ড্যান্ডি ডায়িংয়ের ঋণ খেলাপ-তারেক-কোকোর বিরুদ্ধে সমন
ঋণ খেলাপের অভিযোগে করা একটি মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোসহ ড্যান্ডি ডায়িংয়ের ১০ পরিচালকের নামে সমন জারি করেছেন আদালত। ৪৫ কোটি ৫৯ লাখ ৩৭ হাজার ২৯৫ টাকা ঋণ খেলাপের ওই মামলায় ড্যান্ডি ডায়িংয়ের বিরুদ্ধেও সমন জারি করা হয়েছে।
ঢাকার ১ নম্বর অর্থঋণ আদালতের বিচারক রবিউজ্জামান গতকাল সোমবার এ আদেশ দেন।
সোনালী ব্যাংকের মতিঝিল শাখার জ্যেষ্ঠ নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম গত ২ অক্টোবর ঢাকার ১ নম্বর অর্থঋণ আদালতে মামলাটি করেন।
মামলার বিবাদীরা হলেন বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান, তাঁর ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকো, প্রয়াত সাঈদ এস্কান্দারের দুই ছেলে শামস এস্কান্দার ও সাফিন এস্কান্দার, মেয়ে সুমাইয়া এস্কান্দার, স্ত্রী নাসরিন আহমেদ, তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াসউদ্দিন আল মামুন, মামুনের স্ত্রী শাহিনা বেগম, মোজাফফর আহমেদ, গাজী গালিব আবদুস সাত্তার ও ড্যান্ডি ডায়িং।
মামলায় বলা হয়, বিবাদীরা ড্যান্ডি ডায়িংয়ের পক্ষে ১৯৯৩ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি সোনালী ব্যাংকে ঋণের জন্য আবেদন করেন। ওই বছরের ৯ মে সোনালী ব্যাংক আবেদন মঞ্জুর করে। বিবাদীরা সোনালী ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখা থেকে ১২ কোটি টাকা ঋণ নেন। এরপর ২০০১ সালের ১৬ অক্টোবর বিবাদীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৭৪৩তম সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সুদ মওকুফসহ ঋণ পুনঃ তফসিলের সুবিধাও দেওয়া হয়। কিন্তু শর্ত অনুযায়ী বিবাদীরা ঋণ পরিশোধ না করায় ২০১০ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি ব্যাংকের পক্ষ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে সব পাওনা পরিশোধ করার জন্য চূড়ান্ত নোটিশ দেওয়া হয়। তা সত্ত্বেও বিবাদীরা কোনো অর্থ পরিশোধ করেননি।
সোনালী ব্যাংকের মতিঝিল শাখার জ্যেষ্ঠ নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম গত ২ অক্টোবর ঢাকার ১ নম্বর অর্থঋণ আদালতে মামলাটি করেন।
মামলার বিবাদীরা হলেন বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান, তাঁর ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকো, প্রয়াত সাঈদ এস্কান্দারের দুই ছেলে শামস এস্কান্দার ও সাফিন এস্কান্দার, মেয়ে সুমাইয়া এস্কান্দার, স্ত্রী নাসরিন আহমেদ, তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াসউদ্দিন আল মামুন, মামুনের স্ত্রী শাহিনা বেগম, মোজাফফর আহমেদ, গাজী গালিব আবদুস সাত্তার ও ড্যান্ডি ডায়িং।
মামলায় বলা হয়, বিবাদীরা ড্যান্ডি ডায়িংয়ের পক্ষে ১৯৯৩ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি সোনালী ব্যাংকে ঋণের জন্য আবেদন করেন। ওই বছরের ৯ মে সোনালী ব্যাংক আবেদন মঞ্জুর করে। বিবাদীরা সোনালী ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখা থেকে ১২ কোটি টাকা ঋণ নেন। এরপর ২০০১ সালের ১৬ অক্টোবর বিবাদীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৭৪৩তম সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সুদ মওকুফসহ ঋণ পুনঃ তফসিলের সুবিধাও দেওয়া হয়। কিন্তু শর্ত অনুযায়ী বিবাদীরা ঋণ পরিশোধ না করায় ২০১০ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি ব্যাংকের পক্ষ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে সব পাওনা পরিশোধ করার জন্য চূড়ান্ত নোটিশ দেওয়া হয়। তা সত্ত্বেও বিবাদীরা কোনো অর্থ পরিশোধ করেননি।
No comments