বগুড়া শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজ- ইন্টার্নি চিকিৎসকদের হাতে অধ্যক্ষের কক্ষ ভাঙচুর
উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের একপর্যায়ে গতকাল বুধবার বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজে অধ্যক্ষের কক্ষ ভাঙচুর করার অভিযোগ উঠেছে ইন্টার্নি চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে। তবে চিকিৎসকেরা এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী কলেজের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সূত্রে জানা গেছে, বেলা আনুমানিক ১১টার দিকে একদল ইন্টার্নি চিকিৎসক অধ্যক্ষের সঙ্গে তাঁর কক্ষে দেখা করতে আসেন। এ সময় অধ্যক্ষ এনাটমি বিভাগে থাকায় সেখানেই চিকিৎসকেরা উপস্থিত হন। চিকিৎসকেরা কলেজ বন্ধ ঘোষণা করে ছাত্রাবাস ত্যাগের নির্দেশ দেওয়ার পরও ছাত্রীনিবাসে অবস্থানরত ৪০ জন ইন্টার্নি চিকিৎসককে থাকার অনুমতি দেওয়ার দাবি জানান। অধ্যক্ষ তাঁদের থাকার অনুমতি দেওয়া যাবে না জানালে চিকিৎসকেরা তাঁর সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় করেন।
বেশ কিছুক্ষণ বাগিবতণ্ডা চলার পর ইন্টার্নি চিকিৎসকেরা সেখান থেকে বের হয়ে আসেন। পরে বিক্ষুব্ধ কয়েকজন ইন্টার্নি চিকিৎসক অধ্যক্ষের কক্ষে গিয়ে তাঁর টেবিল চেয়ারসহ অন্যান্য আসবাবপত্র ভাঙচুর ও তছনছ করে কলেজের পশ্চিমে অব্যবহূত চিকিৎসকদের আবাসিক ভবনে অবস্থান নেন।
কলেজের ইন্টার্নি চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি সোবর্ণ রায় বাঁধন জানান, ৪০ জন ইন্টার্নি চিকিৎসক জায়গা না পাওয়ায় আগে থেকে কলেজের ছাত্রীনিবাসে থাকেন। কলেজে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় কলেজ কর্তৃপক্ষ মঙ্গলবার থেকে কলেজ বন্ধ ঘোষণা ও ছাত্রাবাস-ছাত্রীনিবাস ত্যাগের নির্দেশ দিলে মঙ্গলবার সন্ধ্যার মধ্যেই তাঁরা হল ত্যাগ করেন। পুলিশ ছাত্রীনিবাসে থাকা ৪০ জন ইন্টার্নি চিকিৎসককে বের হয়ে যেতে বললেও পরে মানবিক কারণে তাঁদের সেখানে রাতে থাকতে দেওয়া হয়।
ইন্টার্নি চিকিৎসক পরিষদের সহসভাপতি এস এম রাসেল পারভেজ বলেন, মানবিক কারণে অধ্যক্ষের সঙ্গে তাঁরা দেখা করতে গিয়েছিলেন। তাঁরা ভাঙচুর করেননি। কেউ ‘সাবোট্যাজ’ করে থাকতে পারে।
কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মাহবুবুল করিম জানান, চিকিৎসকদের থাকতে দেওয়ার বিষয়টি তাঁর এখতিয়ারের মধ্যে পড়ে না। একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সবকিছু করা হয়েছে।
বেশ কিছুক্ষণ বাগিবতণ্ডা চলার পর ইন্টার্নি চিকিৎসকেরা সেখান থেকে বের হয়ে আসেন। পরে বিক্ষুব্ধ কয়েকজন ইন্টার্নি চিকিৎসক অধ্যক্ষের কক্ষে গিয়ে তাঁর টেবিল চেয়ারসহ অন্যান্য আসবাবপত্র ভাঙচুর ও তছনছ করে কলেজের পশ্চিমে অব্যবহূত চিকিৎসকদের আবাসিক ভবনে অবস্থান নেন।
কলেজের ইন্টার্নি চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি সোবর্ণ রায় বাঁধন জানান, ৪০ জন ইন্টার্নি চিকিৎসক জায়গা না পাওয়ায় আগে থেকে কলেজের ছাত্রীনিবাসে থাকেন। কলেজে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় কলেজ কর্তৃপক্ষ মঙ্গলবার থেকে কলেজ বন্ধ ঘোষণা ও ছাত্রাবাস-ছাত্রীনিবাস ত্যাগের নির্দেশ দিলে মঙ্গলবার সন্ধ্যার মধ্যেই তাঁরা হল ত্যাগ করেন। পুলিশ ছাত্রীনিবাসে থাকা ৪০ জন ইন্টার্নি চিকিৎসককে বের হয়ে যেতে বললেও পরে মানবিক কারণে তাঁদের সেখানে রাতে থাকতে দেওয়া হয়।
ইন্টার্নি চিকিৎসক পরিষদের সহসভাপতি এস এম রাসেল পারভেজ বলেন, মানবিক কারণে অধ্যক্ষের সঙ্গে তাঁরা দেখা করতে গিয়েছিলেন। তাঁরা ভাঙচুর করেননি। কেউ ‘সাবোট্যাজ’ করে থাকতে পারে।
কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মাহবুবুল করিম জানান, চিকিৎসকদের থাকতে দেওয়ার বিষয়টি তাঁর এখতিয়ারের মধ্যে পড়ে না। একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সবকিছু করা হয়েছে।
No comments