জাতিসংঘের প্রতিবেদন-দিল্লি-মুম্বাইও বিশ্বমানের শহর না!
বিশ্বমানের শহর হতে ভারতের মুম্বাই ও দিল্লির এখনো অনেক পথ হাঁটতে হবে। এ কথা বলা হয়েছে জাতিসংঘের নগরবিষয়ক প্রতিবেদনে। সংস্থাটির র্যাংকিংয়ে রাজধানী দিল্লি রয়েছে ৫৮তম অবস্থানে এবং বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে পরিচিত মুম্বাই রয়েছে ৫২তম অবস্থানে।
ঢাকার অবস্থান দিল্লি-মুম্বাইয়েরও পরে। গত সপ্তাহে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়েছে।
'মেগাসিটির' ধারণাটি গড়ে ওঠে বেশ কিছু মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করে। এ বছর জাতিসংঘের মানব বসতি কর্মসূচি প্রণীত 'দ্য স্টেট অব ওয়ার্ল্ড সিটিস' শীর্ষক প্রতিবেদনটি তৈরিতে শহরের সমৃদ্ধি অর্জনের ক্ষেত্রে পাঁচটি মানদণ্ড বিবেচনা করা হয়। এগুলো হচ্ছে_উৎপাদনশীলতা, অবকাঠামো, জীবনযাত্রার মান, পরিবেশগত সক্ষমতা ও ন্যায়পরায়ণতা। এতে দেখা যায়, চীনের রাজধানী বেইজিং, সাংহাই ও থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের অবস্থান মুম্বাই ও দিল্লির ওপরে। নেপালের কাঠমাণ্ডু ও বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অবস্থান দিল্লির নিচে।
জাতিসংঘের মানব বসতি কর্মসূচির শহর পর্যবেক্ষণ শাখার প্রধান এদুয়ার্দো লোপেজ মোরেনো বলেন, 'ধারণাগতভাবে সমৃদ্ধির বিষয়টি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সম্পর্কিত হলেও এটি অর্থনৈতিক কল্যাণ ও বস্তুগত উন্নয়নের চেয়ে আরো বেশি কিছু।' দিল্লি-মুম্বাই সম্পর্কে তিনি বলেন, 'এ শহর দুটি সমৃদ্ধির অর্ধেকটা মাত্র পথ পাড়ি দিয়েছে। এগুলোর অবস্থার উন্নয়নে রাজনৈতিক ও কৌশলগত হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।'
ইউএন হ্যাবিট্যাট এ বছরই প্রথম পাঁচটি সাধারণ মানদণ্ডে বিশ্বের সব শহরের র্যাংকিং করে। মোরেনো বলেন, 'দিল্লি ও মুম্বাই মাঝারি গোছের। এরা তুলনামূলকভাবে ভালো অবস্থানে আছে। তবে আরো উন্নয়নের বেশ সুযোগ আছে এদের।' তাঁর মতে, সার্বিকভাবে এ দুটি শহরের অবস্থান র্যাংকিংয়ে নিচে থাকার কারণ হচ্ছে, বায়ুদূষণের কারণে পরিবেশ সূচকে এদের অবস্থান খারাপ। উৎপাদনশীলতা সূচকে মুম্বাইয়ের পয়েন্ট শূন্য দশমিক ৬৪৫। কেপটাউন, জাকার্তা ও কাসাব্লাঙ্কার মতো শহরেরও অনেক নিচে।
এশিয়া, আফ্রিকা, লাতিন আমেরিকা ও আরব দেশগুলোর ৫০টি শহরের পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, বেশির ভাগ দেশের নগর উন্নয়ন পরিকল্পনায় সব সময়ই ধনীদের স্বার্থ রক্ষা করা হয়। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
'মেগাসিটির' ধারণাটি গড়ে ওঠে বেশ কিছু মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করে। এ বছর জাতিসংঘের মানব বসতি কর্মসূচি প্রণীত 'দ্য স্টেট অব ওয়ার্ল্ড সিটিস' শীর্ষক প্রতিবেদনটি তৈরিতে শহরের সমৃদ্ধি অর্জনের ক্ষেত্রে পাঁচটি মানদণ্ড বিবেচনা করা হয়। এগুলো হচ্ছে_উৎপাদনশীলতা, অবকাঠামো, জীবনযাত্রার মান, পরিবেশগত সক্ষমতা ও ন্যায়পরায়ণতা। এতে দেখা যায়, চীনের রাজধানী বেইজিং, সাংহাই ও থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের অবস্থান মুম্বাই ও দিল্লির ওপরে। নেপালের কাঠমাণ্ডু ও বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অবস্থান দিল্লির নিচে।
জাতিসংঘের মানব বসতি কর্মসূচির শহর পর্যবেক্ষণ শাখার প্রধান এদুয়ার্দো লোপেজ মোরেনো বলেন, 'ধারণাগতভাবে সমৃদ্ধির বিষয়টি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সম্পর্কিত হলেও এটি অর্থনৈতিক কল্যাণ ও বস্তুগত উন্নয়নের চেয়ে আরো বেশি কিছু।' দিল্লি-মুম্বাই সম্পর্কে তিনি বলেন, 'এ শহর দুটি সমৃদ্ধির অর্ধেকটা মাত্র পথ পাড়ি দিয়েছে। এগুলোর অবস্থার উন্নয়নে রাজনৈতিক ও কৌশলগত হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।'
ইউএন হ্যাবিট্যাট এ বছরই প্রথম পাঁচটি সাধারণ মানদণ্ডে বিশ্বের সব শহরের র্যাংকিং করে। মোরেনো বলেন, 'দিল্লি ও মুম্বাই মাঝারি গোছের। এরা তুলনামূলকভাবে ভালো অবস্থানে আছে। তবে আরো উন্নয়নের বেশ সুযোগ আছে এদের।' তাঁর মতে, সার্বিকভাবে এ দুটি শহরের অবস্থান র্যাংকিংয়ে নিচে থাকার কারণ হচ্ছে, বায়ুদূষণের কারণে পরিবেশ সূচকে এদের অবস্থান খারাপ। উৎপাদনশীলতা সূচকে মুম্বাইয়ের পয়েন্ট শূন্য দশমিক ৬৪৫। কেপটাউন, জাকার্তা ও কাসাব্লাঙ্কার মতো শহরেরও অনেক নিচে।
এশিয়া, আফ্রিকা, লাতিন আমেরিকা ও আরব দেশগুলোর ৫০টি শহরের পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, বেশির ভাগ দেশের নগর উন্নয়ন পরিকল্পনায় সব সময়ই ধনীদের স্বার্থ রক্ষা করা হয়। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
No comments