টিপাইমুখ বাঁধ প্রকল্প-আগ্রহ নেই ভারতের পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের
টিপাইমুখে বরাক নদীর ওপর বাঁধ দিয়ে
জলবিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়নে বাদ সেধেছে খোদ ভারতের পরিবেশ মন্ত্রণালয়।
তারাই বলছে, এই প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু হলে পরিবেশে বড় ধরনের বিপর্যয় ঘটতে
পারে।
প্রকল্পের ফলে ৭৮ লাখ গাছ এবং ২৭ হাজার বাঁশ কাটা
পড়বে। এ কারণে প্রকল্প সংলগ্ন মনিপুরে পরিবেশগত বিপর্যয় দেখা দেবে। তাই
তারা এ প্রকল্পের ব্যাপারে আগ্রহী নয়। গতকাল রবিবার ভারতীয় পত্রিকা টাইমস
অব ইন্ডিয়ার অনলাইন সংস্করণে এ খবর প্রকাশ করা হয়।
ভারতের বন উপদেষ্টা কমিটি (এফএসি) ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের একদল পর্যবেক্ষক প্রকল্প-সংলগ্ন মনিপুর এলাকা ঘুরে এ প্রকল্প বাস্তবায়নে অনাগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তবে প্রকল্পের বিষয়ে পরিবেশমন্ত্রী জয়ন্তী নটরাজন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
মন্ত্রণালয় সূত্র আরো জানায়, প্রকল্পটি অনুমোদনে মন্ত্রণালয় দ্বিধান্বিত। এটি বাস্তবায়িত হলে ৭৮ লাখ গাছ ও ২৭ হাজার বাঁশ কাটা পড়বে। সর্বোপরি ২৫ হাজার হেক্টর বনভূমি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
পবিবেশবাদীরা বলছেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে বন্যপ্রাণীসহ অনেক কিছুই বিপন্ন হবে। বিশেষ করে মনিপুর বন এলাকায় অনেক হরিণ, চিতাবাঘ, ধনেশ পাখির পাশাপাশি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষাকারী অনেক বৃক্ষ রয়েছে যেগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
৯ হাজার ২১১ কোটি রুপি ব্যয়ে এ প্রকল্পের মাধ্যমে এক হাজার ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা রয়েছে ভারতের। ২০১১ সালের অক্টোবরে ভারতের ন্যাশনাল হাইড্রোপাওয়ার কম্পানি (এনএইচপিসি) এ নিয়ে একটি চুক্তি করে। ওই চুক্তিসই অনুষ্ঠানে ভারতের বিদ্যুৎমন্ত্রী সুশিল কুমার সিন্ধে, মনিপুরের মুখ্যমন্ত্রী ইবোবি সিং উপস্থিত ছিলেন।
ভারতের বন উপদেষ্টা কমিটি (এফএসি) ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের একদল পর্যবেক্ষক প্রকল্প-সংলগ্ন মনিপুর এলাকা ঘুরে এ প্রকল্প বাস্তবায়নে অনাগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তবে প্রকল্পের বিষয়ে পরিবেশমন্ত্রী জয়ন্তী নটরাজন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
মন্ত্রণালয় সূত্র আরো জানায়, প্রকল্পটি অনুমোদনে মন্ত্রণালয় দ্বিধান্বিত। এটি বাস্তবায়িত হলে ৭৮ লাখ গাছ ও ২৭ হাজার বাঁশ কাটা পড়বে। সর্বোপরি ২৫ হাজার হেক্টর বনভূমি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
পবিবেশবাদীরা বলছেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে বন্যপ্রাণীসহ অনেক কিছুই বিপন্ন হবে। বিশেষ করে মনিপুর বন এলাকায় অনেক হরিণ, চিতাবাঘ, ধনেশ পাখির পাশাপাশি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষাকারী অনেক বৃক্ষ রয়েছে যেগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
৯ হাজার ২১১ কোটি রুপি ব্যয়ে এ প্রকল্পের মাধ্যমে এক হাজার ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা রয়েছে ভারতের। ২০১১ সালের অক্টোবরে ভারতের ন্যাশনাল হাইড্রোপাওয়ার কম্পানি (এনএইচপিসি) এ নিয়ে একটি চুক্তি করে। ওই চুক্তিসই অনুষ্ঠানে ভারতের বিদ্যুৎমন্ত্রী সুশিল কুমার সিন্ধে, মনিপুরের মুখ্যমন্ত্রী ইবোবি সিং উপস্থিত ছিলেন।
No comments