পার্বত্য ভূমির মালিকানা যেন আপনারা পান আমরা তা চাই-ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রাঙ্গামাটিতে হেডম্যান কর্মশালা উদ্বোধনীতে প্রধানমন্ত্রী
বিশেষ প্রতিনিধি ॥ প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন পার্বত্য শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নে তাঁর সরকারের দৃঢ় অঙ্গীকারের কথা পুনর্ব্যক্ত করে বলেছেন, শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নে বর্তমান সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। পার্বত্য অঞ্চলে ভূমি কমিশন গঠনসহ নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
তবে চুক্তি বাস্তবায়নে সবচেয়ে বড় প্রয়োজন সকলের সহযোগিতা। এ বিষয়টি নিয়ে শুধু ধারণার ভিত্তিতে সমস্যা সৃষ্টি না করার জন্য তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আমি যত দিন আছি ততদিন কোন চিন্তা নেই। পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে কোন ধরনের কার্পণ্য করা হবে না।’
শুক্রবার দুপুরে গণভবন থেকে রাঙ্গামাটিতে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী মিলনায়তনে পার্বত্য চট্টগ্রামে ভূমি ব্যবস্থাপনা কাজে নিয়োজিত হেডম্যানদের দু’দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধনীকালে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রধামন্ত্রী বলেন, দীর্ঘ তিন দশকের অশান্তি দূর করে পাহাড়ী অঞ্চলে শান্তি পুনর্স্থাপনের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর এই ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর করে এবং বর্তমান সরকার এ চুক্তি বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর কাছেই পার্বত্য এলাকার ভূমির মালিকানা যেন থাকে সে বিষয়ে গুরুত্বারোপ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পার্বত্য এলাকার ভূমির মালিকানা আপনারা যেন পানÑ আমরা তা চাই। ভূমির প্রকৃত মালিকরাই মালিকানা পাবেন।’
তিনি বলেন, তিন পার্বত্য জেলার দীর্ঘদিনের ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তিতে সুপ্রীমকোর্টের বিচারপতির নেতৃত্বে ভূমি কমিশন গঠন করা হয়েছে। পাহাড়ীদের অধিকার সংরক্ষণ যাতে থাকে এ কমিশন সেভাবেই কাজ করবে। এ জন্য আপনারা কমিশনকে সাহায্য-সহযোগিতা করবেন। শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সহায়তা চেয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন দরকার। দীর্ঘদিন ওই অঞ্চলের কোন উন্নয়ন হয়নি।
২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় এসে পার্বত্য শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নের কোন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পার্বত্য এলাকায় ৮০টি ভ্রাম্যমাণ ক্লিনিক, স্কুল প্রতিষ্ঠা, সুপেয় পানির ব্যবস্থা, দুর্গম অঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থা, ভারতে আশ্রয় গ্রহণকারী শরণার্থীদের পুনর্বাসন, অস্ত্রসমর্পণকারী বিদ্রোহীদের পুলিশ ও আনসারে চাকরি দেয়া, সেনাক্যাম্প প্রত্যাহার, ক্ষতিগ্রস্ত লোকদের সহায়তাদানসহ তাঁর সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
তিনি বলেন, পার্বত্য শান্তি চুক্তি আমরা বাস্তবায়ন করেই যাচ্ছি। চুক্তি সঠিকভাবে বাস্তবায়নের জন্য তিনটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে চুক্তি বাস্তবায়নে সবচেয়ে বড় প্রয়োজন সকলের সহযোগিতা। তিনি বলেন, ওই এলাকায় রাস্তঘাটের উন্নয়ন ঘটানোসহ এখন তারা মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুযোগ পাচ্ছে। দুর্গম পাহাড়ীদের সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। সোলার পাওয়ারের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সুবিধা দেয়া হয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটেছে বলেই এখন মাসলাম থেকে গাড়িতে করেই আপনারা কমলা লেবু আনতে পারেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন ওই এলাকায় সঠিকভাবে ভূমির মালিকানা হস্তান্তর করা জরুরী। যাতে ভবিষ্যতে তাদের কোন অসুবিধা না হয়। তিনি বলেন, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রক্ষা করে পার্বত্য তিন জেলায় আকর্ষণীয় পর্যটনকেন্দ্র স্থাপন করা হবে। রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি এই তিন জেলায় সফরে যাওয়ার আগ্রহের কথা উল্লেখ করে ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার স্থানীয় সরকার শক্তিশালী করতে যাচ্ছে।
১৯৭৪ সালে পার্বত্য এলাকার সার্কেল চীফদের জন্য মাসিক এক হাজার টাকা এবং হেডম্যানদের জন্য এক টাকা সম্মানী ভাতা চালু করার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার ভাতা বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সার্কেল চীফদের ভাতা দশ হাজার টাকা, হেডম্যানদের ভাতা এক হাজার টাকা এবং কারবারিদের ভাতা পাঁচ’শ টাকা করার আশ্বাস দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার হেডম্যানদের মতো পুরনো নেতৃত্ব শক্তিশালী করতে চায়।
হেডম্যানদের পক্ষ থেকে কাবেরী রায় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন। পার্বত্য এলাকায় একটি পাবলিক এবং মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান তিনি। এ সময় প্রধানমন্ত্রী পার্বত্য এলাকায় একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করার আশ্বাস দিয়ে বলেন, পার্বত্য এলাকার সৌন্দর্য রক্ষা করে নকশা করার জন্য আমরা বিশেষ স্থাপত্যবিদের ব্যবস্থাও করব।
রাঙ্গামাটিতে হেডম্যানদের কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী দীপংকর তালুকদার, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব রণবিক্রম কিশোর ত্রিপুরা এবং চাকমা সার্কেল চীফ ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায় প্রমুখ।
ভিডিও কনফারেন্সে দেবাশীষ রায় প্রধানমন্ত্রীকে তিন পার্বত্য জেলা সফরের আমন্ত্রণ জানানোর পাশাপাশি হেডম্যানদের খাজনা আদায়ের ব্যবস্থা করে দেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, খাজনা এখনও ঔপনিবেশিক আমলের রয়েছে। হেডম্যানরা সঠিকভাবে খাজনা আদায় করতে পারলে তাদের তা থেকে একটি অংশ দেয়া হলে এই ভূমি ব্যবস্থাপকরা তাদের দাফতরিক কাজও চালাতে পারেন। দেবাশীষ রায়ের প্রস্তাবের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী একমত পোষণ করে বলেন, আমরা এই ব্যবস্থাটা করতে পারি। খাজনার অঙ্ক বাড়ানোর জন্য দেবাশীষ রায়ের প্রস্তাবের সঙ্গেও একমত পোষণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আয় বাড়লে খাজনা বাড়ানো যেতে পারে।
গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও কনফারেন্সের সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভী, প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ, রাজশাহীর মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী (মিডিয়া) মাহাবুবুল হক শাকিল প্রমুখ।
শুক্রবার দুপুরে গণভবন থেকে রাঙ্গামাটিতে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী মিলনায়তনে পার্বত্য চট্টগ্রামে ভূমি ব্যবস্থাপনা কাজে নিয়োজিত হেডম্যানদের দু’দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধনীকালে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রধামন্ত্রী বলেন, দীর্ঘ তিন দশকের অশান্তি দূর করে পাহাড়ী অঞ্চলে শান্তি পুনর্স্থাপনের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর এই ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর করে এবং বর্তমান সরকার এ চুক্তি বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর কাছেই পার্বত্য এলাকার ভূমির মালিকানা যেন থাকে সে বিষয়ে গুরুত্বারোপ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পার্বত্য এলাকার ভূমির মালিকানা আপনারা যেন পানÑ আমরা তা চাই। ভূমির প্রকৃত মালিকরাই মালিকানা পাবেন।’
তিনি বলেন, তিন পার্বত্য জেলার দীর্ঘদিনের ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তিতে সুপ্রীমকোর্টের বিচারপতির নেতৃত্বে ভূমি কমিশন গঠন করা হয়েছে। পাহাড়ীদের অধিকার সংরক্ষণ যাতে থাকে এ কমিশন সেভাবেই কাজ করবে। এ জন্য আপনারা কমিশনকে সাহায্য-সহযোগিতা করবেন। শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সহায়তা চেয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন দরকার। দীর্ঘদিন ওই অঞ্চলের কোন উন্নয়ন হয়নি।
২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় এসে পার্বত্য শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নের কোন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পার্বত্য এলাকায় ৮০টি ভ্রাম্যমাণ ক্লিনিক, স্কুল প্রতিষ্ঠা, সুপেয় পানির ব্যবস্থা, দুর্গম অঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থা, ভারতে আশ্রয় গ্রহণকারী শরণার্থীদের পুনর্বাসন, অস্ত্রসমর্পণকারী বিদ্রোহীদের পুলিশ ও আনসারে চাকরি দেয়া, সেনাক্যাম্প প্রত্যাহার, ক্ষতিগ্রস্ত লোকদের সহায়তাদানসহ তাঁর সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
তিনি বলেন, পার্বত্য শান্তি চুক্তি আমরা বাস্তবায়ন করেই যাচ্ছি। চুক্তি সঠিকভাবে বাস্তবায়নের জন্য তিনটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে চুক্তি বাস্তবায়নে সবচেয়ে বড় প্রয়োজন সকলের সহযোগিতা। তিনি বলেন, ওই এলাকায় রাস্তঘাটের উন্নয়ন ঘটানোসহ এখন তারা মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুযোগ পাচ্ছে। দুর্গম পাহাড়ীদের সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। সোলার পাওয়ারের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সুবিধা দেয়া হয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটেছে বলেই এখন মাসলাম থেকে গাড়িতে করেই আপনারা কমলা লেবু আনতে পারেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন ওই এলাকায় সঠিকভাবে ভূমির মালিকানা হস্তান্তর করা জরুরী। যাতে ভবিষ্যতে তাদের কোন অসুবিধা না হয়। তিনি বলেন, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রক্ষা করে পার্বত্য তিন জেলায় আকর্ষণীয় পর্যটনকেন্দ্র স্থাপন করা হবে। রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি এই তিন জেলায় সফরে যাওয়ার আগ্রহের কথা উল্লেখ করে ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার স্থানীয় সরকার শক্তিশালী করতে যাচ্ছে।
১৯৭৪ সালে পার্বত্য এলাকার সার্কেল চীফদের জন্য মাসিক এক হাজার টাকা এবং হেডম্যানদের জন্য এক টাকা সম্মানী ভাতা চালু করার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার ভাতা বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সার্কেল চীফদের ভাতা দশ হাজার টাকা, হেডম্যানদের ভাতা এক হাজার টাকা এবং কারবারিদের ভাতা পাঁচ’শ টাকা করার আশ্বাস দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার হেডম্যানদের মতো পুরনো নেতৃত্ব শক্তিশালী করতে চায়।
হেডম্যানদের পক্ষ থেকে কাবেরী রায় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন। পার্বত্য এলাকায় একটি পাবলিক এবং মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান তিনি। এ সময় প্রধানমন্ত্রী পার্বত্য এলাকায় একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করার আশ্বাস দিয়ে বলেন, পার্বত্য এলাকার সৌন্দর্য রক্ষা করে নকশা করার জন্য আমরা বিশেষ স্থাপত্যবিদের ব্যবস্থাও করব।
রাঙ্গামাটিতে হেডম্যানদের কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী দীপংকর তালুকদার, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব রণবিক্রম কিশোর ত্রিপুরা এবং চাকমা সার্কেল চীফ ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায় প্রমুখ।
ভিডিও কনফারেন্সে দেবাশীষ রায় প্রধানমন্ত্রীকে তিন পার্বত্য জেলা সফরের আমন্ত্রণ জানানোর পাশাপাশি হেডম্যানদের খাজনা আদায়ের ব্যবস্থা করে দেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, খাজনা এখনও ঔপনিবেশিক আমলের রয়েছে। হেডম্যানরা সঠিকভাবে খাজনা আদায় করতে পারলে তাদের তা থেকে একটি অংশ দেয়া হলে এই ভূমি ব্যবস্থাপকরা তাদের দাফতরিক কাজও চালাতে পারেন। দেবাশীষ রায়ের প্রস্তাবের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী একমত পোষণ করে বলেন, আমরা এই ব্যবস্থাটা করতে পারি। খাজনার অঙ্ক বাড়ানোর জন্য দেবাশীষ রায়ের প্রস্তাবের সঙ্গেও একমত পোষণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আয় বাড়লে খাজনা বাড়ানো যেতে পারে।
গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও কনফারেন্সের সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভী, প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ, রাজশাহীর মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী (মিডিয়া) মাহাবুবুল হক শাকিল প্রমুখ।
No comments