মানবাধিকার আন্দোলনের পথিকৃ সালমা সোবহান- শ্রাবনত্মী শেগুফ্তা- "এই অননত্ম চরাচরে স্বর্গ-মর্ত্য ছেয়ে- সবচেয়ে পুরাতন কথা, সবচেয়ে গভীর ক্রন্দন,- যেতে নাহি দিব হায়, তবু যেতে দিতে হয়_- তবুও চলে যায়।"
শতবর্ষ আগে কবিগুরম্ন বলে গিয়েছিলেন এ কথাটি। বিদায় সব সময়ই কষ্টের, তারপরেও অশ্রম্নজলে সিক্ত হয়ে বিদায় জানাতে হয়। যখন প্রিয় একজন মানুষ, তার পার্থিব জগতের বন্ধন ছিন্ন করে পাড়ি জমায় অজানা এক জগতের উদ্দেশে, যখন অন্ধকার সময়ের আলোর প্রদীপ হাতে চলা এক দেবদূত হঠাৎই হারিয়ে যায় মৃতু্যপুরীতে, তখন সামনের দিনগুলো নিয়ে বিচলিত বোধ করাটাই যেন স্বাভাবিক।
২০০৩ সালের শেষ দিক, সমগ্র পৃথিবী প্রস্তুতি গ্রহণ করছে নতুন একটি বছরকে স্বাগত জানানোর জন্য, ঠিক সে সময় ২৯ ডিসেম্বর মধ্যরাতে আকস্মিকভাবে মৃতু্য ঘটে একটি উজ্জ্বল নত্রের_নাম তাঁর সালমা সোবহান। স্বমহিমায় উদ্ভাসিত করেছেন তিনি জগতকে। নতুন করে তাঁর পরিচয় দেয়ার কিছু নেই, বহু গুণে গুণান্বিত ছিলেন তিনি। ব্যারিস্টার, শিক, মানবাধিকারকর্মী, সমাজ সংস্কারক_এসব অসংখ্য পরিচয়ের ভিড়ে তাঁর সবচেয়ে বড় পরিচয় ছিল, তিনি একজন মানবহিতৈষী ব্যক্তি। মানবাধিকার, গণতন্ত্র, নারীমুক্তি ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার েেত্র কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করতে হয় তাঁর অবদানকে। মাত্র ৬৬ বছর আয়ুষ্কাল; মৃতু্যর জন্য এমন কোন উপযুক্ত বয়স না, সমাজকে আরও বহু কিছু দেয়ার ছিল তাঁর। তাঁর এই অসময়ের মৃতু্যতে অপূরণীয় তি হয়েছে এ দেশ জাতি তথা গোটা বিশ্বেরই।
বাংলাদেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার েেত্র অগ্রদূত তথা তৎকালীন পাকিসত্মানের প্রথম মহিলা ব্যারিস্টার সালমা সোবহানের জীবন এক কথায় ছিল বর্ণাঢ্য। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদে দীর্ঘ ১৯ বছর শিকতা এবং মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সালমা সোবহান এদেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য যেমন কাজ করে গেছেন, তেমনি মানবাধিকার রার আন্দোলনেও রেখে গেছেন গুরম্নত্বপূর্ণ ভূমিকা। ১৯৮৬ সালে আইন ও সালিশ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার পর থেকে ২০০১ সাল পর্যনত্ম বিনা পারিশ্রমিকে তিনি পালন করে যান নির্বাহী পরিচালকের দায়িত্ব। চিনত্মা- চেতনায় তিনি ছিলেন অত্যনত্ম অসামপ্রদায়িক এবং অনুসরণযোগ্য একজন মানুষ। তাঁর ব্যক্তিত্বের সবচেয়ে তাৎপর্যময় দিকটি ছিল তৎকালীন একটি সম্ভ্রানত্ম পরিবারে জন্মগ্রহণ করে এবং উচ্চশিায় শিতি হয়েও এমন একটি অনাড়ম্বর জীবন তিনি যাপন করতেন, যেখানে অহঙ্কার তাকে স্পর্শ করার সুযোগ পায়নি। তাঁর বাবা মোঃ ইকরামুলস্নাহ ছিলেন পাকিসত্মানের প্রথম পররাষ্ট্র সচিব। মা শায়েসত্মা ইকরামুলস্নাহ ছিলেন পাকিসত্মানের প্রথম মহিলা সংসদ সদস্যদের অন্যতম। এছাড়াও শায়েসত্মা ইকরামুলস্নাহ মরক্কোয় পাকিসত্মান সরকারের রাষ্ট্রদূত হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
সালমা সোবহান জন্মগ্রহণ করেন ১৯৩৭ সালের ১১ আগস্ট। ইংল্যান্ডের ওয়েস্টনবার্ট স্কুলে শুরম্ন হয় তাঁর শিাজীবন। পরবর্তীতে ১৯৫৮ সালে কেমব্রিজের গির্টন কলেজ থেকে আইন বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। লিংকন'স ইন থেকে ১৯৫৯ সালে বার এট ল' ডিগ্রী লাভ করেন। এরপরে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন ১৯৬২ সালে।
কর্মজীবন তিনি শুরম্ন করেন ১৯৫৯ সালে মেসার্স সারিজ এন্ড বিচেনো ল' ফার্মে লিগ্যাল এ্যাসিস্টেন্ট হিসেবে যোগদান করে। সেখানে কর্মরত ছিলেন ১৯৬১ সাল পর্যনত্ম। প্রফেসর রেহমান সোবহানের সঙ্গে বিয়ে হওয়ার পর ১৯৬২ সালে তিনি ঢাকায় চলে আসেন। এরপর ১৯৬২ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যনত্ম দীর্ঘ ১৯ বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে শিকতা করেন। ১৯৭৪ থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যনত্ম তিনি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ল' এ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল এ্যাফেয়ার্সের (বিলিয়া) গবেষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮১ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যনত্ম সুপ্রীমকোর্ট ল' রিপোর্টসের সম্পাদক ছিলেন। আইন শিাকে শুধু একটি নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর মাঝে সীমিত না রেখে দেশের প্রত্যনত্ম অঞ্চলে আইন শিার বিসত্মার ঘটাতে তিনি ব্র্যাক থেকে একটি প্যারালিগ্যাল প্রকল্প গ্রহণ করেন। ১৯৮৬ সালে তিনি এবং আরও ৮ জন মানবাধিকারকর্মীর সম্বিলিত প্রয়াসে গঠিত হয় মানবাধিকার সংগঠন 'আইন ও সালিশ কেন্দ্র' (আসক)। বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড এ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টসহ (বস্নাস্ট) অসংখ্য মানবাধিকার ও পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিষ্ঠা ও বিকাশে তিনি জড়িত ছিলেন প্রত্য কিংবা পরোভাবে। মানবাধিকার ও বঞ্চিত নারীদের আইনি সহায়তা কিংবা দেশের প্রত্যনত্ম অঞ্চলে আইনের বিসত্মার লাভে তিনি মানবাধিকারকর্মীদের জন্য রেখে গিয়েছেন উজ্জ্বল পথ নির্দেশনা।
তাঁর কর্মময় জীবনে বিভিন্ন কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ নানা সময় তিনি জাতীয় ও আনত্মর্জাতিক বিভিন্ন সম্মাননা ও পদকে ভূষিত হয়েছেন। কিন্তু তিনি মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় নিজের ভূমিকার প্রতি আলোকপাত করার চেয়ে সবার সমন্বিত প্রচেষ্টাকেই সব সময় গুরম্নত্ব দিয়েছেন। তিনি সব সময় বলতেন, 'এটা তো আমার একার না। এটা আমরা সবাই করছি।'
এদেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার অগ্রযাত্রায় এক উজ্জ্বল নত্রের নাম সালমা সোবহান। তিনি শুধু একজন সমাজকর্মীই ছিলেন না, তিনি সমাজ সংস্কারের েেত্রও অগ্রদূতের ভূমিকা পালন করেছেন। সব ধরনের সামপ্রদায়িকতা এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরম্নদ্ধে, একাত্তরের ঘাতক দালালদের বিচারের দাবিতে, ফতোয়ার বিরম্নদ্ধে তিনি সর্বদাই সোচ্চার ছিলেন। দেশের নারী অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা বঞ্চিত মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর অবদান মানবাধিকার সংগঠনগুলো তথা সচেতন নাগরিক সমাজ স্মরণ করে যাবে যুগের পর যুগ ধরে। ৩০ ডিসেম্বর, ২০০৯ তাঁর মৃতু্যর ৬ বছর পূর্ণ হচ্ছে। তাঁর মৃতু্যদিবসকে সামনে রেখে আমরা অনত্মরের অনত্মঃস্থল থেকে জানাই গভীর শ্রদ্ধা।
২০০৩ সালের শেষ দিক, সমগ্র পৃথিবী প্রস্তুতি গ্রহণ করছে নতুন একটি বছরকে স্বাগত জানানোর জন্য, ঠিক সে সময় ২৯ ডিসেম্বর মধ্যরাতে আকস্মিকভাবে মৃতু্য ঘটে একটি উজ্জ্বল নত্রের_নাম তাঁর সালমা সোবহান। স্বমহিমায় উদ্ভাসিত করেছেন তিনি জগতকে। নতুন করে তাঁর পরিচয় দেয়ার কিছু নেই, বহু গুণে গুণান্বিত ছিলেন তিনি। ব্যারিস্টার, শিক, মানবাধিকারকর্মী, সমাজ সংস্কারক_এসব অসংখ্য পরিচয়ের ভিড়ে তাঁর সবচেয়ে বড় পরিচয় ছিল, তিনি একজন মানবহিতৈষী ব্যক্তি। মানবাধিকার, গণতন্ত্র, নারীমুক্তি ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার েেত্র কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করতে হয় তাঁর অবদানকে। মাত্র ৬৬ বছর আয়ুষ্কাল; মৃতু্যর জন্য এমন কোন উপযুক্ত বয়স না, সমাজকে আরও বহু কিছু দেয়ার ছিল তাঁর। তাঁর এই অসময়ের মৃতু্যতে অপূরণীয় তি হয়েছে এ দেশ জাতি তথা গোটা বিশ্বেরই।
বাংলাদেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার েেত্র অগ্রদূত তথা তৎকালীন পাকিসত্মানের প্রথম মহিলা ব্যারিস্টার সালমা সোবহানের জীবন এক কথায় ছিল বর্ণাঢ্য। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদে দীর্ঘ ১৯ বছর শিকতা এবং মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সালমা সোবহান এদেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য যেমন কাজ করে গেছেন, তেমনি মানবাধিকার রার আন্দোলনেও রেখে গেছেন গুরম্নত্বপূর্ণ ভূমিকা। ১৯৮৬ সালে আইন ও সালিশ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার পর থেকে ২০০১ সাল পর্যনত্ম বিনা পারিশ্রমিকে তিনি পালন করে যান নির্বাহী পরিচালকের দায়িত্ব। চিনত্মা- চেতনায় তিনি ছিলেন অত্যনত্ম অসামপ্রদায়িক এবং অনুসরণযোগ্য একজন মানুষ। তাঁর ব্যক্তিত্বের সবচেয়ে তাৎপর্যময় দিকটি ছিল তৎকালীন একটি সম্ভ্রানত্ম পরিবারে জন্মগ্রহণ করে এবং উচ্চশিায় শিতি হয়েও এমন একটি অনাড়ম্বর জীবন তিনি যাপন করতেন, যেখানে অহঙ্কার তাকে স্পর্শ করার সুযোগ পায়নি। তাঁর বাবা মোঃ ইকরামুলস্নাহ ছিলেন পাকিসত্মানের প্রথম পররাষ্ট্র সচিব। মা শায়েসত্মা ইকরামুলস্নাহ ছিলেন পাকিসত্মানের প্রথম মহিলা সংসদ সদস্যদের অন্যতম। এছাড়াও শায়েসত্মা ইকরামুলস্নাহ মরক্কোয় পাকিসত্মান সরকারের রাষ্ট্রদূত হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
সালমা সোবহান জন্মগ্রহণ করেন ১৯৩৭ সালের ১১ আগস্ট। ইংল্যান্ডের ওয়েস্টনবার্ট স্কুলে শুরম্ন হয় তাঁর শিাজীবন। পরবর্তীতে ১৯৫৮ সালে কেমব্রিজের গির্টন কলেজ থেকে আইন বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। লিংকন'স ইন থেকে ১৯৫৯ সালে বার এট ল' ডিগ্রী লাভ করেন। এরপরে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন ১৯৬২ সালে।
কর্মজীবন তিনি শুরম্ন করেন ১৯৫৯ সালে মেসার্স সারিজ এন্ড বিচেনো ল' ফার্মে লিগ্যাল এ্যাসিস্টেন্ট হিসেবে যোগদান করে। সেখানে কর্মরত ছিলেন ১৯৬১ সাল পর্যনত্ম। প্রফেসর রেহমান সোবহানের সঙ্গে বিয়ে হওয়ার পর ১৯৬২ সালে তিনি ঢাকায় চলে আসেন। এরপর ১৯৬২ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যনত্ম দীর্ঘ ১৯ বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে শিকতা করেন। ১৯৭৪ থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যনত্ম তিনি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ল' এ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল এ্যাফেয়ার্সের (বিলিয়া) গবেষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮১ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যনত্ম সুপ্রীমকোর্ট ল' রিপোর্টসের সম্পাদক ছিলেন। আইন শিাকে শুধু একটি নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর মাঝে সীমিত না রেখে দেশের প্রত্যনত্ম অঞ্চলে আইন শিার বিসত্মার ঘটাতে তিনি ব্র্যাক থেকে একটি প্যারালিগ্যাল প্রকল্প গ্রহণ করেন। ১৯৮৬ সালে তিনি এবং আরও ৮ জন মানবাধিকারকর্মীর সম্বিলিত প্রয়াসে গঠিত হয় মানবাধিকার সংগঠন 'আইন ও সালিশ কেন্দ্র' (আসক)। বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড এ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টসহ (বস্নাস্ট) অসংখ্য মানবাধিকার ও পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিষ্ঠা ও বিকাশে তিনি জড়িত ছিলেন প্রত্য কিংবা পরোভাবে। মানবাধিকার ও বঞ্চিত নারীদের আইনি সহায়তা কিংবা দেশের প্রত্যনত্ম অঞ্চলে আইনের বিসত্মার লাভে তিনি মানবাধিকারকর্মীদের জন্য রেখে গিয়েছেন উজ্জ্বল পথ নির্দেশনা।
তাঁর কর্মময় জীবনে বিভিন্ন কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ নানা সময় তিনি জাতীয় ও আনত্মর্জাতিক বিভিন্ন সম্মাননা ও পদকে ভূষিত হয়েছেন। কিন্তু তিনি মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় নিজের ভূমিকার প্রতি আলোকপাত করার চেয়ে সবার সমন্বিত প্রচেষ্টাকেই সব সময় গুরম্নত্ব দিয়েছেন। তিনি সব সময় বলতেন, 'এটা তো আমার একার না। এটা আমরা সবাই করছি।'
এদেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার অগ্রযাত্রায় এক উজ্জ্বল নত্রের নাম সালমা সোবহান। তিনি শুধু একজন সমাজকর্মীই ছিলেন না, তিনি সমাজ সংস্কারের েেত্রও অগ্রদূতের ভূমিকা পালন করেছেন। সব ধরনের সামপ্রদায়িকতা এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরম্নদ্ধে, একাত্তরের ঘাতক দালালদের বিচারের দাবিতে, ফতোয়ার বিরম্নদ্ধে তিনি সর্বদাই সোচ্চার ছিলেন। দেশের নারী অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা বঞ্চিত মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর অবদান মানবাধিকার সংগঠনগুলো তথা সচেতন নাগরিক সমাজ স্মরণ করে যাবে যুগের পর যুগ ধরে। ৩০ ডিসেম্বর, ২০০৯ তাঁর মৃতু্যর ৬ বছর পূর্ণ হচ্ছে। তাঁর মৃতু্যদিবসকে সামনে রেখে আমরা অনত্মরের অনত্মঃস্থল থেকে জানাই গভীর শ্রদ্ধা।
No comments