কবিতা-বৃষ্টির ছড়া by রানা হোসেন
বৃষ্টি পড়ে বৃষ্টি পড়ে
টাপুর টুপুর টুপ
মনে জাগে ভীষণ সাধ
দেখি মেঘের রূপ।
টাপুর টুপুর টুপ
মনে জাগে ভীষণ সাধ
দেখি মেঘের রূপ।
গাছে বসে ভেজা কাক
ক্ষেতে ফসল দোলে
একটু মেঘে যাই ভিজিয়ে
পেটের ক্ষুধা ভুলে।
নদীর পানি ঢেউ তুলে
নীল পরীরা হাসে
নদীর পানি বয় কলকল
মেঘের ভেতর ভাসে।
ফুল, পরীদের মিষ্টি গন্ধে
বৃষ্টি বড়ো টাফ,
ফোঁটা ফোঁটা বৃষ্টি পড়ে
দেয ভিজিয়ে সাফ।
সবাই যেন বৃষ্টির নেশায়
দিনের গল্প ভুলে
মাঝির মনে গানের সুর
মাঠের ফসল দোলে।
আয় বৃষ্টি
আবেদীন জনী
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর
ঝাপুর ঝুপুর গাপুর গুপুর।
বৃষ্টি পড়ে ঝিরঝিরিয়ে
তিরতিরিয়ে শিরশিরিয়ে।
বৃষ্টি পড়ে টপটপাটপ
গপগপাগপ ছপছপাছপ।
রিমঝিমাঝিম বৃষ্টি পড়ে
ছন্দ-সুরের সৃষ্টি করে।
ছন্দ যে কী মিষ্টি
আয় ঝেপে আয় বৃষ্টি।
আমার মা
নওরিন ফাতেমা তুয়া
আমার মা আমার পাশে
থাকে সুখে-দুঃখে।
সোহাগ করে আদর করে
ভাত তুলে দেয় মুখে।
একটু খানি দুঃখ পেলে
জড়িয়ে ধরে বুকে।
আদর স্নেহ পেয়ে
আমার দুঃখ ভোলে সুখে।
গ্রীনহিল কিন্ডার গার্টেন,তৃতীয় শ্রেণী, সিলেট
রাফা
সালেহ আহমাদ
বলে সবে রাফাকে ঘিরে
ছেলেতো নয় টুকরো হীরে,
এমন একটা লক্ষ্মী ছেলে
হাজারেতে একটা মেলে।
কান্না কেমন সে জানে না
ঘুমের নিয়ম সে মানে না,
মাথা নেড়ে সে সব দেখে
বুঝলে একা সে যায় রেগে।
সুযোগ পেলে সে সবই খায়
হাতের কাছে সে যাহা পায়,
রঙ তুলি আর আঁকা ছবি
ফলমূল বই আর খাতা সবি।
বর্ষা
শাজু রহমান
গ্রীষ্মকে দূরে ঠেলে
এসে গেছে বর্ষা
বৃষ্টির ধারাপাতে
জাগে মনে ভর্সা।
থেমে গেছে গরমের
উৎপাত-জ্বালাতন
লাগে ভালো বৃষ্টির
রিমঝিম সুবচন!
ভরে গেছে মরা গাঙ
থৈ থৈ জলেতে ...
খোকা খুকি ডুব পাড়ে
সেই জলতলেতে।
কদমের কদমায়
পাই মৌ গন্ধ
বর্ষার ভর্সায়
জাগে সুরছন্দ!
ক্ষেতে ফসল দোলে
একটু মেঘে যাই ভিজিয়ে
পেটের ক্ষুধা ভুলে।
নদীর পানি ঢেউ তুলে
নীল পরীরা হাসে
নদীর পানি বয় কলকল
মেঘের ভেতর ভাসে।
ফুল, পরীদের মিষ্টি গন্ধে
বৃষ্টি বড়ো টাফ,
ফোঁটা ফোঁটা বৃষ্টি পড়ে
দেয ভিজিয়ে সাফ।
সবাই যেন বৃষ্টির নেশায়
দিনের গল্প ভুলে
মাঝির মনে গানের সুর
মাঠের ফসল দোলে।
আয় বৃষ্টি
আবেদীন জনী
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর
ঝাপুর ঝুপুর গাপুর গুপুর।
বৃষ্টি পড়ে ঝিরঝিরিয়ে
তিরতিরিয়ে শিরশিরিয়ে।
বৃষ্টি পড়ে টপটপাটপ
গপগপাগপ ছপছপাছপ।
রিমঝিমাঝিম বৃষ্টি পড়ে
ছন্দ-সুরের সৃষ্টি করে।
ছন্দ যে কী মিষ্টি
আয় ঝেপে আয় বৃষ্টি।
আমার মা
নওরিন ফাতেমা তুয়া
আমার মা আমার পাশে
থাকে সুখে-দুঃখে।
সোহাগ করে আদর করে
ভাত তুলে দেয় মুখে।
একটু খানি দুঃখ পেলে
জড়িয়ে ধরে বুকে।
আদর স্নেহ পেয়ে
আমার দুঃখ ভোলে সুখে।
গ্রীনহিল কিন্ডার গার্টেন,তৃতীয় শ্রেণী, সিলেট
রাফা
সালেহ আহমাদ
বলে সবে রাফাকে ঘিরে
ছেলেতো নয় টুকরো হীরে,
এমন একটা লক্ষ্মী ছেলে
হাজারেতে একটা মেলে।
কান্না কেমন সে জানে না
ঘুমের নিয়ম সে মানে না,
মাথা নেড়ে সে সব দেখে
বুঝলে একা সে যায় রেগে।
সুযোগ পেলে সে সবই খায়
হাতের কাছে সে যাহা পায়,
রঙ তুলি আর আঁকা ছবি
ফলমূল বই আর খাতা সবি।
বর্ষা
শাজু রহমান
গ্রীষ্মকে দূরে ঠেলে
এসে গেছে বর্ষা
বৃষ্টির ধারাপাতে
জাগে মনে ভর্সা।
থেমে গেছে গরমের
উৎপাত-জ্বালাতন
লাগে ভালো বৃষ্টির
রিমঝিম সুবচন!
ভরে গেছে মরা গাঙ
থৈ থৈ জলেতে ...
খোকা খুকি ডুব পাড়ে
সেই জলতলেতে।
কদমের কদমায়
পাই মৌ গন্ধ
বর্ষার ভর্সায়
জাগে সুরছন্দ!
No comments