যেকোনো সময় নাবিকদের মুক্তি
ভারত মহাসাগর থেকে ছিনতাই হয়ে যাওয়া বাংলাদেশি জাহাজ এমভি জাহান মনির নাবিকদের ভাগ্যে কী ঘটতে যাচ্ছে সেটা এখনো তেমন স্পষ্ট নয়। নাবিকদের আত্মীয়স্বজনরা আশা ও আশঙ্কার দোলাচলে। মালিক পক্ষ জানিয়েছে, জলদস্যুদের সঙ্গে একটি সমঝোতা হয়েছে। মুক্তিপণ নিয়ে কথা হয়েছে। যেকোনো সময় নাবিকরা মুক্ত হবেন।
অন্যদিকে নাবিকদের পরিবার ও আত্মীয়স্বজনরা বলছেন, সোমালীয় জলদস্যুরা জিম্মি নাবিকদের যেকোনো সময় হত্যা করতে পারে। টেলিফোনে জিম্মি নাবিকরা সে রকমই নাকি জানিয়েছেন। এমভি জাহান মনি জাহাজের মালিকরা বলছেন, এটা জলদস্যুদের চাপ সৃষ্টির কৌশল। মুক্তিপণ আদায়ের জন্য নাবিকদের দিয়ে এভাবে বলানো হচ্ছে।
পণ্যবাহী বাংলাদেশের জাহাজ এমভি জাহান মনি ছিনতাইকারীদের কবলে পড়ে গত ৫ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের জন্য এটা ছিল একেবারেই নতুন অভিজ্ঞতা। এর আগে বাংলাদেশের কয়েকজন নাবিক বিদেশি জাহাজে কাজ করতে গিয়ে ছিনতাইকারীদের কবলে পড়েছেন। ফিরেও এসেছেন। কিন্তু জাহান মনি হচ্ছে ছিনতাই হওয়া প্রথম জাহাজ। স্বাভাবিকভাবেই জাহাজ জলদস্যু-কবলিত হওয়ার পর জাহাজে থাকা নাবিকদের আত্মীয়স্বজনরা বিচলিত হবেন। এমভি জাহান মনি জলদস্যুদের হাতে চলে যাওয়ার পর জাহাজের নাবিকদের পরিবার ও আত্মীয়স্বজনদের পক্ষ থেকে মালিক পক্ষের নির্লিপ্ত থাকার অভিযোগ করা হয়। জিম্মি নাবিকদের দুশ্চিন্তাগ্রস্ত স্বজনদের প্রতি জাহাজের মালিক পক্ষ ভালো আচরণ করেননি এমন অভিযোগও উঠেছে। শেষ পর্যন্ত সব সমস্যা মিটে গেলেই ভালো। জাহান মনি নামের জাহাজটি জলদস্যু-কবলিত হওয়ার পর জাহাজের নাবিকরা যেমন বিপন্ন, তেমনি মানবিক বিপর্যয় তাঁদের বাড়িতেও। স্বজনরা জলদস্যুদের কবলে পড়েছেন এমন খবরে পরিজনরা স্থির থাকতে পারবেন না_এটাই স্বাভাবিক। তাঁদের পাশে দাঁড়াতে হবে। সরকারকে এ ব্যাপারে ভূমিকা রাখতে হবে। জাহাজটি সরকারি জাহাজ না হলেও বাংলাদেশের পতাকাবাহী জাহাজ। জাহাজের নাবিক ও কর্মকর্তারা এ দেশেরই মানুষ। তাঁরা আজ বিপন্ন। তাঁদের উদ্ধারের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে সম্ভব সব চেষ্টা করা উচিত। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে তেমন ইতিবাচক কোনো পদক্ষেপের খবর এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
জিম্মি নাবিকদের আত্মীয়স্বজনদের কথা অনুযায়ী নাবিকরা ভালো নেই। জাহাজের মালিক পক্ষ বলছেন, শিগগিরই একটা সুখবর পাওয়া যাবে। সেই সুখবরের অপেক্ষায় থাকব আমরা। আমাদের দেশের নাবিকরা বিদেশের অনেক জাহাজে সুনামের সঙ্গে কাজ করছেন। জলদস্যুদের দ্বারা আক্রান্ত জাহান মনির নাবিকরা সুস্থ শরীরে ফিরে আসবেন, সেটাই আমাদের কামনা।
পণ্যবাহী বাংলাদেশের জাহাজ এমভি জাহান মনি ছিনতাইকারীদের কবলে পড়ে গত ৫ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের জন্য এটা ছিল একেবারেই নতুন অভিজ্ঞতা। এর আগে বাংলাদেশের কয়েকজন নাবিক বিদেশি জাহাজে কাজ করতে গিয়ে ছিনতাইকারীদের কবলে পড়েছেন। ফিরেও এসেছেন। কিন্তু জাহান মনি হচ্ছে ছিনতাই হওয়া প্রথম জাহাজ। স্বাভাবিকভাবেই জাহাজ জলদস্যু-কবলিত হওয়ার পর জাহাজে থাকা নাবিকদের আত্মীয়স্বজনরা বিচলিত হবেন। এমভি জাহান মনি জলদস্যুদের হাতে চলে যাওয়ার পর জাহাজের নাবিকদের পরিবার ও আত্মীয়স্বজনদের পক্ষ থেকে মালিক পক্ষের নির্লিপ্ত থাকার অভিযোগ করা হয়। জিম্মি নাবিকদের দুশ্চিন্তাগ্রস্ত স্বজনদের প্রতি জাহাজের মালিক পক্ষ ভালো আচরণ করেননি এমন অভিযোগও উঠেছে। শেষ পর্যন্ত সব সমস্যা মিটে গেলেই ভালো। জাহান মনি নামের জাহাজটি জলদস্যু-কবলিত হওয়ার পর জাহাজের নাবিকরা যেমন বিপন্ন, তেমনি মানবিক বিপর্যয় তাঁদের বাড়িতেও। স্বজনরা জলদস্যুদের কবলে পড়েছেন এমন খবরে পরিজনরা স্থির থাকতে পারবেন না_এটাই স্বাভাবিক। তাঁদের পাশে দাঁড়াতে হবে। সরকারকে এ ব্যাপারে ভূমিকা রাখতে হবে। জাহাজটি সরকারি জাহাজ না হলেও বাংলাদেশের পতাকাবাহী জাহাজ। জাহাজের নাবিক ও কর্মকর্তারা এ দেশেরই মানুষ। তাঁরা আজ বিপন্ন। তাঁদের উদ্ধারের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে সম্ভব সব চেষ্টা করা উচিত। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে তেমন ইতিবাচক কোনো পদক্ষেপের খবর এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
জিম্মি নাবিকদের আত্মীয়স্বজনদের কথা অনুযায়ী নাবিকরা ভালো নেই। জাহাজের মালিক পক্ষ বলছেন, শিগগিরই একটা সুখবর পাওয়া যাবে। সেই সুখবরের অপেক্ষায় থাকব আমরা। আমাদের দেশের নাবিকরা বিদেশের অনেক জাহাজে সুনামের সঙ্গে কাজ করছেন। জলদস্যুদের দ্বারা আক্রান্ত জাহান মনির নাবিকরা সুস্থ শরীরে ফিরে আসবেন, সেটাই আমাদের কামনা।
No comments