ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়- দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো নয়ঃ খালেদা
দেশের মানুষ শান্তিতে নেই উল্লেখ করে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, সাধারণ মানুষ কোরবানির প্রস্তুতি নিলেও অনেকেই দিতে পারেনি, বেপারিরা গরু বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে গেছে।
তিনি বলেন, এতে প্রমাণ হয়েছে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো নয়।
শনিবার দুপুরে রাজধানীর লেডিস ক্লাবে ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকসহ সাধারণ মানুষের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
বেগম জিয়া বলেন, এই সরকারের উপর মানুষের কোনো ভরসা নেই। মানুষ এখন সরকারের উপর ক্ষুব্ধ। নৈতিক কারণে তাই সরকারের উচিত এখনই পদত্যাগ করা।
এ সরকার সব দিক দিয়ে ব্যর্থ হয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, সরকারের বোঝা উচিত মানুষ তাদেরকে এখন আর চায় না। তারা এখন বিরোধীদলের দিকে তাকিয়ে রয়েছে।
দেশের গণতন্ত্রকে অটুটু রাখার জন্য সংবিধান পরিবর্তন করে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে তিনি এ সময় সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, এই সরকারের লোকেরা কোটি কোটি টাকা দুর্নীতি করে বিদেশে বাংলাদেশের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করছে। বিদেশে বাংলাদেশের শ্রমবাজারে এখন ধস নেমেছে। বাংলাদেশকে তারা বিশ্ববাসীর কাছে দুর্নীতিপরায়ণ রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত করেছে।
বর্তমান সরকার কথায় কথায় নিজেদের জনপ্রিয় দাবি করে উল্লেখ করে বেগম জিয়া সরকারের উদ্দেশে বলেন, যদি জনপ্রিয়তা যাচাই করতে চান, তাহলে সংবিধান সংশোধন করে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শুধু আমাদের নেতা-কর্মী নয়, এ সরকারের আমলে অনেক সাংবাদিক হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু একটারও বিচার হয়নি। মানুষ এখন ঘরে-বাইরে কোথাও নিরাপদ নয়।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আর এ গনি, ব্যারিস্টার জমির উদ্দীন সরকার, মির্জা আব্বাস, এম কে আনোয়ার, নজরুল ইসলাম খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রমুখ।
কূটনীতিকদের মধ্যে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ভারত, পাকিস্তান, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, তুরস্কসহ বিশ্বের দেশের রাষ্ট্রদূত।
শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে বেগম জিয়া দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেন।
বেগম জিয়া বলেন, এই সরকারের উপর মানুষের কোনো ভরসা নেই। মানুষ এখন সরকারের উপর ক্ষুব্ধ। নৈতিক কারণে তাই সরকারের উচিত এখনই পদত্যাগ করা।
এ সরকার সব দিক দিয়ে ব্যর্থ হয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, সরকারের বোঝা উচিত মানুষ তাদেরকে এখন আর চায় না। তারা এখন বিরোধীদলের দিকে তাকিয়ে রয়েছে।
দেশের গণতন্ত্রকে অটুটু রাখার জন্য সংবিধান পরিবর্তন করে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে তিনি এ সময় সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, এই সরকারের লোকেরা কোটি কোটি টাকা দুর্নীতি করে বিদেশে বাংলাদেশের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করছে। বিদেশে বাংলাদেশের শ্রমবাজারে এখন ধস নেমেছে। বাংলাদেশকে তারা বিশ্ববাসীর কাছে দুর্নীতিপরায়ণ রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত করেছে।
বর্তমান সরকার কথায় কথায় নিজেদের জনপ্রিয় দাবি করে উল্লেখ করে বেগম জিয়া সরকারের উদ্দেশে বলেন, যদি জনপ্রিয়তা যাচাই করতে চান, তাহলে সংবিধান সংশোধন করে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শুধু আমাদের নেতা-কর্মী নয়, এ সরকারের আমলে অনেক সাংবাদিক হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু একটারও বিচার হয়নি। মানুষ এখন ঘরে-বাইরে কোথাও নিরাপদ নয়।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আর এ গনি, ব্যারিস্টার জমির উদ্দীন সরকার, মির্জা আব্বাস, এম কে আনোয়ার, নজরুল ইসলাম খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রমুখ।
কূটনীতিকদের মধ্যে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ভারত, পাকিস্তান, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, তুরস্কসহ বিশ্বের দেশের রাষ্ট্রদূত।
শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে বেগম জিয়া দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেন।
No comments