দোহায় জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন শুরু
কাতারের রাজধানী দোহায় গতকাল সোমবার থেকে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক জাতিসংঘের সম্মেলন শুরু হয়েছে। কার্বন নিঃসরণ হ্রাসের ব্যাপারে এখনই পদক্ষেপ না নিলে আগামী বছরগুলোতে স্যান্ডির মতো প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ের আঘাত প্রায়ই দেখা যাবে_এ রকম হুঁশিয়ারির মধ্যেই এবারের সম্মেলন শুরু হলো।
দুই সপ্তাহের সম্মেলনে ২০২০ সালের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক চুক্তির রূপরেখা প্রণয়ন ও কিয়োটো প্রটোকলের ভবিষ্যৎ নিয়েও আলোচনা হবে।
জাতিসংঘের ১৮তম এ জলবায়ু সম্মেলন (কোপ-১৮) চলবে আগামী ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ২০০টি দেশের ১৭ হাজারেরও বেশি প্রতিনিধি সম্মেলনে যোগ দেবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। আশঙ্কা রয়েছে, বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির জন্য দায়ী কার্বন নিঃসরণ কমানোর ব্যাপারে ধনী দেশগুলোর বিরোধ সম্মেলনে বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে পারে। ২০০৯ সালে কোপেনহেগেন সম্মেলনে জলবায়ুসংক্রান্ত আন্তর্জাতিক আইন প্রণয়নের যে উদ্যোগ ব্যর্থ হয়েছিল, দোহায় সে-সংক্রান্ত আলোচনা আবারও শুরু হতে পারে। ৩১ ডিসেম্বর মেয়াদ শেষ হতে চলা কিয়োটো প্রটোকলের (গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণসংক্রান্ত চুক্তি) ভবিষ্যৎ নিয়েও আলোচনা হবে।
জাতিসংঘ আবহাওয়া কর্মসূচি গত সপ্তাহে জানায়, এখনই প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ না নিলে আগামী শতাব্দীতে বিশ্বের তাপমাত্রা তিন থেকে পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়তে পারে। ১৭৫০ সালে শিল্প বিপ্লব যুগ শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত বিশ্বের তাপমাত্রা প্রায় দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়েছে।
জাতিসংঘ জলবায়ু বিষয়ক সংস্থার প্রধান ক্রিস্টিনা ফিগুয়েরেস দোহায় গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বলেন, 'সময় ফুরিয়ে আসছে। যে গতি ও পরিসরের পদক্ষেপ নেওয়া দরকার ছিল, আসলে কিছুই নেওয়া হয়নি।' সূত্র : এএফপি, বিবিসি।
জাতিসংঘের ১৮তম এ জলবায়ু সম্মেলন (কোপ-১৮) চলবে আগামী ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ২০০টি দেশের ১৭ হাজারেরও বেশি প্রতিনিধি সম্মেলনে যোগ দেবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। আশঙ্কা রয়েছে, বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির জন্য দায়ী কার্বন নিঃসরণ কমানোর ব্যাপারে ধনী দেশগুলোর বিরোধ সম্মেলনে বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে পারে। ২০০৯ সালে কোপেনহেগেন সম্মেলনে জলবায়ুসংক্রান্ত আন্তর্জাতিক আইন প্রণয়নের যে উদ্যোগ ব্যর্থ হয়েছিল, দোহায় সে-সংক্রান্ত আলোচনা আবারও শুরু হতে পারে। ৩১ ডিসেম্বর মেয়াদ শেষ হতে চলা কিয়োটো প্রটোকলের (গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণসংক্রান্ত চুক্তি) ভবিষ্যৎ নিয়েও আলোচনা হবে।
জাতিসংঘ আবহাওয়া কর্মসূচি গত সপ্তাহে জানায়, এখনই প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ না নিলে আগামী শতাব্দীতে বিশ্বের তাপমাত্রা তিন থেকে পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়তে পারে। ১৭৫০ সালে শিল্প বিপ্লব যুগ শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত বিশ্বের তাপমাত্রা প্রায় দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়েছে।
জাতিসংঘ জলবায়ু বিষয়ক সংস্থার প্রধান ক্রিস্টিনা ফিগুয়েরেস দোহায় গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বলেন, 'সময় ফুরিয়ে আসছে। যে গতি ও পরিসরের পদক্ষেপ নেওয়া দরকার ছিল, আসলে কিছুই নেওয়া হয়নি।' সূত্র : এএফপি, বিবিসি।
No comments