আরেক কারখানায় আগুন দেওয়ার সময় গ্রেপ্তার ২-২০ হাজার টাকায় কাজটি করেন সুমী
আশুলিয়ায় ডেমবানিয়ার ফ্যাশন নামের একটি কারখানায় আগুন দেওয়ার অভিযোগে নারী পোশাক শ্রমিকসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত রবিবার রাত ৯টার দিকে শিল্পাঞ্চলের গোরাট এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন জাকির হোসেন (২৬) ও সুমী বেগম (২৭)।
সুমী গতকাল সোমবার আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিতে বলেন, তিনি ২০ হাজার টাকার বিনিময়ে ওই কারখানায় আগুন দেওয়ার চেষ্টা করেন। ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ওয়াসিম শেখের খাস কামরায় সুমী এ স্বীকারোক্তি দেন।
আশুলিয়া থানার ওসি শেখ বদরুল আলম কালের কণ্ঠকে জানান, কারখানার কর্মকর্তারা এই বলে অভিযোগ করেছেন যে আটককৃত দুজন দিয়াশলাইয়ের কাঠি দিয়ে ফ্লোরে রাখা তৈরি প্যান্টের স্তূপে আগুন দেওয়ার চেষ্টা করেন এবং এতে কয়েকটি প্যান্ট পুড়ে যায়। এরপর দুই শ্রমিককে কারখানা কর্তৃপক্ষ আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। এ দুজনের বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় একটি মামলা করা হয়েছে।
কালের কণ্ঠের আদালত প্রতিবেদক জানান, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক ফরিদ আহাম্মেদ দুই আসামিকে গতকাল ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করেন। জানা গেছে, সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ওয়াসিম শেখের খাস কামরায় দেওয়া স্বীকারোক্তিতে সুমী আগুন দেওয়ার চেষ্টার কথা স্বীকার করেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, জাকিরের মাধ্যমে ২০ হাজার টাকা পেয়ে সুমী এ আগুন দেন। জবানবন্দিতে সুমী বলেন, আগুন না দেওয়া হলে তাঁর স্বামীকে হত্যা করা হবে বলে ভয় দেখানোর পর তিনি এ কাজ করতে রাজি হন।
স্বীকারোক্তি শেষে আদালত সুমীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। অপর আসামি জাকির হোসেনের পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। সুমী সিরাজগঞ্জ জেলার ভুইয়াপুর গ্রামের মৃত শাজাহান আলীর মেয়ে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ডেমবানিয়ার গার্মেন্টে সুমীর আগুন দেওয়ার চেষ্টার দৃশ্যটি গার্মেন্টের গোপন ক্যামেরায় ধরা পড়ে। ঘটনার পরপরই গার্মেন্টের ফায়ার ফাইটাররা দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময়ের মধ্যে কয়েক হাজার প্যান্ট আগুনে পুড়ে যায়। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লাখ টাকা।
মামলায় আরো বলা হয়, আসামিদের সঙ্গে বাংলাদেশের গার্মেন্ট শিল্প ধ্বংসকারী কোনো চক্রের যোগসাজস থাকতে পারে।
জানা যায়, রবিবার রাত ৯টার দিকে গোরাট এলাকার ডেমবানিয়ার ফ্যাশন লিমিটেড থেকে ওই দুই শ্রমিককে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর প্রতিষ্ঠানটির মহাব্যবস্থাপক নিরোধ বড়ুয়া বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় এ মামলাটি করেন।
আশুলিয়া থানার ওসি শেখ বদরুল আলম কালের কণ্ঠকে জানান, কারখানার কর্মকর্তারা এই বলে অভিযোগ করেছেন যে আটককৃত দুজন দিয়াশলাইয়ের কাঠি দিয়ে ফ্লোরে রাখা তৈরি প্যান্টের স্তূপে আগুন দেওয়ার চেষ্টা করেন এবং এতে কয়েকটি প্যান্ট পুড়ে যায়। এরপর দুই শ্রমিককে কারখানা কর্তৃপক্ষ আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। এ দুজনের বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় একটি মামলা করা হয়েছে।
কালের কণ্ঠের আদালত প্রতিবেদক জানান, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক ফরিদ আহাম্মেদ দুই আসামিকে গতকাল ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করেন। জানা গেছে, সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ওয়াসিম শেখের খাস কামরায় দেওয়া স্বীকারোক্তিতে সুমী আগুন দেওয়ার চেষ্টার কথা স্বীকার করেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, জাকিরের মাধ্যমে ২০ হাজার টাকা পেয়ে সুমী এ আগুন দেন। জবানবন্দিতে সুমী বলেন, আগুন না দেওয়া হলে তাঁর স্বামীকে হত্যা করা হবে বলে ভয় দেখানোর পর তিনি এ কাজ করতে রাজি হন।
স্বীকারোক্তি শেষে আদালত সুমীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। অপর আসামি জাকির হোসেনের পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। সুমী সিরাজগঞ্জ জেলার ভুইয়াপুর গ্রামের মৃত শাজাহান আলীর মেয়ে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ডেমবানিয়ার গার্মেন্টে সুমীর আগুন দেওয়ার চেষ্টার দৃশ্যটি গার্মেন্টের গোপন ক্যামেরায় ধরা পড়ে। ঘটনার পরপরই গার্মেন্টের ফায়ার ফাইটাররা দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময়ের মধ্যে কয়েক হাজার প্যান্ট আগুনে পুড়ে যায়। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লাখ টাকা।
মামলায় আরো বলা হয়, আসামিদের সঙ্গে বাংলাদেশের গার্মেন্ট শিল্প ধ্বংসকারী কোনো চক্রের যোগসাজস থাকতে পারে।
জানা যায়, রবিবার রাত ৯টার দিকে গোরাট এলাকার ডেমবানিয়ার ফ্যাশন লিমিটেড থেকে ওই দুই শ্রমিককে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর প্রতিষ্ঠানটির মহাব্যবস্থাপক নিরোধ বড়ুয়া বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় এ মামলাটি করেন।
No comments