সড়কে মৃত্যুফাঁদ-কর্তৃপক্ষের টনক নড়বে কবে?
এমনিতেই রাস্তাঘাটে জীবনের নিরাপত্তা নেই। গাড়িচালকদের বেপরোয়া গাড়ি চালানোর কারণে যাত্রীদের অনেকটাই প্রাণ হাতে নিয়ে চলাচল করতে হয়। তার ওপর যদি সেই সড়কপথই হয় মৃত্যুফাঁদ, তাহলে? মহাসড়কগুলো যেন একেকটি মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে। সাম্প্রতিক প্রবল বর্ষণের পর রাস্তাঘাট চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যানচলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। অন্যদিকে রাজধানী ঢাকার রাস্তায় তো পাতা আছে গোপন মৃত্যুফাঁদ। একটু পানি হলেই রাস্তায় পানি জমে যায়। সেই ফাঁদে পড়ে জীবনাশঙ্কার ঝুঁকি সব সময় থেকেই যাচ্ছে। এই মৃত্যুফাঁদ থেকে নিরাপদ নয় কারোর জীবন।
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের অবস্থা নিয়ে পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, টানা ও ভারী বর্ষণে দেশের সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ছে। বৃষ্টিতে আগেই সড়ক-মহাসড়কে সৃষ্টি হয়েছিল খানাখন্দ। এবার টানা বর্ষণে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে সড়ক-মহাসড়কে উঠেছে হাঁটুপানি। চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে গত বুধবার বাস চলাচল বন্ধ করে দেন পরিবহন মালিকরা। এর আগে এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সড়ক পরিবহন মালিকদের আলোচনা হলেও সড়ক উন্নয়নের কোনো কাজ শুরু হয়নি। শুধু ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক নয়, পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত খবরে দেখা যাচ্ছে, দেশের অন্যান্য স্থানেও অনেক সড়ক চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে বান্দরবান-কেরানীহাট সড়কের বাজালিয়ায় প্রধান সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় গত মঙ্গলবার রাত থেকে বান্দরবানের সঙ্গে সারা দেশের সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে বন্যা ও পাহাড় ধসের কারণে বান্দরবান-রাঙামাটি, লামা, নাইক্ষ্যংছড়ি, রোয়াংছড়ি এবং আজিজনগর-ফাইতং ও লামা-সুয়ালক অভ্যন্তরীণ সড়ক যোগাযোগও বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এ ছাড়া কঙ্বাজার-টেকনাফ সড়কের রামু উপজেলাধীন মিঠাছড়ি এলাকায় সড়কের ওপর দিয়ে পাহাড়ি ঢলের পানি প্রবাহিত হওয়ায় যেকোনো সময় সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে। অন্যদিকে সমুদ্রসৈকত-সংলগ্ন মেরিন ড্রাইভ রোডের হিমছড়ি এলাকায় সমুদ্রের ভাঙনে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের চকরিয়া শহররক্ষা বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় কঙ্বাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চকরিয়া বাসটার্মিনাল পয়েন্টে চট্টগ্রাম-কঙ্বাজার মহাসড়কও হুমকির মুখে। এসব রাস্তার অবস্থা আগে থেকেই খারাপ ছিল। গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে তা আরো খারাপ হয়েছে।
একই অবস্থা রাজধানীর রাস্তাঘাটেরও। একটু বৃষ্টি হলেই তলিয়ে যায় রাজধানীর সড়কগুলো। সেই পানির নিচে পাতা মৃত্যুফাঁদ। কোথাও বড় বড় গর্ত, কোথাও কোথাও নেই ম্যানহোলের ঢাকনা। এসব মৃত্যুফাঁদে পড়ে আহত হতে হচ্ছে মানুষকে। গতকালের কালের কণ্ঠে প্রকাশিত তিনটি ছবিই বলে দেয়_রাজধানীর জলাবদ্ধ পথে চলাচল করা কতটা ঝুঁকিপূর্ণ। এসব রাস্তাঘাট দেখভাল করার দায়িত্ব যে সিটি করপোরেশনের, সেই প্রতিষ্ঠানটি যেন জেগে ঘুমায়।
বাইরে বেরোলে ঘরে ফেরার নিরাপত্তা যেমন মহাসড়কে নেই, তেমনি নেই রাজধানীতেও। দেশের মহাসড়কও সাধারণের জন্য কি কখনো নিরাপদ হবে? আদৌ কি এ ব্যাপারে টনক নড়বে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের?
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের অবস্থা নিয়ে পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, টানা ও ভারী বর্ষণে দেশের সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ছে। বৃষ্টিতে আগেই সড়ক-মহাসড়কে সৃষ্টি হয়েছিল খানাখন্দ। এবার টানা বর্ষণে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে সড়ক-মহাসড়কে উঠেছে হাঁটুপানি। চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে গত বুধবার বাস চলাচল বন্ধ করে দেন পরিবহন মালিকরা। এর আগে এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সড়ক পরিবহন মালিকদের আলোচনা হলেও সড়ক উন্নয়নের কোনো কাজ শুরু হয়নি। শুধু ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক নয়, পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত খবরে দেখা যাচ্ছে, দেশের অন্যান্য স্থানেও অনেক সড়ক চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে বান্দরবান-কেরানীহাট সড়কের বাজালিয়ায় প্রধান সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় গত মঙ্গলবার রাত থেকে বান্দরবানের সঙ্গে সারা দেশের সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে বন্যা ও পাহাড় ধসের কারণে বান্দরবান-রাঙামাটি, লামা, নাইক্ষ্যংছড়ি, রোয়াংছড়ি এবং আজিজনগর-ফাইতং ও লামা-সুয়ালক অভ্যন্তরীণ সড়ক যোগাযোগও বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এ ছাড়া কঙ্বাজার-টেকনাফ সড়কের রামু উপজেলাধীন মিঠাছড়ি এলাকায় সড়কের ওপর দিয়ে পাহাড়ি ঢলের পানি প্রবাহিত হওয়ায় যেকোনো সময় সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে। অন্যদিকে সমুদ্রসৈকত-সংলগ্ন মেরিন ড্রাইভ রোডের হিমছড়ি এলাকায় সমুদ্রের ভাঙনে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের চকরিয়া শহররক্ষা বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় কঙ্বাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চকরিয়া বাসটার্মিনাল পয়েন্টে চট্টগ্রাম-কঙ্বাজার মহাসড়কও হুমকির মুখে। এসব রাস্তার অবস্থা আগে থেকেই খারাপ ছিল। গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে তা আরো খারাপ হয়েছে।
একই অবস্থা রাজধানীর রাস্তাঘাটেরও। একটু বৃষ্টি হলেই তলিয়ে যায় রাজধানীর সড়কগুলো। সেই পানির নিচে পাতা মৃত্যুফাঁদ। কোথাও বড় বড় গর্ত, কোথাও কোথাও নেই ম্যানহোলের ঢাকনা। এসব মৃত্যুফাঁদে পড়ে আহত হতে হচ্ছে মানুষকে। গতকালের কালের কণ্ঠে প্রকাশিত তিনটি ছবিই বলে দেয়_রাজধানীর জলাবদ্ধ পথে চলাচল করা কতটা ঝুঁকিপূর্ণ। এসব রাস্তাঘাট দেখভাল করার দায়িত্ব যে সিটি করপোরেশনের, সেই প্রতিষ্ঠানটি যেন জেগে ঘুমায়।
বাইরে বেরোলে ঘরে ফেরার নিরাপত্তা যেমন মহাসড়কে নেই, তেমনি নেই রাজধানীতেও। দেশের মহাসড়কও সাধারণের জন্য কি কখনো নিরাপদ হবে? আদৌ কি এ ব্যাপারে টনক নড়বে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের?
No comments