রাজনীতি: বগুড়া- সভাপতির একাধিপত্যে অন্যরা কোণঠাসা!
বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির একক আধিপত্য, ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন না করা ও দলের কেন্দ্রীয় নির্দেশ অমান্য করে সাংগঠনিক কমিটি ভেঙে দিয়ে নিজের মনঃপূত লোকদের নিয়ে কমিটি গঠন করায় দলের
নেতা-কর্মীদের মধ্যে অস্থিরতা শুরু হয়েছে। সভাপতির গঠনতন্ত্রবিরোধী এমন কার্যকলাপ নিয়ে ইতিমধ্যে দলের একটি অংশের নেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, ২০০৪ সালের আগস্ট মাসে সমেঞ্চলনের মাধ্যমে মমতাজ উদ্দিনকে সভাপতি ও মজিবর রহমানকে সাধারণ সম্পাদক করে ৭১ সদস্যবিশিষ্ট তিন বছর মেয়াদি বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিতে শুধু সভাপতির প্রতি ব্যক্তিগত আনুগত্যের কারণে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদ লাভ করেন সাংগঠনিকভাবে অদক্ষ লোকজন। দলীয় বিভিন্ন কর্মসূচিতে সাধারণ সম্পাদকের অনুপস্থিতির কারণে সভাপতির একক আধিপত্যে চলতে থাকে দলের কর্মকাণ্ড।
সম্প্রতি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বগুড়ার নন্দীগ্রাম, শিবগঞ্জ ও বগুড়া সদর উপজেলা কমিটি ভেঙে দিয়ে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন এই তিনটি উপজেলাসহ পাঁচটি উপজেলা কমিটির নেতারা। বগুড়া প্রেসক্লাবে গত ৩ জুলাই এক সংবাদ সম্মেলন করে নেতারা এসব কমিটি গঠনের প্রতিবাদ জানান।
শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সৈয়দ মির্জারুল আলম বলেন, গঠনতন্ত্র উপেক্ষা করে এবং দলের কেন্দ্রীয় নির্দেশ অমান্য করে জেলার সভাপতি মমতাজ উদ্দিন তাঁর একক সিদ্ধান্তে বিভিন্ন উপজেলা কমিটি ভেঙে দিচ্ছেন এবং নতুন করে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করছেন। কিন্তু কমিটি বিলুপ্তকরণ ও আপৎকালীন আহ্বায়ক কমিটি গঠনের এখতিয়ার শুধু কেন্দ্রীয় কমিটিরই আছে।
গাবতলী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফজলুল বারী বলেন, সম্প্রতি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, কোনো কমিটি ভেঙে দেওয়ার অধিকার কোনো নেতা বা কমিটির নেই। একমাত্র কেন্দ্রীয় কমিটি এই ক্ষমতা সংরক্ষণ করে। অথচ জেলা সভাপতি উপজেলা কমিটি ভেঙে দিয়েছেন। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মমতাজ উদ্দিন বলেন, এসব কমিটি তিনি ভেঙে দিয়ে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করেননি।
নন্দীগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিউল আলম বলেন, ২০০৪ সালে উপজেলা কমিটি ঘোষণা করা হলেও দীর্ঘ আট বছরে সেখানে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করতে দেননি জেলা সভাপতি। বগুড়া সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ এইচ এম গোলাম রব্বানী খান অভিযোগ করেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি তাঁদের কোনো কাজ করতে দেননি। সভাপতির চাচাতো ভাই আবু সুফিয়ানকে এখন আহ্বায়ক করা হয়েছে।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, ২০০৪ সালের আগস্ট মাসে সমেঞ্চলনের মাধ্যমে মমতাজ উদ্দিনকে সভাপতি ও মজিবর রহমানকে সাধারণ সম্পাদক করে ৭১ সদস্যবিশিষ্ট তিন বছর মেয়াদি বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিতে শুধু সভাপতির প্রতি ব্যক্তিগত আনুগত্যের কারণে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদ লাভ করেন সাংগঠনিকভাবে অদক্ষ লোকজন। দলীয় বিভিন্ন কর্মসূচিতে সাধারণ সম্পাদকের অনুপস্থিতির কারণে সভাপতির একক আধিপত্যে চলতে থাকে দলের কর্মকাণ্ড।
সম্প্রতি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বগুড়ার নন্দীগ্রাম, শিবগঞ্জ ও বগুড়া সদর উপজেলা কমিটি ভেঙে দিয়ে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন এই তিনটি উপজেলাসহ পাঁচটি উপজেলা কমিটির নেতারা। বগুড়া প্রেসক্লাবে গত ৩ জুলাই এক সংবাদ সম্মেলন করে নেতারা এসব কমিটি গঠনের প্রতিবাদ জানান।
শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সৈয়দ মির্জারুল আলম বলেন, গঠনতন্ত্র উপেক্ষা করে এবং দলের কেন্দ্রীয় নির্দেশ অমান্য করে জেলার সভাপতি মমতাজ উদ্দিন তাঁর একক সিদ্ধান্তে বিভিন্ন উপজেলা কমিটি ভেঙে দিচ্ছেন এবং নতুন করে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করছেন। কিন্তু কমিটি বিলুপ্তকরণ ও আপৎকালীন আহ্বায়ক কমিটি গঠনের এখতিয়ার শুধু কেন্দ্রীয় কমিটিরই আছে।
গাবতলী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফজলুল বারী বলেন, সম্প্রতি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, কোনো কমিটি ভেঙে দেওয়ার অধিকার কোনো নেতা বা কমিটির নেই। একমাত্র কেন্দ্রীয় কমিটি এই ক্ষমতা সংরক্ষণ করে। অথচ জেলা সভাপতি উপজেলা কমিটি ভেঙে দিয়েছেন। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মমতাজ উদ্দিন বলেন, এসব কমিটি তিনি ভেঙে দিয়ে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করেননি।
নন্দীগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিউল আলম বলেন, ২০০৪ সালে উপজেলা কমিটি ঘোষণা করা হলেও দীর্ঘ আট বছরে সেখানে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করতে দেননি জেলা সভাপতি। বগুড়া সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ এইচ এম গোলাম রব্বানী খান অভিযোগ করেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি তাঁদের কোনো কাজ করতে দেননি। সভাপতির চাচাতো ভাই আবু সুফিয়ানকে এখন আহ্বায়ক করা হয়েছে।
No comments