গড়ব সোনার দেশ by শাকিল মাহবুব
সোজা একটা রাস্তা ধরে সাঁই সাঁই করে গাড়িটা ছুটে চলেছে। চারপাশে দিগন্তজোড়া মাঠ। মাঝেমধ্যেই আমগাছের উঁকিঝুঁকি মনে করিয়ে দিচ্ছিল কোথায় যাচ্ছি। আমার চারপাশের মানুষের নানা কথাবার্তায় বেশ একটা শোরগোল ছিল বাসে। হঠাৎ ‘এ কী বইলছিস তুই, এখনো রেজিস্ট্রেশন করিসনি কেনে? হামারা তো কইরে ফেইলেছি, মামা।
প্রথম আলোর অফিসে গিয়ে বন্ধুসভার ভাইদের বইললে পরে তোর নাম দিয়ে দেবে নে।’
বুঝলাম জিপিএ-৫ পাওয়া কোনো কৃতী শিক্ষার্থী। এ কাজেই স্থানীয় বন্ধুদের সহযোগিতা করার জন্যই আমার এখানে আসা। প্রোগ্রামের আগের দিন খুব সকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ এসে পৌঁছলাম। দিলু ভাই খুবই সাদামাটা দিলখোলা একজন মানুষ। ফোন দিতেই অফিসের ঠিকানাটা দিলেন। এর মধ্যে বন্ধু কিরণের কাছ থেকে সব খোঁজখবর নিচ্ছিলাম। অফিসে পৌঁছেই দেখি বন্ধুদের তোড়জোড় চলছে।
আমি আমার জন্য বরাদ্দকৃত হোটেলে গিয়ে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে বিকেলের মিটিংয়ের জন্য প্রস্তুতি নিলাম। ঠিক পাঁচটার আগেই সবাই উপস্থিত। স্থানীয় কলেজ মাঠে যথাসময়ে মিটিং শুরু হলো। আগামীকাল অনুষ্ঠানে কে কোথায় থাকবে, কার কী কাজ হবে—এ নিয়ে সদস্য-বন্ধুদেরই তোড়জোড় বেশি। অনুষ্ঠানের কাজ ছাড়াও বিভিন্ন সময়ের বাকি কাজ এবং সামনে আরও কীভাবে তাদের কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়া যায়, সে ব্যাপারেও আলাপ হলো। কথার পিঠে কথা সাজিয়ে বন্ধু বাসির, জীবন, নাহিদ, সাইদ, কিরণ, মানিক, বারী, সজল বিভিন্নভাবে তাঁদের মতামত তুলে ধরলেন। প্রায় ৪০ জন বন্ধুর এ সভা বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা হলো তবু যেন শেষ হতে চায় না। সভা শেষ হতে না হতেই এক গ্রুপ রাতের অবশিষ্ট কাজগুলোতে লেগে গেল। এ যেন অন্য রকম এক আত্মার বন্ধন। নিজেকে মনে হলো যেন ওদেরই একজন সদস্য।
সংবর্ধনা দিতে পেরে সব বন্ধুই আনন্দে আপ্লুত। এদিন বন্ধু শারমিন খাতুন, জাহান, সুলতানা, তমা, বারী, দিশার সরব উপস্থিতি সত্যি অনেক আনন্দের।
সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য
বন্ধুসভা জাতীয় পরিচালনা পর্ষদ।
বুঝলাম জিপিএ-৫ পাওয়া কোনো কৃতী শিক্ষার্থী। এ কাজেই স্থানীয় বন্ধুদের সহযোগিতা করার জন্যই আমার এখানে আসা। প্রোগ্রামের আগের দিন খুব সকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ এসে পৌঁছলাম। দিলু ভাই খুবই সাদামাটা দিলখোলা একজন মানুষ। ফোন দিতেই অফিসের ঠিকানাটা দিলেন। এর মধ্যে বন্ধু কিরণের কাছ থেকে সব খোঁজখবর নিচ্ছিলাম। অফিসে পৌঁছেই দেখি বন্ধুদের তোড়জোড় চলছে।
আমি আমার জন্য বরাদ্দকৃত হোটেলে গিয়ে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে বিকেলের মিটিংয়ের জন্য প্রস্তুতি নিলাম। ঠিক পাঁচটার আগেই সবাই উপস্থিত। স্থানীয় কলেজ মাঠে যথাসময়ে মিটিং শুরু হলো। আগামীকাল অনুষ্ঠানে কে কোথায় থাকবে, কার কী কাজ হবে—এ নিয়ে সদস্য-বন্ধুদেরই তোড়জোড় বেশি। অনুষ্ঠানের কাজ ছাড়াও বিভিন্ন সময়ের বাকি কাজ এবং সামনে আরও কীভাবে তাদের কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়া যায়, সে ব্যাপারেও আলাপ হলো। কথার পিঠে কথা সাজিয়ে বন্ধু বাসির, জীবন, নাহিদ, সাইদ, কিরণ, মানিক, বারী, সজল বিভিন্নভাবে তাঁদের মতামত তুলে ধরলেন। প্রায় ৪০ জন বন্ধুর এ সভা বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা হলো তবু যেন শেষ হতে চায় না। সভা শেষ হতে না হতেই এক গ্রুপ রাতের অবশিষ্ট কাজগুলোতে লেগে গেল। এ যেন অন্য রকম এক আত্মার বন্ধন। নিজেকে মনে হলো যেন ওদেরই একজন সদস্য।
সংবর্ধনা দিতে পেরে সব বন্ধুই আনন্দে আপ্লুত। এদিন বন্ধু শারমিন খাতুন, জাহান, সুলতানা, তমা, বারী, দিশার সরব উপস্থিতি সত্যি অনেক আনন্দের।
সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য
বন্ধুসভা জাতীয় পরিচালনা পর্ষদ।
No comments