জাতিসংঘ মহাসচিব-বাংলাদেশ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে
বাংলাদেশ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন। গতকাল শুক্রবার নিউ ইয়র্কে (যুক্তরাষ্ট্র সময় বৃহস্পতিবার রাতে) এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। জাতিসংঘে নবনিযুক্ত বাংলাদেশি আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল আমিরা হকের সম্মানে জাতিসংঘ বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন ওই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে জাতিসংঘে বিভিন্ন দেশের স্থায়ী প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন জানায়, জাতিসংঘ মহাসচিব বাংলাদেশের দ্রুত অগ্রগতির কথা উল্লেখ করা ছাড়াও বাংলাদেশি সৈন্যদের বিশেষ সাফল্যের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, 'বাংলাদেশ ভ্রমণের সময় (গত নভেম্বর মাসে) রাজেন্দ্রপুরস্থ পিস বিল্ডিং ইনস্টিটিউটের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি আমাকে মুগ্ধ করেছে।' তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ নারীর ক্ষমতায়ন, নারী উন্নয়ন, বেকারত্ব নিরসন, কর্মসংস্থান, গ্রাম উন্নয়নসহ সামগ্রিক বিবেচনায় এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশি নাগরিক আমিরা হকের জাতিসংঘে আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল পদে নিয়োগ প্রাপ্তি বাংলাদেশের আরেকটি সাফল্যের স্বাক্ষর বহন করছে।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে জাতিসংঘে আমিরা হকের ৩৫ বছরের বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের কথা তুলে ধরেন বাংলাদেশ মিশনের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এ কে আবদুল মোমেন। তিনি তাঁর স্বাগত বক্তব্যে বাংলাদেশের বিভিন্ন ইতিবাচক দিক তুলে ধরে সবাইকে উজ্জীবিত করেন। বিশেষ করে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বর্তমান সরকারের মেয়াদে নারী উন্নয়ন ও নারীর ক্ষমতায়নে বিভিন্ন দৃষ্টান্ত তিনি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, প্রান্তিক জনপদে তৃণমূল নারীর ক্ষমতায়ন থেকে শুরু করে বর্তমান সরকারের মন্ত্রী পরিষদে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা, কৃষি ও মহিলাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছেন নারীদের হাতে।
ড. এ কে আবদুল মোমেন বর্তমান জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উদ্যোগী ভূমিকার কথা উল্লেখ করে বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রভাব মোকাবিলা, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, শিক্ষার প্রসার, নারী উন্নয়ন, যুব কর্মসংস্থান, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, নিরস্ত্রীকরণ ও সর্বোপরি লাগসই উন্নয়নে জাতিসংঘ কাজ করে চলেছে। আবদুল মোমেন বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল দেশগুলোর অবকাঠামো উন্নয়নে জাতিসংঘের উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান।
আমিরা হক বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতির উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন। বর্তমান সরকার গৃহীত সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কর্মসূচি ও কর্মসংস্থানের জন্য ন্যাশনাল গ্যারান্টি সার্ভিস স্কিমের কথা তুলে ধরেন তিনি। বিশেষভাবে তিনি আন্তর্জাতিক যেকোনো কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের দ্রুত সাড়া দেওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেন।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে জাতিসংঘে আমিরা হকের ৩৫ বছরের বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের কথা তুলে ধরেন বাংলাদেশ মিশনের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এ কে আবদুল মোমেন। তিনি তাঁর স্বাগত বক্তব্যে বাংলাদেশের বিভিন্ন ইতিবাচক দিক তুলে ধরে সবাইকে উজ্জীবিত করেন। বিশেষ করে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বর্তমান সরকারের মেয়াদে নারী উন্নয়ন ও নারীর ক্ষমতায়নে বিভিন্ন দৃষ্টান্ত তিনি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, প্রান্তিক জনপদে তৃণমূল নারীর ক্ষমতায়ন থেকে শুরু করে বর্তমান সরকারের মন্ত্রী পরিষদে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা, কৃষি ও মহিলাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছেন নারীদের হাতে।
ড. এ কে আবদুল মোমেন বর্তমান জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উদ্যোগী ভূমিকার কথা উল্লেখ করে বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রভাব মোকাবিলা, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, শিক্ষার প্রসার, নারী উন্নয়ন, যুব কর্মসংস্থান, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, নিরস্ত্রীকরণ ও সর্বোপরি লাগসই উন্নয়নে জাতিসংঘ কাজ করে চলেছে। আবদুল মোমেন বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল দেশগুলোর অবকাঠামো উন্নয়নে জাতিসংঘের উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান।
আমিরা হক বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতির উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন। বর্তমান সরকার গৃহীত সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কর্মসূচি ও কর্মসংস্থানের জন্য ন্যাশনাল গ্যারান্টি সার্ভিস স্কিমের কথা তুলে ধরেন তিনি। বিশেষভাবে তিনি আন্তর্জাতিক যেকোনো কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের দ্রুত সাড়া দেওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেন।
No comments