শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন কলকাতায় গ্রেফতার by রক্তিম দাশ ও জাহাঙ্গীর সুমন
বাংলাদেশের শীর্ষ সন্ত্রাসী ইন্টারপোলের রেডকর্নার নোটিশপ্রাপ্ত আসামি সুব্রত বাইন কলকাতার বড়বাজার এলাকায় গ্রেফতার হয়েছেন। মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে তাকে গ্রেফতারের বিষয়টি স্বীকার করে কলকাতা পুলিশ।
সুব্রত বাইনের গ্রেফতার প্রসঙ্গে বাংলাদেশের পুলিশের মহাপরিদর্শক হাসান মাহমুদ খন্দকার বাংলানিউজকে বলেন, “গ্রেফতারের বিষয়টি আমরা এখনো জানতে পারিনি। ভারত সরকার আমাদের আনুষ্ঠানিকভাবে জানালে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ইন্টারপোলের এআইজি মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া বাংলানিউজকে জানান, শীর্ষ সন্ত্রাসীদের নামে ইন্টারপোলের কাছে তালিকা রয়েছে। যে কোনো দেশই তাদের গ্রেফতারে সহযোগিতা করতে পারে।
কলকাতা পুলিশের হেডকোয়ার্টার লালবাজারে এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ কমিশনার রঞ্জিত পচনন্দা বলেন, “বাংলাদেশের শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন নেপালের জেল থেকে কয়েক দিন আগে পালিয়ে গিয়েছিলেন, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় কলকাতার বউবাজারের একটি হোটেল থেকে পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স (এসটিএফ) তাকে গ্রেফতার করেছে। তার কাছ থেকে ভারত ও বাংলাদেশের মিলিয়ে ১১ হাজার টাকার জালনোট উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেফতারের সময় তার কাছে একটি নাইন এমএম পিস্তল পাওয়া গেছে। বুধবার তাকে কলকাতার ব্যাংকশাল কোর্টে তুলে রিমাণ্ডের জন্য আবেদন করা হবে।’’
এর আগে গত ৮ নভেম্বর সুব্রত নেপালের জেল ভেঙে ভারতে পালিয়ে যান। এই সন্ত্রাসী ২০০৫ সালে স্ত্রী বিউটির নামে বাড়ি কিনে দক্ষিণ কলকাতার কড়েরা থানার পাম এভিনিউ ও মেফেয়ার রোডের সংযোগস্থলে থাকতে শুরু করেন। নিজস্ব বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশের বিশেষ টাস্কফোর্সের (এসটিএফ) গোয়েন্দারা। তার কাছ থেকে বেশ কিছু অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। অস্ত্র আইনে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।
জামিনে মুক্তি পেয়ে সুব্রত প্রথমে শিলিগুড়িতে যান। সেখান থেকে নেপালের ঝাপা জেলার সীমান্ত এলাকা কাঁকর ভিটার সুসারি এলাকায় থাকতে শুরু করেন।
২০০৯ সালের ২২ সেপ্টেম্বর কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্সের দুই কর্মকর্তা সুব্রত বাইনকে পিছু ধাওয়া করে নেপাল সীমান্তের কাকরভিটা শহরে ঢুকে পড়লে সেখানকার পুলিশ তিনজনকেই গ্রেফতার করে।
এর এক সপ্তাহ পর নেপালে ভারতীয় দূতাবাসের হস্তক্ষেপে ছাড়া পায় কলকাতা পুলিশের দু`কর্মকর্তা।
সুব্রত বাইনকে প্রকাশ্যে অশোভন আচরণের (নুইসেন্স ইন পাবলিক) দায়ে পূর্ব নেপালের ভাদ্রপুর জেলে রাখা হয়।
এরপরই গত বৃহস্পতিবার রাতে তিনি সুরঙ্গ খুঁড়ে ওই জেল থেকে পালিয়ে যান বলে ভারতে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে।
কলকাতা পুলিশের হেডকোয়ার্টার লালবাজারে এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ কমিশনার রঞ্জিত পচনন্দা বলেন, “বাংলাদেশের শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন নেপালের জেল থেকে কয়েক দিন আগে পালিয়ে গিয়েছিলেন, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় কলকাতার বউবাজারের একটি হোটেল থেকে পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স (এসটিএফ) তাকে গ্রেফতার করেছে। তার কাছ থেকে ভারত ও বাংলাদেশের মিলিয়ে ১১ হাজার টাকার জালনোট উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেফতারের সময় তার কাছে একটি নাইন এমএম পিস্তল পাওয়া গেছে। বুধবার তাকে কলকাতার ব্যাংকশাল কোর্টে তুলে রিমাণ্ডের জন্য আবেদন করা হবে।’’
এর আগে গত ৮ নভেম্বর সুব্রত নেপালের জেল ভেঙে ভারতে পালিয়ে যান। এই সন্ত্রাসী ২০০৫ সালে স্ত্রী বিউটির নামে বাড়ি কিনে দক্ষিণ কলকাতার কড়েরা থানার পাম এভিনিউ ও মেফেয়ার রোডের সংযোগস্থলে থাকতে শুরু করেন। নিজস্ব বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশের বিশেষ টাস্কফোর্সের (এসটিএফ) গোয়েন্দারা। তার কাছ থেকে বেশ কিছু অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। অস্ত্র আইনে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।
জামিনে মুক্তি পেয়ে সুব্রত প্রথমে শিলিগুড়িতে যান। সেখান থেকে নেপালের ঝাপা জেলার সীমান্ত এলাকা কাঁকর ভিটার সুসারি এলাকায় থাকতে শুরু করেন।
২০০৯ সালের ২২ সেপ্টেম্বর কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্সের দুই কর্মকর্তা সুব্রত বাইনকে পিছু ধাওয়া করে নেপাল সীমান্তের কাকরভিটা শহরে ঢুকে পড়লে সেখানকার পুলিশ তিনজনকেই গ্রেফতার করে।
এর এক সপ্তাহ পর নেপালে ভারতীয় দূতাবাসের হস্তক্ষেপে ছাড়া পায় কলকাতা পুলিশের দু`কর্মকর্তা।
সুব্রত বাইনকে প্রকাশ্যে অশোভন আচরণের (নুইসেন্স ইন পাবলিক) দায়ে পূর্ব নেপালের ভাদ্রপুর জেলে রাখা হয়।
এরপরই গত বৃহস্পতিবার রাতে তিনি সুরঙ্গ খুঁড়ে ওই জেল থেকে পালিয়ে যান বলে ভারতে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে।
No comments