খাদ্য নিরাপত্তায় শগ্ধা নেই তবে চাই সর্ততা by মাবুব হোসেন
জৈষ্ঠ্যেই আাঢ়ের মতো র্বণে বোরো মৌসুম শে
তে চলল। আমাদের খাদ্যশস্য উৎপাদনের তিনটি মৌসুমের বোরোই সর্বশে। ফসল ঘরে
ওঠায় এখন খাদ্যের প্রাপ্যতা ও চাদিার চূড়ানস্ন সিাব রা যাবে।
ব্যবধান
তটা এবং র্বায় বোরো ধান তটা নষদ্ব য়েছে, সে চিত্র এখন পর্যনস্ন সঙ্ষদ্ব
য়নি। ন্তুি খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে যারা চিনস্নাভাবনা রেন তাদের মধ্যে খানিটা
উদতেগ যে সৃষদ্বি য়েছে তাতে সন্দে নেই। উে উে তো চাল আমদানির থাও বলতে
শুরু রেছেন। তবে স্টতস্টিস্নর খবর, বৈরী আবাওয়ার প্রভাব খাদ্যশস্য, বিশে রে
চালের বাজারে তেমন লক্ষণীয় নয়। ৬ জুন জাতীয় বাজেট পেশের পরও চালের বাজার
আগের মতোই স্টি্থতিশীল রয়েছে।
নতুন ধান বাজারে ওঠার সময়ে সাধারণত দাম ম থা েএবং ৃদের তাশার বিয়টি তখন নানাভাবে প্রাশ পায়। তবে গত দুই বছর ধরে বেল ফসল াটার মৌসুমে নয়, বছরজুড়েই ন্তুি ধানের দাম নিল্ফম্ন পর্যায়ে রয়েছে। াওর এলাায় বোরো ধান াটার সময় ৪০ িেজ (এ মণ েিসবে ধরা য় এখন) ৪৫০-৫০০ টাায় পর্যনস্ন বি িয়। ৃরে উৎপাদন ব্যয়ের নানা সিাব রয়েছে। যেমন_ সেচ, সার, বিদ্যুৎ, ৃ িশ্রমিরে মজুরি বেড়ে চলেছে। ন্তুি এর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বাজারে ধানের দাম সামঙ্্রতি সময়ে বাড়েনি। এ প্রেক্ষাপটে য়ে মাস আগে আলোচনা উঠেছিল, চলতি বোরো মৌসুমে ৃরা দলে দলে অন্য ফসলের দি েঝুঁবে নিা। ব্র্যারে পক্ষ থে েআমরা এ বিয়ে অনুসল্পব্দান চালাই এবং তাতে জানা যায়_ এবারে বোরো চারে জমি ৭ শতাংশ মে যেতে পারে। এর পরিবর্তে ৃরা গম, ভুট্টা, আলু ও নানা ধরনের সবজি চা েআগ্রী বে। চারে জমি মে গেলে বোরো চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন রা ঠিন বে, এটাই স্টতাভাবি। আমরা জরিপ চালাই ডিসেল্ফতরে। পরের মাসে শীত ছিল তীব্র। আর সে সময়টাই ছিল চারা রোপণের সময়। শীতে ছিু এলাায় বীজতলার ক্ষতি য়। চারার সংট দেখা দেয়।
শীত থাতে থাতেই বাজারে ধানের দাম ছিুটা বাড়ে। াইব্রিড ধানের মণ ৭০০ টাা এবং অন্যান্য ধানের দাম ৮০০ টাায় উঠে যায়। ৃদের জন্য এ বাজার উৎসাজন মনে য়। আরও এটি বিয় আমরা অনুসল্পব্দানে জানতে পারি। সামঙ্্রতি সময়ে ছিু এলাায় ৃ এটু দেরিতে বোরো চা শুরু রছে। তারা আমন ধান ঘরে তোলার পর সরিা বা শীতালীন অন্য ােনো ফসল আবাদ রে। ছিুটা উঁচু জমিতে আলু ও সবজির চা য়। এরপর বোরো চা রে। ধানের বাজারদর খানিটা বাড়ায় যেসব ৃ বোরো চা রবে বলে আমাদের জরিপে জানিয়েছিল, তাদের এটি অংশ মত পরিবর্তন রে। য়েদিন আগে আমাদের আরেটি জরিপে দেখা গেছে, বোরো চারে এলাা ৭ শতাংশ নয় বরং তিন শতাংশ ম য়েছে। তবে গত বছরের তুলনায় মোট ফলন মবে ২ শতাংশ। এ সিাব মেনে নিলে গত বছর যেখানে দুই ােটি টন বোরো চাল পাওয়া গেছে, এবারে তা থে ে৪ লাখ টন ম বে।
মে মাসের মাঝামাঝি বাংলাদেশের পটুয়াখালী-বরগুনা অঞ্চলে ঘহৃর্ণিঝড় মাসেন আঘাত ানে। আবার ছিু এলাায় আগাম বৃষদ্বি বেশি মাত্রায় য়েছে। এর ফলে ধান াটা ও শুানোর ক্ষেত্রে সমস্যা য়েছে। ফলে ছিু ধান নষদ্ব য়েছে। ছিু পরিমাণ ধানের যথাযথ মানও থাবে না। বাজারে এ ধরনের ধানের দাম ম থা।ে
গত মৌসুমে আউশের উৎপাদন ছিুটা ম লেও আমনে তা পুেিয় নেওয়া গেছে। ন্তুি শে ধানের মৌসুম বোরোতে আবার খানিটা উৎপাদন মে গেল। সব মিলিয়ে বলা যায়, চালের উৎপাদন গত বছরের তুলনায় ম তে পারে। এটাও দেখা গেছে যে, ক্ষুদ্র ও বর্গাচারিা বেশি ক্ষতিগ্রস্টস্ন বে। বর্গাচােিদর উৎপাদন ব্যয়ের ৩০ শতাংশের মতো চলে যায় জমির রেন্ট খাতে। মালি-চােিদর জন্য এ সমস্যা থা েনা। ফলে ধানের বাজারে এই দুই ধরনের উৎপাদদের সমস্যা ভিল্পম্ন য়। ধানের দাম ম থালে বর্গাচারিা অন্য ফসল চা েআগ্রী য়।
ধান নির্বাচনেও ৃদের মনোভাব অভিল্পম্ন নয়। াইব্রিডে ফলন ভালো। ন্তুি বাজারে দাম অন্য ধানের তুলনায় ছিুটা ম। সরু চালের ব্রি-২৮ এবং মোটা চালের ব্রি-২৯ ধানের দাম বেশি মেলে। এ ারণে দেখা গেছে, সামঙ্্রতি সময়ে াইব্রিডের আওতাধীন জমি বাড়ছে না।
এখন প্রশম্ন চ্ছে, চালের উৎপাদন র্বাি লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৭-৮ লাখ টন ম লে খাদ্য নিরাপত্তায় তটা প্রভাব পড়বে। পরিস্টি্থতি নিয়ে শগ্ধার মাত্রাটাই-বা মেন। গত দুই বছর ধরে ধানের দাম নিল্ফম্ন পর্যায়ে স্টি্থতিশীল রয়েছে। বর্গাচা িও গরিব ৃদের ফসল নষদ্ব লে তাদের ক্ষতি যতটা বে, বড় ৃদের ততটা বে না। ারণ, শোেক্তদের জমির জন্য ােনো রেন্ট দিতে য় না। বরং বলা যায়, তাদের লাভের পরিমাণ ম বে। এ ধরনের ৃদের এটি অংশের াছে গত বছরের ধানের যে মজুদ ছিল, সেটা তারা জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে ধানের বাড়তি দর পেয়ে ছেড়ে দেন। এখনও সরারের াতে ও ব্যক্তি পর্যায়ে গত বছরের উদতৃত্ত ছিু ধান-চাল রয়ে গেছে। এ বাস্টস্নবতায় ধানের ফলন ৭-৮ লাখ টন ম লেও খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে উদতেগের ারণ দেখি না। সরার শগ্ধিত য়ে ডলার-ইউরো-পাউন্ড নিয়ে বিশতবাজারে ছোটাছুটি শুরু রু, তার আদৌ প্রয়োজন পড়ার থা নয়। এখন যে বাজারদর তাতে সরার যে দামে চাল নিবে তার তুলনায় লোসান দিয়ে বি িরতে বে। অন্যদি,ে যেতেু লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় উৎপাদন ছিুটা ম বে, তাই বাজার এটু চাঙ্গা থাবে এবং এ পরিস্টি্থতিতে ৃরা উৎসাতি ওয়ার মতো দাম পাবে। এভাবে গত দুই বছরে তাদের মধ্যে ধান চারে বিয়ে যে তাশা সৃষদ্বি য়েছিল সেটা েেট যাবে। ৃরা চ্ছে দেশের জনগোষ্ঠীর মধ্যে এ বৃৎ অংশ। তাদের াতে ফসল বি িবাবদ যত বেশি অর্থ আসবে সার্বি অর্থনীতির জন্য সেটা ততই সুখবর। তাদের াতে বাড়তি অর্থ এলে শিল্কপ্পপণ্যের বাজার প্রসারিত বে। এ ধরনের পরিস্টি্থতি শিল্কপ্প খাতের উদ্যোক্তাদের জন্য স্টতস্টিস্নর। এতে র্মসংস্ট্থানের বাজারও চাঙ্গা বে।
এটাও বলা দরার, ধান উৎপাদন যেটুু ম বে তার সমস্যা দেশের সর্বত্র এ ধরনের নয়। বরং সমস্যা ছিু নির্দিষদ্ব স্ট্থানের। সারাদেশে নয়, বরং ছিু পরিবারের জন্য বিশে সমস্যা সৃষদ্বি য়েছে এবং এদের এটি অংশের জন্য তার মাত্রা যথেষদ্ব প্রট। ছিু পরিবার প্রৃতির রো েসর্বস্টতানস্ন য়ে যেতে পারে। সরার েএদের প্রতি অবশ্যই মনোযোগ প্রদান রতে বে। সরারি গুদামে এখন পর্যাপ্টস্ন মজুদ রয়েছে। এ থে েযে ওপেনর্ মােট সেল দেওয়া য় এখন তার চাদিা তেমন দেখা যাচ্ছে না। ারণ বাজারদরের সঙ্গে পার্থ্য না থাা। সরারের উচিত বে তাদের মজুদ থে েঘহৃর্ণিঝড় ও অতিবৃষদ্বির ারণে যেসব এলাায় ধানের ক্ষতি য়েছে, সেখানে ভিজিএফ এবং এ ধরনের খাদ্য নিরাপত্তা র্মসহৃচি জরুরি ভিত্তিতে চালু রা। ভর্তু িবাড়িয়েও সরার ওইসব এলাায় চাল বি িরতে পারে। এর আরেটি সুফল মিলবে এভাবে_ সরারের গুদামের মজুদ ছিুটা মবে এবং তা পহৃরণের জন্য অভ্যনস্নরীণ বাজার থে েধান-চাল নোর সল্ফ্ভাবনা সৃষদ্বি বে। ফলে অভ্যনস্নরীণ বাজারে ধানের দর ছিুটা বাড়বে। ৃদের খুশি রার জন্য এর প্রয়োজন রয়েছে। সার্বি অর্থনীতির স্টতার্থেও এটাই উত্তম পথ। এ ক্ষেত্রে এটিই শগ্ধা_ সরার ধান নোর জন্য জোরেশোরে বাজারে নেমে পড়লে খাদ্যের বাজার অস্টি্থতিশীল য়ে পড়ে নিা। ন্তুি বিশতবাজারের চিত্রও আমাদের মনে রাখতে বে। এখন বিশতবাজারের তুলনায় বাংলাদেশের অভ্যনস্নরীণ বাজারে চালের দাম ছিুটা বরং বেশিই। এরও ারণ আমাদের জানা_ বাংলাদেশে উৎপাদন ব্যয় অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশি পড়ছে। যদি দেশের বাজারে খাদ্যের দাম বেড়ে যেতে থা েএবং তার ারণ সরবরাজনিত য়, তালে বেসরারি খাতের আমদানিাররা সে সুযোগ গ্রণে দেরি রবে না। তারা ম দামে খাদ্য আমদানি রে দেশের বাজার থে েলাভ তুলবে এবং বাজার দ্রুত স্টি্থতিশীল য়ে আসবে।
সার্বি বিবেচনায় আমার মত চ্ছে, ক্ষতিগ্রস্টস্ন এলাায় সামাজি নিরাপত্তা র্মসহৃচি জোরদার এবং বিশেভাবে দরিদ্র ৃ ও দিনমজুর পরিবারগুলোর জন্য সায়তার াত বাড়িয়ে দেওয়া। এই সঙ্গে বোরো মৌসুমে ধান-চাল সংগ্র াজেও আনতে বে গতি। পরিস্টি্থতি উদতেগজন পর্যায়ে পেঁৗছায়নি বটে, ন্তুি বিশে সর্ততা থাা চাই। আসল্পম্ন আমন মৌসুমের প্রস্ট্তুতিও গুরুত্দতপহৃর্ণ। বন্যা লে ন্তুি ঘাটতি বাড়বে এবং প্রৃতই উদতেগজন পরিস্টি্থতি সৃষদ্বি বে।
ৃ িঅর্থনীতিবিদ এবং প্রধান নির্বাী, ব্র্যা
নতুন ধান বাজারে ওঠার সময়ে সাধারণত দাম ম থা েএবং ৃদের তাশার বিয়টি তখন নানাভাবে প্রাশ পায়। তবে গত দুই বছর ধরে বেল ফসল াটার মৌসুমে নয়, বছরজুড়েই ন্তুি ধানের দাম নিল্ফম্ন পর্যায়ে রয়েছে। াওর এলাায় বোরো ধান াটার সময় ৪০ িেজ (এ মণ েিসবে ধরা য় এখন) ৪৫০-৫০০ টাায় পর্যনস্ন বি িয়। ৃরে উৎপাদন ব্যয়ের নানা সিাব রয়েছে। যেমন_ সেচ, সার, বিদ্যুৎ, ৃ িশ্রমিরে মজুরি বেড়ে চলেছে। ন্তুি এর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বাজারে ধানের দাম সামঙ্্রতি সময়ে বাড়েনি। এ প্রেক্ষাপটে য়ে মাস আগে আলোচনা উঠেছিল, চলতি বোরো মৌসুমে ৃরা দলে দলে অন্য ফসলের দি েঝুঁবে নিা। ব্র্যারে পক্ষ থে েআমরা এ বিয়ে অনুসল্পব্দান চালাই এবং তাতে জানা যায়_ এবারে বোরো চারে জমি ৭ শতাংশ মে যেতে পারে। এর পরিবর্তে ৃরা গম, ভুট্টা, আলু ও নানা ধরনের সবজি চা েআগ্রী বে। চারে জমি মে গেলে বোরো চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন রা ঠিন বে, এটাই স্টতাভাবি। আমরা জরিপ চালাই ডিসেল্ফতরে। পরের মাসে শীত ছিল তীব্র। আর সে সময়টাই ছিল চারা রোপণের সময়। শীতে ছিু এলাায় বীজতলার ক্ষতি য়। চারার সংট দেখা দেয়।
শীত থাতে থাতেই বাজারে ধানের দাম ছিুটা বাড়ে। াইব্রিড ধানের মণ ৭০০ টাা এবং অন্যান্য ধানের দাম ৮০০ টাায় উঠে যায়। ৃদের জন্য এ বাজার উৎসাজন মনে য়। আরও এটি বিয় আমরা অনুসল্পব্দানে জানতে পারি। সামঙ্্রতি সময়ে ছিু এলাায় ৃ এটু দেরিতে বোরো চা শুরু রছে। তারা আমন ধান ঘরে তোলার পর সরিা বা শীতালীন অন্য ােনো ফসল আবাদ রে। ছিুটা উঁচু জমিতে আলু ও সবজির চা য়। এরপর বোরো চা রে। ধানের বাজারদর খানিটা বাড়ায় যেসব ৃ বোরো চা রবে বলে আমাদের জরিপে জানিয়েছিল, তাদের এটি অংশ মত পরিবর্তন রে। য়েদিন আগে আমাদের আরেটি জরিপে দেখা গেছে, বোরো চারে এলাা ৭ শতাংশ নয় বরং তিন শতাংশ ম য়েছে। তবে গত বছরের তুলনায় মোট ফলন মবে ২ শতাংশ। এ সিাব মেনে নিলে গত বছর যেখানে দুই ােটি টন বোরো চাল পাওয়া গেছে, এবারে তা থে ে৪ লাখ টন ম বে।
মে মাসের মাঝামাঝি বাংলাদেশের পটুয়াখালী-বরগুনা অঞ্চলে ঘহৃর্ণিঝড় মাসেন আঘাত ানে। আবার ছিু এলাায় আগাম বৃষদ্বি বেশি মাত্রায় য়েছে। এর ফলে ধান াটা ও শুানোর ক্ষেত্রে সমস্যা য়েছে। ফলে ছিু ধান নষদ্ব য়েছে। ছিু পরিমাণ ধানের যথাযথ মানও থাবে না। বাজারে এ ধরনের ধানের দাম ম থা।ে
গত মৌসুমে আউশের উৎপাদন ছিুটা ম লেও আমনে তা পুেিয় নেওয়া গেছে। ন্তুি শে ধানের মৌসুম বোরোতে আবার খানিটা উৎপাদন মে গেল। সব মিলিয়ে বলা যায়, চালের উৎপাদন গত বছরের তুলনায় ম তে পারে। এটাও দেখা গেছে যে, ক্ষুদ্র ও বর্গাচারিা বেশি ক্ষতিগ্রস্টস্ন বে। বর্গাচােিদর উৎপাদন ব্যয়ের ৩০ শতাংশের মতো চলে যায় জমির রেন্ট খাতে। মালি-চােিদর জন্য এ সমস্যা থা েনা। ফলে ধানের বাজারে এই দুই ধরনের উৎপাদদের সমস্যা ভিল্পম্ন য়। ধানের দাম ম থালে বর্গাচারিা অন্য ফসল চা েআগ্রী য়।
ধান নির্বাচনেও ৃদের মনোভাব অভিল্পম্ন নয়। াইব্রিডে ফলন ভালো। ন্তুি বাজারে দাম অন্য ধানের তুলনায় ছিুটা ম। সরু চালের ব্রি-২৮ এবং মোটা চালের ব্রি-২৯ ধানের দাম বেশি মেলে। এ ারণে দেখা গেছে, সামঙ্্রতি সময়ে াইব্রিডের আওতাধীন জমি বাড়ছে না।
এখন প্রশম্ন চ্ছে, চালের উৎপাদন র্বাি লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৭-৮ লাখ টন ম লে খাদ্য নিরাপত্তায় তটা প্রভাব পড়বে। পরিস্টি্থতি নিয়ে শগ্ধার মাত্রাটাই-বা মেন। গত দুই বছর ধরে ধানের দাম নিল্ফম্ন পর্যায়ে স্টি্থতিশীল রয়েছে। বর্গাচা িও গরিব ৃদের ফসল নষদ্ব লে তাদের ক্ষতি যতটা বে, বড় ৃদের ততটা বে না। ারণ, শোেক্তদের জমির জন্য ােনো রেন্ট দিতে য় না। বরং বলা যায়, তাদের লাভের পরিমাণ ম বে। এ ধরনের ৃদের এটি অংশের াছে গত বছরের ধানের যে মজুদ ছিল, সেটা তারা জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে ধানের বাড়তি দর পেয়ে ছেড়ে দেন। এখনও সরারের াতে ও ব্যক্তি পর্যায়ে গত বছরের উদতৃত্ত ছিু ধান-চাল রয়ে গেছে। এ বাস্টস্নবতায় ধানের ফলন ৭-৮ লাখ টন ম লেও খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে উদতেগের ারণ দেখি না। সরার শগ্ধিত য়ে ডলার-ইউরো-পাউন্ড নিয়ে বিশতবাজারে ছোটাছুটি শুরু রু, তার আদৌ প্রয়োজন পড়ার থা নয়। এখন যে বাজারদর তাতে সরার যে দামে চাল নিবে তার তুলনায় লোসান দিয়ে বি িরতে বে। অন্যদি,ে যেতেু লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় উৎপাদন ছিুটা ম বে, তাই বাজার এটু চাঙ্গা থাবে এবং এ পরিস্টি্থতিতে ৃরা উৎসাতি ওয়ার মতো দাম পাবে। এভাবে গত দুই বছরে তাদের মধ্যে ধান চারে বিয়ে যে তাশা সৃষদ্বি য়েছিল সেটা েেট যাবে। ৃরা চ্ছে দেশের জনগোষ্ঠীর মধ্যে এ বৃৎ অংশ। তাদের াতে ফসল বি িবাবদ যত বেশি অর্থ আসবে সার্বি অর্থনীতির জন্য সেটা ততই সুখবর। তাদের াতে বাড়তি অর্থ এলে শিল্কপ্পপণ্যের বাজার প্রসারিত বে। এ ধরনের পরিস্টি্থতি শিল্কপ্প খাতের উদ্যোক্তাদের জন্য স্টতস্টিস্নর। এতে র্মসংস্ট্থানের বাজারও চাঙ্গা বে।
এটাও বলা দরার, ধান উৎপাদন যেটুু ম বে তার সমস্যা দেশের সর্বত্র এ ধরনের নয়। বরং সমস্যা ছিু নির্দিষদ্ব স্ট্থানের। সারাদেশে নয়, বরং ছিু পরিবারের জন্য বিশে সমস্যা সৃষদ্বি য়েছে এবং এদের এটি অংশের জন্য তার মাত্রা যথেষদ্ব প্রট। ছিু পরিবার প্রৃতির রো েসর্বস্টতানস্ন য়ে যেতে পারে। সরার েএদের প্রতি অবশ্যই মনোযোগ প্রদান রতে বে। সরারি গুদামে এখন পর্যাপ্টস্ন মজুদ রয়েছে। এ থে েযে ওপেনর্ মােট সেল দেওয়া য় এখন তার চাদিা তেমন দেখা যাচ্ছে না। ারণ বাজারদরের সঙ্গে পার্থ্য না থাা। সরারের উচিত বে তাদের মজুদ থে েঘহৃর্ণিঝড় ও অতিবৃষদ্বির ারণে যেসব এলাায় ধানের ক্ষতি য়েছে, সেখানে ভিজিএফ এবং এ ধরনের খাদ্য নিরাপত্তা র্মসহৃচি জরুরি ভিত্তিতে চালু রা। ভর্তু িবাড়িয়েও সরার ওইসব এলাায় চাল বি িরতে পারে। এর আরেটি সুফল মিলবে এভাবে_ সরারের গুদামের মজুদ ছিুটা মবে এবং তা পহৃরণের জন্য অভ্যনস্নরীণ বাজার থে েধান-চাল নোর সল্ফ্ভাবনা সৃষদ্বি বে। ফলে অভ্যনস্নরীণ বাজারে ধানের দর ছিুটা বাড়বে। ৃদের খুশি রার জন্য এর প্রয়োজন রয়েছে। সার্বি অর্থনীতির স্টতার্থেও এটাই উত্তম পথ। এ ক্ষেত্রে এটিই শগ্ধা_ সরার ধান নোর জন্য জোরেশোরে বাজারে নেমে পড়লে খাদ্যের বাজার অস্টি্থতিশীল য়ে পড়ে নিা। ন্তুি বিশতবাজারের চিত্রও আমাদের মনে রাখতে বে। এখন বিশতবাজারের তুলনায় বাংলাদেশের অভ্যনস্নরীণ বাজারে চালের দাম ছিুটা বরং বেশিই। এরও ারণ আমাদের জানা_ বাংলাদেশে উৎপাদন ব্যয় অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশি পড়ছে। যদি দেশের বাজারে খাদ্যের দাম বেড়ে যেতে থা েএবং তার ারণ সরবরাজনিত য়, তালে বেসরারি খাতের আমদানিাররা সে সুযোগ গ্রণে দেরি রবে না। তারা ম দামে খাদ্য আমদানি রে দেশের বাজার থে েলাভ তুলবে এবং বাজার দ্রুত স্টি্থতিশীল য়ে আসবে।
সার্বি বিবেচনায় আমার মত চ্ছে, ক্ষতিগ্রস্টস্ন এলাায় সামাজি নিরাপত্তা র্মসহৃচি জোরদার এবং বিশেভাবে দরিদ্র ৃ ও দিনমজুর পরিবারগুলোর জন্য সায়তার াত বাড়িয়ে দেওয়া। এই সঙ্গে বোরো মৌসুমে ধান-চাল সংগ্র াজেও আনতে বে গতি। পরিস্টি্থতি উদতেগজন পর্যায়ে পেঁৗছায়নি বটে, ন্তুি বিশে সর্ততা থাা চাই। আসল্পম্ন আমন মৌসুমের প্রস্ট্তুতিও গুরুত্দতপহৃর্ণ। বন্যা লে ন্তুি ঘাটতি বাড়বে এবং প্রৃতই উদতেগজন পরিস্টি্থতি সৃষদ্বি বে।
ৃ িঅর্থনীতিবিদ এবং প্রধান নির্বাী, ব্র্যা
No comments