দেশে বিনা খরচে কৃষি প্রশিক্ষণ আছে জাপানে যাওয়ার সুযোগ by জাহিদ হাসান
ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপ ও নগরায়ণের কারণে প্রতিনিয়ত কমে যাচ্ছে আবাদি জমির পরিমাণ। এ ছাড়া চাষাবাদের পদ্ধতিগত জ্ঞানের অভাবে ক্ষতির মুখে পড়ে কেউ কেউ কৃষিকাজে আগ্রহ হারাচ্ছেন। আবার অনেকে বেশি লাভের আশায় চাষাবাদে ব্যবহার করছেন নানা ধরনের বিষাক্ত রাসায়নিক ওষুধ,
যা মানবশরীর ও পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক। এই অবস্থায় কৃষিনির্ভর এ দেশে জৈব উপায়ে চাষাবাদ করা যেতে পারে।এ ব্যাপারে সরকার ও জাপানি সংস্থা ওইস্কা প্রশিক্ষণ দেয়। এই প্রশিক্ষণ নিয়ে আপনিও স্বাবলম্বী হওয়ার পাশাপাশি দেশে খাদ্যনিরাপত্তা মোকাবিলায় অবদান রাখতে পারেন।
পুরুষদের জন্য
জাপানের সেবামূলক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ওইস্কা সাভারের জিরাবোতে একটি কৃষিবিষয়ক প্রশিক্ষণকেন্দ্র পরিচালনা করছে। যেখানে কৃষি বিষয়ে ছয় মাস মেয়াদি প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রতিটি প্রশিক্ষণ কোর্সে ২০ জন করে শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পান। বছরে দুবার জানুয়ারি ও জুলাইয়ে ভর্তি করা হয়। নতুন কোর্সে ভর্তি হতে হলে আগামী ৩০ জুনের মধ্যে ডাকযোগে বা সরাসরি আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।
ছয় বিষয়ে প্রশিক্ষণ
এ প্রসঙ্গে জাপানি প্রশিক্ষক মাসাইউকি আবে জানান, এখানে ছয়টি বিষয়ে আবাসিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। তা হলো: জৈব উপায়ে ধান ও শাকসবজির চাষাবাদ, কৃষি যন্ত্রপাতির ব্যবহার, হাঁস-মুরগি পালন, মাছ ও ফলের চাষ। এখানে তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক দুভাবেই শেখানো হয়।
আবেদনের যোগ্যতা ও নিয়মকানুন: ভর্তি হতে ইচ্ছুক প্রার্থীকে মাধ্যমিক বা সমমানের পাস হতে হবে। বয়স ১৮ থেকে ২৮ বছর ও অবিবাহিত হতে হবে। প্রার্থীর বা পরিবারের আবাদি জমি থাকতে হবে। মোবাইল ফোন নম্বর উল্লেখ করে আবেদনপত্রের সঙ্গে পাসপোর্ট আকারের তিন কপি ছবিসহ শিক্ষাগত যোগ্যতা ও জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে হবে। আবেদনপত্র ‘পরিচালক, ওইস্কা প্রশিক্ষণকেন্দ্র, নরসিংহপুর, জিরাবো, সাভার, ঢাকা’—এই ঠিকানায় জমা দিতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার ভিত্তিতে শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে। মোবাইল ফোন: ০১৭১৯১৫৫০৫৮।
যেসব সুবিধা রয়েছে: এখানে প্রশিক্ষণার্থীদের থাকা-খাওয়ার সুবিধাসহ বিনা খরচে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রতি মাসে একজন শিক্ষার্থীকে ৫০০ টাকা করে ভাতা দেওয়া হবে। এ ছাড়া প্রতিবছর মেধার ভিত্তিতে জাপানে সম্পূর্ণ ওইস্কার খরচে ভাতাসহ এক বছর মেয়াদি প্রশিক্ষণের সুযোগ দেওয়া হয়।
কাজের সুযোগ: এ প্রসঙ্গে প্রশিক্ষক (মাছ চাষ) নারায়ণ চন্দ্র রায় জানান, প্রশিক্ষণ শেষে চাষাবাদের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হওয়ার সুয়োগ আছে। বিভিন্ন উৎপাদনশীল প্রতিষ্ঠান ও খামারে এ ধরনের দক্ষ জনবলের চাহিদা রয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন সংস্থা, যেমন প্রশিকা, ব্র্যাক, কেয়ার ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানেও কাজ করার সুযোগ পাওয়া যায়।
নারীদের জন্য
এদিকে সরকারের মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের আওতায় সাভারের জিরাবোতে মহিলা কৃষি প্রশিক্ষণকেন্দ্রে দুটি বিষয়ে তিন মাস মেয়াদি প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। একটি হলো মাশরুম ও জৈব চাষাবাদ, অপরটি হলো খাদ্যরন্ধন, প্রক্রিয়াকরণ ও বিপণন। প্রতি বিষয়ে ২৫ জন করে প্রশিক্ষণার্থী নেওয়া হয়। আবেদনপত্র আগামী ১৩ জুলাইয়ের মধ্যে ডাকযোগে বা সরাসরি জমা দিতে হবে। বছরে চারবার ভর্তির সুযোগ দেওয়া হয়।
যা শেখানো হয়: মহিলা কৃষি প্রশিক্ষণকেন্দ্রের প্রশিক্ষক অনুমারাক অনীমা জানান, কোনো রকম রাসায়নিক ওষুধ ব্যবহার ছাড়া কম খরচে প্রাকৃতিক উপায়ে মাশরুম ও শাকসবজি চাষাবাদের পদ্ধতি এবং খাওয়ার উপযোগী ও অনুপযোগী মাশরুম চেনার উপায় শেখানো হয় এখানে। আরেক প্রশিক্ষক এরীনা ইসলাম জানান, বিভিন্ন ধরনের ফাস্টফুড তৈরি, যেমন ব্রেড, কেক, বিস্কুট, বার্গার, পিৎজা, চিকেন ফ্রাই ইত্যাদি তৈরি বিষয়ে হাতে-কলমে শেখানো হয়। পাশাপাশি খাবার সংরক্ষণ পদ্ধতি, মেয়াদ ও গুণগতমান উপস্থাপন করে বিক্রয়ের পদ্ধতি নিয়ে পড়ানো হয়। দুটি কোর্সের প্রার্থীদের প্রশিক্ষণকেন্দ্রে আবাসিকভাবে প্রশিক্ষণ নিতে হবে।
আবেদনের যোগ্যতা ও নিয়মকানুন: প্রশিক্ষণকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিনু পারভীন জানান, ভর্তি হতে ইচ্ছুক প্রার্থীদের মাধ্যমিক বা সমমানের পাস হতে হবে। তবে বিশেষ কিছু বিষয় বিবেচনায় শিক্ষাগত যোগ্যতা কম হলেও চলে। বয়সসীমা ১৬ থেকে ৩২ বছর। মুক্তিযোদ্ধা সন্তানের ক্ষেত্রে ৩৫ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য। আবেদনপত্রের সঙ্গে পাসপোর্ট আকারের তিন কপি ছবিসহ শিক্ষাগত যোগ্যতার সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে হবে। আবেদনপত্র ‘ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা’, মহিলা কৃষি প্রশিক্ষণকেন্দ্র, নরসিংহপুর, জিরাবো, সাভার, ঢাকা, বরাবর পাঠাতে হবে। মোবাইল ফোন: ০১৭১২১৯৫৬৫৯। এ ছাড়া সরাসরি ভর্তিপরীক্ষায় অংশ নিতে ১৫ জুলাই আবেদনপত্রসহ সকাল ১০টার আগে কেন্দ্রে উপস্থিত থাকতে হবে।
ভর্তিপ্রক্রিয়া: মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী বাছাই করা হবে। বিষয় নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রার্থীর পছন্দ, যোগ্যতা, পারিবারিক ও অন্যান্য সুবিধা বিবেচনা করা হবে।
সুযোগ-সুবিধা: এখানে প্রশিক্ষণার্থীদের থাকা-খাওয়ার সুবিধাসহ বিনা খরচে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রত্যেক প্রশিক্ষণার্থী প্রতি মাসে ৩০০ টাকা ভাতা পাবেন। প্রতিবছর মেধার ভিত্তিতে জাপানে থাকা-খাওয়া ও ভাতাসহ সম্পূর্ণ ওইস্কার খরচে এক বছর মেয়াদি প্রশিক্ষণের সুযোগ রয়েছে।
প্রশিক্ষণের সুফল: এ প্রসঙ্গে মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের পরিচালক কামাল উদ্দিন জানান, মূলধন থাকলে প্রশিক্ষণ নিয়ে প্রার্থীরা ব্যবসার মাধ্যমে স্বাবলম্বী হতে পারেন। এ ছাড়া বিভিন্ন জেলা-উপজেলার মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর থেকে স্বল্প সুদে ঋণ নিয়েও ব্যবসা শুরু করার সুযোগ আছে। বিভিন্ন খাবার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান, এনজিও ও আন্তর্জাতিক সংস্থায় কাজের অনেক সুযোগ রয়েছে।
পুরুষদের জন্য
জাপানের সেবামূলক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ওইস্কা সাভারের জিরাবোতে একটি কৃষিবিষয়ক প্রশিক্ষণকেন্দ্র পরিচালনা করছে। যেখানে কৃষি বিষয়ে ছয় মাস মেয়াদি প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রতিটি প্রশিক্ষণ কোর্সে ২০ জন করে শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পান। বছরে দুবার জানুয়ারি ও জুলাইয়ে ভর্তি করা হয়। নতুন কোর্সে ভর্তি হতে হলে আগামী ৩০ জুনের মধ্যে ডাকযোগে বা সরাসরি আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।
ছয় বিষয়ে প্রশিক্ষণ
এ প্রসঙ্গে জাপানি প্রশিক্ষক মাসাইউকি আবে জানান, এখানে ছয়টি বিষয়ে আবাসিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। তা হলো: জৈব উপায়ে ধান ও শাকসবজির চাষাবাদ, কৃষি যন্ত্রপাতির ব্যবহার, হাঁস-মুরগি পালন, মাছ ও ফলের চাষ। এখানে তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক দুভাবেই শেখানো হয়।
আবেদনের যোগ্যতা ও নিয়মকানুন: ভর্তি হতে ইচ্ছুক প্রার্থীকে মাধ্যমিক বা সমমানের পাস হতে হবে। বয়স ১৮ থেকে ২৮ বছর ও অবিবাহিত হতে হবে। প্রার্থীর বা পরিবারের আবাদি জমি থাকতে হবে। মোবাইল ফোন নম্বর উল্লেখ করে আবেদনপত্রের সঙ্গে পাসপোর্ট আকারের তিন কপি ছবিসহ শিক্ষাগত যোগ্যতা ও জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে হবে। আবেদনপত্র ‘পরিচালক, ওইস্কা প্রশিক্ষণকেন্দ্র, নরসিংহপুর, জিরাবো, সাভার, ঢাকা’—এই ঠিকানায় জমা দিতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার ভিত্তিতে শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে। মোবাইল ফোন: ০১৭১৯১৫৫০৫৮।
যেসব সুবিধা রয়েছে: এখানে প্রশিক্ষণার্থীদের থাকা-খাওয়ার সুবিধাসহ বিনা খরচে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রতি মাসে একজন শিক্ষার্থীকে ৫০০ টাকা করে ভাতা দেওয়া হবে। এ ছাড়া প্রতিবছর মেধার ভিত্তিতে জাপানে সম্পূর্ণ ওইস্কার খরচে ভাতাসহ এক বছর মেয়াদি প্রশিক্ষণের সুযোগ দেওয়া হয়।
কাজের সুযোগ: এ প্রসঙ্গে প্রশিক্ষক (মাছ চাষ) নারায়ণ চন্দ্র রায় জানান, প্রশিক্ষণ শেষে চাষাবাদের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হওয়ার সুয়োগ আছে। বিভিন্ন উৎপাদনশীল প্রতিষ্ঠান ও খামারে এ ধরনের দক্ষ জনবলের চাহিদা রয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন সংস্থা, যেমন প্রশিকা, ব্র্যাক, কেয়ার ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানেও কাজ করার সুযোগ পাওয়া যায়।
নারীদের জন্য
এদিকে সরকারের মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের আওতায় সাভারের জিরাবোতে মহিলা কৃষি প্রশিক্ষণকেন্দ্রে দুটি বিষয়ে তিন মাস মেয়াদি প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। একটি হলো মাশরুম ও জৈব চাষাবাদ, অপরটি হলো খাদ্যরন্ধন, প্রক্রিয়াকরণ ও বিপণন। প্রতি বিষয়ে ২৫ জন করে প্রশিক্ষণার্থী নেওয়া হয়। আবেদনপত্র আগামী ১৩ জুলাইয়ের মধ্যে ডাকযোগে বা সরাসরি জমা দিতে হবে। বছরে চারবার ভর্তির সুযোগ দেওয়া হয়।
যা শেখানো হয়: মহিলা কৃষি প্রশিক্ষণকেন্দ্রের প্রশিক্ষক অনুমারাক অনীমা জানান, কোনো রকম রাসায়নিক ওষুধ ব্যবহার ছাড়া কম খরচে প্রাকৃতিক উপায়ে মাশরুম ও শাকসবজি চাষাবাদের পদ্ধতি এবং খাওয়ার উপযোগী ও অনুপযোগী মাশরুম চেনার উপায় শেখানো হয় এখানে। আরেক প্রশিক্ষক এরীনা ইসলাম জানান, বিভিন্ন ধরনের ফাস্টফুড তৈরি, যেমন ব্রেড, কেক, বিস্কুট, বার্গার, পিৎজা, চিকেন ফ্রাই ইত্যাদি তৈরি বিষয়ে হাতে-কলমে শেখানো হয়। পাশাপাশি খাবার সংরক্ষণ পদ্ধতি, মেয়াদ ও গুণগতমান উপস্থাপন করে বিক্রয়ের পদ্ধতি নিয়ে পড়ানো হয়। দুটি কোর্সের প্রার্থীদের প্রশিক্ষণকেন্দ্রে আবাসিকভাবে প্রশিক্ষণ নিতে হবে।
আবেদনের যোগ্যতা ও নিয়মকানুন: প্রশিক্ষণকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিনু পারভীন জানান, ভর্তি হতে ইচ্ছুক প্রার্থীদের মাধ্যমিক বা সমমানের পাস হতে হবে। তবে বিশেষ কিছু বিষয় বিবেচনায় শিক্ষাগত যোগ্যতা কম হলেও চলে। বয়সসীমা ১৬ থেকে ৩২ বছর। মুক্তিযোদ্ধা সন্তানের ক্ষেত্রে ৩৫ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য। আবেদনপত্রের সঙ্গে পাসপোর্ট আকারের তিন কপি ছবিসহ শিক্ষাগত যোগ্যতার সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে হবে। আবেদনপত্র ‘ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা’, মহিলা কৃষি প্রশিক্ষণকেন্দ্র, নরসিংহপুর, জিরাবো, সাভার, ঢাকা, বরাবর পাঠাতে হবে। মোবাইল ফোন: ০১৭১২১৯৫৬৫৯। এ ছাড়া সরাসরি ভর্তিপরীক্ষায় অংশ নিতে ১৫ জুলাই আবেদনপত্রসহ সকাল ১০টার আগে কেন্দ্রে উপস্থিত থাকতে হবে।
ভর্তিপ্রক্রিয়া: মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী বাছাই করা হবে। বিষয় নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রার্থীর পছন্দ, যোগ্যতা, পারিবারিক ও অন্যান্য সুবিধা বিবেচনা করা হবে।
সুযোগ-সুবিধা: এখানে প্রশিক্ষণার্থীদের থাকা-খাওয়ার সুবিধাসহ বিনা খরচে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রত্যেক প্রশিক্ষণার্থী প্রতি মাসে ৩০০ টাকা ভাতা পাবেন। প্রতিবছর মেধার ভিত্তিতে জাপানে থাকা-খাওয়া ও ভাতাসহ সম্পূর্ণ ওইস্কার খরচে এক বছর মেয়াদি প্রশিক্ষণের সুযোগ রয়েছে।
প্রশিক্ষণের সুফল: এ প্রসঙ্গে মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের পরিচালক কামাল উদ্দিন জানান, মূলধন থাকলে প্রশিক্ষণ নিয়ে প্রার্থীরা ব্যবসার মাধ্যমে স্বাবলম্বী হতে পারেন। এ ছাড়া বিভিন্ন জেলা-উপজেলার মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর থেকে স্বল্প সুদে ঋণ নিয়েও ব্যবসা শুরু করার সুযোগ আছে। বিভিন্ন খাবার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান, এনজিও ও আন্তর্জাতিক সংস্থায় কাজের অনেক সুযোগ রয়েছে।
No comments