সোনালী ব্যাংকের ৪৪২ কোটি টাকা লোপাটে জড়িতদের শাস্তি হবে
সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের স্থানীয় ও প্রধান কার্যালয়ের ৪৪১ কোটি ৮৫ লাখ টাকা কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রদীপ কুমার দত্ত।
গতকাল কালের কণ্ঠকে এমডি বলেন, 'সকালে কালের কণ্ঠ দেখার পরই মহা হিসাব নিরীক্ষকের প্রতিবেদনটি আমি চেয়েছি। তা পড়ার পরই এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারব।' তিনি বলেন, নিয়ম অনুযায়ী, অভিযোগগুলোর বিষয়ে প্রথমে স্থানীয় কার্যালয় ও প্রধান কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের কাছে জবাব চেয়ে ১৫ দিন সময় দেওয়া হবে। ওই জবাবের ভিত্তিতে কোথাও কোনো ত্রুটি বা অনিয়ম হয়ে থাকলে তা সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হবে। আর জালিয়াতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের প্রমাণ পেলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সম্প্রতি সোনালী ব্যাংকের স্থানীয় ও প্রধান কার্যালয়ে নিরীক্ষা চালিয়ে তৈরি করা প্রতিবেদন রবিবার অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠায় মহা হিসাব নিরীক্ষকের কার্যালয়। তাতে ২০১০-১১ অর্থবছরের ১২ মাসে জাল-জালিয়াতি ও অবৈধ লেনদেনের মাধ্যমে ৪৪১ কোটি ৮৫ লাখ টাকা লোপাট করার কথা উল্লেখ আছে। ব্যাংকের অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কখনো এককভাবে, কখনো গ্রাহকের সঙ্গে যোগসাজশ করে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ লোপাট করেছেন। ক্ষতির পরিমাণ স্থানীয় কার্যালয়ে ৩৩০ কোটি ২৬ লাখ আর প্রধান কার্যালয়ে ১১১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। এবার এই দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছে আরেক সরকারি প্রতিষ্ঠানের মহা হিসাব নিরীক্ষকের কার্যালয়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্যাংকটির ওই দুই শাখার কিছুসংখ্যক কর্মকর্তা হলমার্কের মতোই ভুয়া রপ্তানি বিল কেনা, একই কাজে দুবার বিল পরিশোধ করা, কেনা আইবিপি (ইনল্যান্ড বিল পারচেস) বিলের টাকা মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার পরও আদায় না করা, এক শাখার ইস্যু করা চেক জালিয়াতি করে নানা শাখা থেকে অর্থ তুলে নিয়ে আত্মসাৎ এবং গ্রাহকের সঙ্গে যোগসাজশ করে ভুয়া সম্পত্তির দলিল ব্যাংকে বন্ধক রাখার মাধ্যমে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ তুলে নিয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সোমবার কালের কণ্ঠ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
সম্প্রতি সোনালী ব্যাংকের স্থানীয় ও প্রধান কার্যালয়ে নিরীক্ষা চালিয়ে তৈরি করা প্রতিবেদন রবিবার অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠায় মহা হিসাব নিরীক্ষকের কার্যালয়। তাতে ২০১০-১১ অর্থবছরের ১২ মাসে জাল-জালিয়াতি ও অবৈধ লেনদেনের মাধ্যমে ৪৪১ কোটি ৮৫ লাখ টাকা লোপাট করার কথা উল্লেখ আছে। ব্যাংকের অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কখনো এককভাবে, কখনো গ্রাহকের সঙ্গে যোগসাজশ করে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ লোপাট করেছেন। ক্ষতির পরিমাণ স্থানীয় কার্যালয়ে ৩৩০ কোটি ২৬ লাখ আর প্রধান কার্যালয়ে ১১১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। এবার এই দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছে আরেক সরকারি প্রতিষ্ঠানের মহা হিসাব নিরীক্ষকের কার্যালয়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্যাংকটির ওই দুই শাখার কিছুসংখ্যক কর্মকর্তা হলমার্কের মতোই ভুয়া রপ্তানি বিল কেনা, একই কাজে দুবার বিল পরিশোধ করা, কেনা আইবিপি (ইনল্যান্ড বিল পারচেস) বিলের টাকা মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার পরও আদায় না করা, এক শাখার ইস্যু করা চেক জালিয়াতি করে নানা শাখা থেকে অর্থ তুলে নিয়ে আত্মসাৎ এবং গ্রাহকের সঙ্গে যোগসাজশ করে ভুয়া সম্পত্তির দলিল ব্যাংকে বন্ধক রাখার মাধ্যমে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ তুলে নিয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সোমবার কালের কণ্ঠ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
No comments