বাংলাদেশের হাত নেই: ভারত- আসামে জাতিগত সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
ভারতের আসাম রাজ্যে জাতিগত সহিংসতায় ‘বাংলাদেশের হাত নেই’ বলে জানিয়েছে ভারত। দেশটির স্বরাষ্ট্রসচিব আর কে সিং গতকাল বুধবার এ মন্তব্য করেন। সহিংসতায় ওই রাজ্যে এ পর্যন্ত ৩৮ জন নিহত হয়।
আর কে সিং বলেন, জাতিগত সহিংসতায় জড়িত স্থানীয় নেতাদের চিহ্নিত করার জন্য কেন্দ্রের পক্ষ থেকে আসামের রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সরকারি সূত্র জানায়, সংখ্যালঘু অভিবাসী ও স্থানীয় বোড়ো আদিবাসী সম্প্রদায়ের মধ্যে আসামের তিন জেলায় কয়েক দিন ধরে সহিংসতায় অন্তত এক লাখ ৭০ হাজার মানুষ বাড়ি ছেড়ে সরকারি আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে বাধ্য হয়। বিজনি ও চিরাং জেলায় গতকাল আরও চারটি লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়া সবচেয়ে গোলযোগপূর্ণ কোকড়াঝাড় জেলায় দুটি লাশ উদ্ধার করা হয়। ওই জেলায় সান্ধ্য আইন (কারফিউ) কিছুটা শিথিল করা হলেও দাঙ্গাবাজদের ‘দেখামাত্র গুলির নির্দেশ’ বহাল রয়েছে। এ ছাড়া চিরাং ও ধুবরি জেলায় অনির্দিষ্টকালের কারফিউ জারি করা হয়েছে। কোকড়াঝাড়ে পুলিশের গুলিতে চারজনসহ মোট ২৫ জন নিহত হয়। এ ছাড়া চিরংয়ে নিহতের সংখ্যা ১৩ জন।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ বলেন, উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সেনাবাহিনী, পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।
কোকড়াঝাড়, চিরাং, ধুবরি ও বনগাইগাঁও জেলায় ১৩ হাজার সেনা মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা বিভাগের মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস এস ফোগাত। গতকালও দ্বিতীয়দিনের মতো ট্রেন যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল। এএফপি, পিটিআই ও টাইমস অব ইন্ডিয়া।
সরকারি সূত্র জানায়, সংখ্যালঘু অভিবাসী ও স্থানীয় বোড়ো আদিবাসী সম্প্রদায়ের মধ্যে আসামের তিন জেলায় কয়েক দিন ধরে সহিংসতায় অন্তত এক লাখ ৭০ হাজার মানুষ বাড়ি ছেড়ে সরকারি আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে বাধ্য হয়। বিজনি ও চিরাং জেলায় গতকাল আরও চারটি লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়া সবচেয়ে গোলযোগপূর্ণ কোকড়াঝাড় জেলায় দুটি লাশ উদ্ধার করা হয়। ওই জেলায় সান্ধ্য আইন (কারফিউ) কিছুটা শিথিল করা হলেও দাঙ্গাবাজদের ‘দেখামাত্র গুলির নির্দেশ’ বহাল রয়েছে। এ ছাড়া চিরাং ও ধুবরি জেলায় অনির্দিষ্টকালের কারফিউ জারি করা হয়েছে। কোকড়াঝাড়ে পুলিশের গুলিতে চারজনসহ মোট ২৫ জন নিহত হয়। এ ছাড়া চিরংয়ে নিহতের সংখ্যা ১৩ জন।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ বলেন, উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সেনাবাহিনী, পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।
কোকড়াঝাড়, চিরাং, ধুবরি ও বনগাইগাঁও জেলায় ১৩ হাজার সেনা মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা বিভাগের মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস এস ফোগাত। গতকালও দ্বিতীয়দিনের মতো ট্রেন যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল। এএফপি, পিটিআই ও টাইমস অব ইন্ডিয়া।
No comments