ব্যক্তিত্ব by আরানকা সিয়েগাল
নাৎসি জার্মানির হিটলার বাহিনীর দখলকৃত
পোল্যান্ডে আউৎসভিচ ডেথ ফ্যাক্টরিতে জীবন দিতে হয়েছে ইহুদিসহ পোলিশ ও
অন্যান্য জাতির অনেক হতভাগ্যকে। সেই ক্যাম্প থেকে জীবন নিয়ে ফিরে আসাই ছিল
এক মিরাকল।
লাখ লাখ লাশের মধ্য থেকে যে সামান্য কয়েকজন
জীবন নিয়ে ফিরতে পেরেছিলেন, তাঁদেরই একজন আরানকা সিয়েগাল। শুধু জীবন নিয়েই
ফেরেননি; বরং জীবনকে সার্থক ও সফল করে তুলেছিলেন মেধাবী এই নারী। তাঁর
বিশ্বব্যাপী সুনাম অর্জন করা উপন্যাসগুলো ফরাসি, জাপানি, ইতালীয়, জার্মান ও
ডাচ ভাষায় অনূদিত হয়েছে এবং পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছে। স্বীকৃতিও পেয়েছেন। ১৯৮২
সালে পেয়েছেন নিউবেরি অনার এবং বোস্টন গ্লোবহর্ন বুক অ্যাওয়ার্ড।
আরানকা সিয়েগাল জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৯৩০ সালের ১০ জুন চেকোস্লোভাকিয়ার বেরেহোব নামক স্থানে। কিন্তু অল্প বয়সে তাঁর বেশির ভাগ সময় কেটেছে দাদির কাছে হাঙ্গেরিতে। বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে ১২ মাস কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে থাকার পর যুদ্ধের অবসান হলে সুইডিশ রেডক্রসের মাধ্যমে ১৯৪৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক শহরে চলে যান। ২০০০ সাল থেকে তিনি বসবাস করছেন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায়। বয়স এখন ৮৩ পার হয়ে ৮৪ বছরে পড়ছে। সৌভাগ্যবতী এই ঔপন্যাসিককে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
ম.হা.
আরানকা সিয়েগাল জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৯৩০ সালের ১০ জুন চেকোস্লোভাকিয়ার বেরেহোব নামক স্থানে। কিন্তু অল্প বয়সে তাঁর বেশির ভাগ সময় কেটেছে দাদির কাছে হাঙ্গেরিতে। বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে ১২ মাস কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে থাকার পর যুদ্ধের অবসান হলে সুইডিশ রেডক্রসের মাধ্যমে ১৯৪৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক শহরে চলে যান। ২০০০ সাল থেকে তিনি বসবাস করছেন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায়। বয়স এখন ৮৩ পার হয়ে ৮৪ বছরে পড়ছে। সৌভাগ্যবতী এই ঔপন্যাসিককে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
ম.হা.
No comments