দ্বীপ নিয়ে বিক্ষোভের পর চীনের প্রতি নোদার আহ্বান- জাপানিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন
জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিকো নোদা তাঁর দেশের নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চীনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। চীনের বিভিন্ন শহরে জাপানবিরোধী বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর তিনি গতকাল রোববার এ আহ্বান জানান।
জাপানি প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পরিস্থিতি অত্যন্ত হতাশাজনক এবং আমরা এর প্রতিবাদ জানাচ্ছি। চীনের কর্তৃপক্ষ দেশটিতে অবস্থানরত জাপানি নাগরিক ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে, এমনটাই আমাদের প্রত্যাশা। বর্তমান পরিস্থিতিতে উভয় দেশের সংযত আচরণের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। আমি বিশ্বাস করি, আরও উদার দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করলে দুটি দেশ বর্তমান সংকট কাটিয়ে উঠতে পারবে।’
পূর্ব চীন সাগরের দিয়াওউ দ্বীপ এলাকার মালিকানা নিয়ে চীন ও জাপানের মধ্যে বর্তমানে তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে জাপান দূতাবাসের সামনে হাজার হাজার লোক বিক্ষোভ করেছে। রাজধানীসহ দেশটির ৫০টি শহরে গত শনিবার ওই বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে এবং পুলিশের সঙ্গে বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ হয়। এ সময় বেশ কয়েকটি জাপানি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, রেস্তোরাঁ ও গাড়িতে হামলা চালানো হয়। শনিবার ওই বিক্ষোভ কোনো কোনো স্থানে সহিংস রূপ নেয়। গতকালও চীনের বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ অব্যাহত ছিল। জাপান বিতর্কিত ওই দ্বীপ এলাকা কিনে নেওয়ার ঘোষণা দিলে চীনে গত সপ্তাহে উত্তেজনা শুরু হয়। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে চীন ওই বিরোধপূর্ণ এলাকায় নজরদারির জন্য দুটি জাহাজ পাঠায়।
চীনের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় কিংদাও এলাকায় জাপানি মালিকানাধীন ১০টি কারখানা রয়েছে। বিক্ষোভকারীরা শনিবার সেখানে হামলা করেছে। এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানে জাপানি দোকানপাট লুটপাট করা হয়েছে। জাপানি সংবাদমাধ্যম এসব হামলা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে চীনা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
বিক্ষোভ অব্যাহত: বেইজিংয়ে জাপান দূতাবাসের সামনে হাজার হাজার মানুষের অংশগ্রহণে গতকালও বিক্ষোভ হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের প্রতিহত করতে জাপান দূতাবাসের আশপাশে আধাসামরিক পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা জাপানবিরোধী স্লোগান দেয় এবং পানির বোতল, কলা, টমেটো, ডিমসহ বিভিন্ন জিনিস দূতাবাসের দিকে নিক্ষেপ করে। এদিকে সাংহাই শহরে অবস্থিত জাপানি কনস্যুলেটের সামনে বিক্ষোভকারীরা ব্যানার নিয়ে অবস্থান নেয়। পুলিশ এ সময় ওই এলাকা ঘিরে রাখে। এ ছাড়া দক্ষিণাঞ্চলীয় শেনঝেন শহরের ব্যস্ত সড়কেও বিক্ষোভ হয়েছে। এপি, এএফপি ও বিবিসি।
পূর্ব চীন সাগরের দিয়াওউ দ্বীপ এলাকার মালিকানা নিয়ে চীন ও জাপানের মধ্যে বর্তমানে তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে জাপান দূতাবাসের সামনে হাজার হাজার লোক বিক্ষোভ করেছে। রাজধানীসহ দেশটির ৫০টি শহরে গত শনিবার ওই বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে এবং পুলিশের সঙ্গে বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ হয়। এ সময় বেশ কয়েকটি জাপানি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, রেস্তোরাঁ ও গাড়িতে হামলা চালানো হয়। শনিবার ওই বিক্ষোভ কোনো কোনো স্থানে সহিংস রূপ নেয়। গতকালও চীনের বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ অব্যাহত ছিল। জাপান বিতর্কিত ওই দ্বীপ এলাকা কিনে নেওয়ার ঘোষণা দিলে চীনে গত সপ্তাহে উত্তেজনা শুরু হয়। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে চীন ওই বিরোধপূর্ণ এলাকায় নজরদারির জন্য দুটি জাহাজ পাঠায়।
চীনের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় কিংদাও এলাকায় জাপানি মালিকানাধীন ১০টি কারখানা রয়েছে। বিক্ষোভকারীরা শনিবার সেখানে হামলা করেছে। এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানে জাপানি দোকানপাট লুটপাট করা হয়েছে। জাপানি সংবাদমাধ্যম এসব হামলা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে চীনা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
বিক্ষোভ অব্যাহত: বেইজিংয়ে জাপান দূতাবাসের সামনে হাজার হাজার মানুষের অংশগ্রহণে গতকালও বিক্ষোভ হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের প্রতিহত করতে জাপান দূতাবাসের আশপাশে আধাসামরিক পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা জাপানবিরোধী স্লোগান দেয় এবং পানির বোতল, কলা, টমেটো, ডিমসহ বিভিন্ন জিনিস দূতাবাসের দিকে নিক্ষেপ করে। এদিকে সাংহাই শহরে অবস্থিত জাপানি কনস্যুলেটের সামনে বিক্ষোভকারীরা ব্যানার নিয়ে অবস্থান নেয়। পুলিশ এ সময় ওই এলাকা ঘিরে রাখে। এ ছাড়া দক্ষিণাঞ্চলীয় শেনঝেন শহরের ব্যস্ত সড়কেও বিক্ষোভ হয়েছে। এপি, এএফপি ও বিবিসি।
No comments