াল পিছু াঁটে না by অনী আসাদ
সমাজ পরিবর্তন, সভ্যতার বিবর্তন, সমর্ঙ্ের
নতুন মাত্রা, নীতির পরিবর্তন ােনোটিই বৈজ্ঞানি বিবর্তন ধারার বাইরে নয়।
আবার ােনো পরিবর্তন স্ট্থবিরও নয়। পরিবর্তন যদি স্ট্থবির তো তবে বিবর্তন
শ্বন্ধটি টি েথাত না।
পরিবর্তন খনও শে য় না বলেই বিবর্তন
ঘটে, সমাজও তেমনি রূপানস্নরিত য় যেমন দাসপ্রথা থে েএসেছে সামনস্ন প্রথা,
সামনস্নবাদ রূপানস্নর য়ে এসেছে পুঁজিবাদ আর পুঁজিবাদের বিাশের মধ্য দিয়ে
ঘটে সাম্যবাদ। তবে খনও খনও এ রূপানস্নর েথামিয়ে দেওয়ার জন্য ৃত্রিম
স্ট্থবিরতার সৃষদ্বি রা য়। বাংলাদেশের এগিয়ে চলার পথে নানা সময়ে নানা মল
স্ট্থবিরতা তৈরি রেছে। যেমন আমরা দেখেছি, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগসদ্বের পর তৈরি
রা য়, বাঙালি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের প্রশেম্ন স্ট্থবিরতা। ১৯৭৯ সালে পঞ্চম
সংশোধনীর মাধ্যমে বাংলাদেশে মৌলবাদ চারে গোড়াপত্তন রা লো। বাংলাদেশের
সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতি েরাজনৈতি ক্ষমতা দখলের ৗেশল েিসবে
ব্যবার শুরু লো। অষদ্বম সংশোধনী দিয়ে তৈরি রা লো ধর্মভিত্তি দেশ তৈরির
স্ট্থবিরতা। সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের ধর্মানুভূতির ব্যবার রতে গিয়ে অন্যসব
ধর্মানুভূতির প্রতি চরম বিদতে প্রাশ রা লো।
যারা এর বিরোধিতা রেছে, যারা গণতান্পি মুক্তচিনস্নার মতপ্রাশ রেছে তাদের ধর্মীন াফের ও মুরতাদ ঘোণা রা য়েছে। ঠি এইভাবে '৭১-এর যুদব্দাপরাধী ঘাত ও রাজাারদের বিচার ব্যবস্ট্থা বাধাগ্রস্টস্ন রার জন্য বিচারের পক্ষে সোচ্চার সব দল, গোষ্ঠী, আন্দোলন ও প্রচেষদ্বা েআবার সেই ধর্মীনতার, াফেরতত্ত্বেও তমা দিয়ে ধর্মতত্ত্ব েব্যবারের অপচেষদ্বা রা চ্ছে। মহৃলত এ প্রচেষদ্বা নতুন নয়, আমরা ইতিাস থে েজানি পাস্টিস্নান আমলে ক্ষমতায় বসার প্রধান রাজনৈতি উপাদান ছিল মৌলবাদ, ফারাক্কা ও াশ্মীর। তখন ন্তুি পাস্টিস্নানের শত শত নিরল্পম্ন মানুরে ভাত-াপড়ের দাবি উঠানো বামপন্থিদের ধর্মীন ঘোণা রে বলা তো, মিউনিসদ্বরা দেশে নৈরাজ্য তৈরি রছে। আর ভাত-াপড়ের আন্দোলন তীব্র লে সামঙ্্রদায়ি দাঙ্গা লাগানো তো। এই পথ অবলল্ফতন রে মুক্তিযুদব্দের চেতনা, গণতন্প ও মুক্তবুদব্দির বিাশ েবল্পব্দ রে দেওয়ার জন্য '৭৫-এর পর নানা আঙ্গি েদেশে মৌলবাদের চা রা য়েছে। তৈরি য়েছে জেএমবি, রাতুল জিাদ, মুফতি আমিনীর ওলামা-মাশায়েখ দল। আমরা অবশ্যই ভুলে যাইনি ২০০১ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ফতোয়া নিদব্দি ও ফতোয়া প্রদানারীর শাস্টিস্ন বিধান রেখে পাস ওয়া আইনের বিরুদব্দে বিােদ্গার রে ওলামা-মাশায়েখ সমাবেশ থে েবলা য়েছিল, 'ফতোয়ার বিরুদব্দ রায় ঘোণা রা দুই বিচারপতি মুরতাদ। তাদের মৃত্যুদ- ার্যর না ওয়া পর্যনস্ন আমরা ঘরে ফিরব না।' এ এই গোষ্ঠী রাতুল জিাদের (হুজি) ব্যানারে ১ সালের ৬ মার্চ যশোরে উদীচীর সল্ফ্মেলনে বোমা ামলা চালায়, তাতে মারা যায় ১০ জন। আত য় ১০০ জন। এ বছর পর পলো বৈশাখে আতঘাতী বোমা ামলা য় ১ সালে। বি শামসুর রামান ে ত্যার জন্য ামলা য়। তাতে িবাংলার আবমান ঐত্যি সংস্ট্কৃতি নিশ্চিত রা গেছে? না যায়নি।
বাংলাদেশ গত ৩ মাসে '৭১-এর ঘাত, দালাল ও যুদব্দাপরাধীদের বিচার, জামায়াতে ইসলামী নিদব্দিরণস অন্য মৌলবাদী দলগুলো রাজনৈতি র্মা- বল্পেব্দর দাবির বিপরীতে জামায়াত, বিএনপি এবং পরবর্তী সময়ে ফোজতে ইসলাম নাম এটি ভুঁইফোড় তথাথিত অরাজনৈতি দল 'ইসলাম বাঁচাও' নামে যেসব র্মা- ও ত্রাস চালিয়ে বেড়াচ্ছে তা পাস্টিস্নান আমলের মৌলবাদী উত্থান ও সংিসতাইে প্রতিবিল্ফিতত রছে।
যারা বাংলাদেশের স্টতাধীনতা ও দেশের বেশিরভাগ মুসলমান েস্ট্থবির রে দিয়ে মধ্যযুগীয় শাসন ায়েম রতে চায়, ওমি মাদ্রাসাভিত্তি এ তথাথিত অরাজনৈতি সংগঠনটির ওপর জামায়াত ও তার মদদপুষদ্ব যে সওয়ার য়েছে তা সঙ্ষদ্বতই বোঝা যায়। ফোজতে ইসলামের উত্থাপিত ১৩ দফা দাবি মানবতায় বিশতাসী ধর্মপ্রাণ মানুরে দাবি তে পারে না। নেনা ইসলাম সব ধর্মের স-অবস্ট্থান ও মতামত প্রাশে বিশতাস রে। ্ব্নাসফেমি আইনের দাবিটি ইসলামের স-অবস্ট্থান ও সমর্মিতার ক্ষেত্রটির সঙ্গে সাংর্ঘি, যা ফোজতে ইসলামের ঘোণাতে উল্কি্নখিত য়েছে। এটি যে জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতি চাল তা না বোঝার অবাশ রাখে না। ইতিাস, সময় ও প্রগতি রূপানস্নর ঘটে, যা স্ট্থবির য়ে যায় না। ােনোভাবেই বাংলাদেশ আর মধ্যযুগীয় সমাজ ব্যবস্ট্থায় ফিরে যাবে না।
যারা এর বিরোধিতা রেছে, যারা গণতান্পি মুক্তচিনস্নার মতপ্রাশ রেছে তাদের ধর্মীন াফের ও মুরতাদ ঘোণা রা য়েছে। ঠি এইভাবে '৭১-এর যুদব্দাপরাধী ঘাত ও রাজাারদের বিচার ব্যবস্ট্থা বাধাগ্রস্টস্ন রার জন্য বিচারের পক্ষে সোচ্চার সব দল, গোষ্ঠী, আন্দোলন ও প্রচেষদ্বা েআবার সেই ধর্মীনতার, াফেরতত্ত্বেও তমা দিয়ে ধর্মতত্ত্ব েব্যবারের অপচেষদ্বা রা চ্ছে। মহৃলত এ প্রচেষদ্বা নতুন নয়, আমরা ইতিাস থে েজানি পাস্টিস্নান আমলে ক্ষমতায় বসার প্রধান রাজনৈতি উপাদান ছিল মৌলবাদ, ফারাক্কা ও াশ্মীর। তখন ন্তুি পাস্টিস্নানের শত শত নিরল্পম্ন মানুরে ভাত-াপড়ের দাবি উঠানো বামপন্থিদের ধর্মীন ঘোণা রে বলা তো, মিউনিসদ্বরা দেশে নৈরাজ্য তৈরি রছে। আর ভাত-াপড়ের আন্দোলন তীব্র লে সামঙ্্রদায়ি দাঙ্গা লাগানো তো। এই পথ অবলল্ফতন রে মুক্তিযুদব্দের চেতনা, গণতন্প ও মুক্তবুদব্দির বিাশ েবল্পব্দ রে দেওয়ার জন্য '৭৫-এর পর নানা আঙ্গি েদেশে মৌলবাদের চা রা য়েছে। তৈরি য়েছে জেএমবি, রাতুল জিাদ, মুফতি আমিনীর ওলামা-মাশায়েখ দল। আমরা অবশ্যই ভুলে যাইনি ২০০১ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ফতোয়া নিদব্দি ও ফতোয়া প্রদানারীর শাস্টিস্ন বিধান রেখে পাস ওয়া আইনের বিরুদব্দে বিােদ্গার রে ওলামা-মাশায়েখ সমাবেশ থে েবলা য়েছিল, 'ফতোয়ার বিরুদব্দ রায় ঘোণা রা দুই বিচারপতি মুরতাদ। তাদের মৃত্যুদ- ার্যর না ওয়া পর্যনস্ন আমরা ঘরে ফিরব না।' এ এই গোষ্ঠী রাতুল জিাদের (হুজি) ব্যানারে ১ সালের ৬ মার্চ যশোরে উদীচীর সল্ফ্মেলনে বোমা ামলা চালায়, তাতে মারা যায় ১০ জন। আত য় ১০০ জন। এ বছর পর পলো বৈশাখে আতঘাতী বোমা ামলা য় ১ সালে। বি শামসুর রামান ে ত্যার জন্য ামলা য়। তাতে িবাংলার আবমান ঐত্যি সংস্ট্কৃতি নিশ্চিত রা গেছে? না যায়নি।
বাংলাদেশ গত ৩ মাসে '৭১-এর ঘাত, দালাল ও যুদব্দাপরাধীদের বিচার, জামায়াতে ইসলামী নিদব্দিরণস অন্য মৌলবাদী দলগুলো রাজনৈতি র্মা- বল্পেব্দর দাবির বিপরীতে জামায়াত, বিএনপি এবং পরবর্তী সময়ে ফোজতে ইসলাম নাম এটি ভুঁইফোড় তথাথিত অরাজনৈতি দল 'ইসলাম বাঁচাও' নামে যেসব র্মা- ও ত্রাস চালিয়ে বেড়াচ্ছে তা পাস্টিস্নান আমলের মৌলবাদী উত্থান ও সংিসতাইে প্রতিবিল্ফিতত রছে।
যারা বাংলাদেশের স্টতাধীনতা ও দেশের বেশিরভাগ মুসলমান েস্ট্থবির রে দিয়ে মধ্যযুগীয় শাসন ায়েম রতে চায়, ওমি মাদ্রাসাভিত্তি এ তথাথিত অরাজনৈতি সংগঠনটির ওপর জামায়াত ও তার মদদপুষদ্ব যে সওয়ার য়েছে তা সঙ্ষদ্বতই বোঝা যায়। ফোজতে ইসলামের উত্থাপিত ১৩ দফা দাবি মানবতায় বিশতাসী ধর্মপ্রাণ মানুরে দাবি তে পারে না। নেনা ইসলাম সব ধর্মের স-অবস্ট্থান ও মতামত প্রাশে বিশতাস রে। ্ব্নাসফেমি আইনের দাবিটি ইসলামের স-অবস্ট্থান ও সমর্মিতার ক্ষেত্রটির সঙ্গে সাংর্ঘি, যা ফোজতে ইসলামের ঘোণাতে উল্কি্নখিত য়েছে। এটি যে জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতি চাল তা না বোঝার অবাশ রাখে না। ইতিাস, সময় ও প্রগতি রূপানস্নর ঘটে, যা স্ট্থবির য়ে যায় না। ােনোভাবেই বাংলাদেশ আর মধ্যযুগীয় সমাজ ব্যবস্ট্থায় ফিরে যাবে না।
No comments