দীর্ঘদিন ধরে তাদের ্যামেরা যেভাবে ধ্বংসস্টস্নহৃপের চুন-সুর িও ংটি থে েমৃত বা জীবিত মানু উদব্দারে যে সচিত্র ছবি তুলেছে তা পৃথিবীর অন্যান্য গণমাধ্যমেও প্রশংসিত য়েছে। তবে এতে যে ছিু ত্রুটি- বিচ্যুতি বে না, তা নয়। পারফেশন বলতে তো ছিু নেই। এটা এটা আইডিয়া মাত্র। তবু এ আইডিয়ার াছে যাওয়ার প্রচেষদ্বা আমরা তো সবাই রছি। এখানে ্যামেরা বা বুমের পেছনে যারা থানে তাদের ত্রুটি ধরলে এ শিল্কপ্প দতিধাগ্রস্টস্ন তে পারে। এর এটা বিবর্তনও আছে বটে, এটা আমাদের মানতেই বে। সময় তার াত ধরে অবশ্যই চলবে।
জনমন েনিয়ন্পণ রা, গণমাধ্যমের পক্ষে তটা গুরুত্দতপহৃর্ণ? এ রম প্রশেম্নর প্রত্যুত্তরে চমস্টি্ক বলেছেন, 'জনতার দি থে েগণমাধ্যমের পক্ষে জনমন েনিয়ন্পণ না রাটাই গুরুত্দতপহৃর্ণ। তবে উদ্দেশ্যমহৃল নয়, সৎ প্রতিবেদন ধরে রাখাটাই বেশি জরুরি।' বস্ট্তুত রানা প্ট্নাজার বীভৎস ঘটনা মিডিয়াওে পাল্কেল্ট দিয়েছে। ঘটনার অনুধাবনের ধ্যান-ধারণা েশুধু যে পাল্কিল্টয়েছে তাই নয়, সাংবাদিরে ভেতরে যে লোটা াজ রত সেও পাল্কেল্টছে এই রুণ দৃশ্য দেখে। এখানে সাংবাদিতার পেশাদারিত্দেতর যে নীতি-নৈতিতা খুব এটা াজ রেনি। নেনা গণমাধ্যমের মানুগুলো এ সমাজেরই রক্তমাংসের মানু। তাই বাধ্য য়েই জীবনের ঝুঁ িনিয়ে খবরের পোসদ্বমর্টেম রেছে তারা। এটা তেমন ক্ষতির ছিু নয়; বরং গণতন্পের অনিবার্য পোশারে প্রতিচ্ছবি ছিল সেদিনের ্যামেরা ও বুমগুলো।
pkchanda1960@gmail.com
No comments