মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার-সাঈদীর বিরুদ্ধে ২৪তম সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ দুই মিনিটে শেষ
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গতকাল মঙ্গলবার রাষ্ট্রপক্ষের ২৪তম সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়েছে মাত্র দুই মিনিটে। পরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল মামলার কার্যক্রম ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মুলতবি করেন।
বেলা পৌনে ১১টার দিকে বিচারপতি নিজামুল হকের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু হয়। রাষ্ট্রপক্ষ একজন সাক্ষী উপস্থিত আছেন জানালে ট্রাইব্যুনাল বলেন, পাঁচ দিন পর মাত্র একজন সাক্ষী এসেছে? ট্রাইব্যুনাল মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. হেলালউদ্দিনের কাছে সাক্ষী আনার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সাক্ষীদের আনা হচ্ছে, সমস্যা নেই। কয়েকজন সাক্ষী অসুস্থ রয়েছেন। ট্রাইব্যুনাল বলেন, সব সাক্ষীকে একসঙ্গে নিয়ে আসতে হবে। সাক্ষী সরকারি হেফাজতে থাকবেন, অসুস্থ হলে প্রয়োজনে তাঁকে চিকিৎসা দিতে হবে।
পরে সাক্ষ্য দেন রাষ্ট্রপক্ষের ২৪তম সাক্ষী মো. হোসেন আলী (৬৭)। রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি সাইদুর রহমান সত্তরের নির্বাচন সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ১৯৭০ সালে বাঘারপাড়া হাইস্কুল মাঠে একটি নির্বাচনী সভা হয়েছিল। ওই সভার কথা তিনি শুনেছেন, কিন্তু উপস্থিত ছিলেন না। এ বিষয়ে আর কী জানেন—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, তাঁর কিছু জানা নেই।
হোসেন আলী বলেন, এলাকার রওশনের বাসায় তিনি সাঈদীকে যাতায়াত করতে দেখেছেন। তবে তা স্বাধীনতার আগে না পরে, তা তাঁর মনে নেই। এই জবানবন্দি চলে মাত্র দুই মিনিট। আসামিপক্ষের আইনজীবীরা সাক্ষীকে জেরা করেননি। সাক্ষ্য গ্রহণকালে আসামির কাঠগড়ায় সাঈদী উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আর কোনো সাক্ষী উপস্থিত না থাকায় মামলার কার্যক্রম মুলতবি করা হয়। ট্রাইব্যুনাল ১৩ ফেব্রুয়ারি সাক্ষ্য গ্রহণের পরবর্তী দিন ধার্য করেন।
জানতে চাইলে রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলি গোলাম আরিফ প্রথম আলোকে বলেন, ‘সাক্ষী হোসেন আলী তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছে জবানবন্দি দিয়েছেন। কিন্তু সাক্ষীর কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে তিনি কিছু জানেন না বলে উল্টো গীত গাওয়ায় তাঁকে পরীক্ষা না করেই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা সাক্ষীকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারি না।’
পরে সাক্ষ্য দেন রাষ্ট্রপক্ষের ২৪তম সাক্ষী মো. হোসেন আলী (৬৭)। রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি সাইদুর রহমান সত্তরের নির্বাচন সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ১৯৭০ সালে বাঘারপাড়া হাইস্কুল মাঠে একটি নির্বাচনী সভা হয়েছিল। ওই সভার কথা তিনি শুনেছেন, কিন্তু উপস্থিত ছিলেন না। এ বিষয়ে আর কী জানেন—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, তাঁর কিছু জানা নেই।
হোসেন আলী বলেন, এলাকার রওশনের বাসায় তিনি সাঈদীকে যাতায়াত করতে দেখেছেন। তবে তা স্বাধীনতার আগে না পরে, তা তাঁর মনে নেই। এই জবানবন্দি চলে মাত্র দুই মিনিট। আসামিপক্ষের আইনজীবীরা সাক্ষীকে জেরা করেননি। সাক্ষ্য গ্রহণকালে আসামির কাঠগড়ায় সাঈদী উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আর কোনো সাক্ষী উপস্থিত না থাকায় মামলার কার্যক্রম মুলতবি করা হয়। ট্রাইব্যুনাল ১৩ ফেব্রুয়ারি সাক্ষ্য গ্রহণের পরবর্তী দিন ধার্য করেন।
জানতে চাইলে রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলি গোলাম আরিফ প্রথম আলোকে বলেন, ‘সাক্ষী হোসেন আলী তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছে জবানবন্দি দিয়েছেন। কিন্তু সাক্ষীর কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে তিনি কিছু জানেন না বলে উল্টো গীত গাওয়ায় তাঁকে পরীক্ষা না করেই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা সাক্ষীকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারি না।’
No comments