জানুয়ারিতে রেকর্ড পরিমাণ প্রবাসী-আয় দেশে এসেছে
চলতি ২০১১-১২ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে প্রবাসীদের প্রেরিত আয়ের প্রবৃদ্ধি গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় সাড়ে ১১ শতাংশ বেড়েছে। মূলত অর্থবছরের সপ্তম মাসে অর্থাৎ ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসে রেকর্ড পরিমাণ (রেমিট্যান্স) প্রবাসী-আয় দেশে আসায় তা সাত মাসের মোট প্রবাসী-আয় প্রবাহের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
জানুয়ারি মাসে ব্যাংকব্যবস্থার মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে ১২১ কোটি ৫৮ লাখ ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা পাঠিয়েছেন। এটি একক মাস হিসেবে এযাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি সময়কালে প্রবাসী-আয়ের মোট প্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৭২৮ কোটি ২০ লাখ ডলার। আর গত অর্থবছরের একই সময় এর পরিমাণ ছিল ৬৫২ কোটি ২০ লাখ ডলার।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের সাত মাসের মধ্যে সেপ্টেম্বর মাসে সবচেয়ে কম প্রবাসী-আয় দেশে এসেছে, যার পরিমাণ ৮৫ কোটি ৫৪ লাখ ডলার।
সম্প্রতি মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার বড় ধরনের দরপতন হওয়ায় এখন ডলারের বিনিময়ে আগের তুলনায় বেশি বাংলাদেশি টাকা পাওয়া যাচ্ছে। এটি প্রবাসী-আয় বাড়ার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রণোদনা হিসেবে কাজ করছে বলে ধারণা করা যায়।
২০১০-১১ অর্থবছরে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে পাঠান প্রায় এক হাজার ১৬৫ কোটি ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। সে বছর প্রবাসী-আয়ে প্রবৃদ্ধি হয় মাত্র ৬ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ।
তারও আগে অর্থাৎ ২০০৯-১০ অর্থবছরে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন প্রায় এক হাজার ৯৯ কোটি ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। সে বছর প্রবাসী-আয় আগের বছরের চেয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ১৩ দশমিক ২৫ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি সময়কালে প্রবাসী-আয়ের মোট প্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৭২৮ কোটি ২০ লাখ ডলার। আর গত অর্থবছরের একই সময় এর পরিমাণ ছিল ৬৫২ কোটি ২০ লাখ ডলার।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের সাত মাসের মধ্যে সেপ্টেম্বর মাসে সবচেয়ে কম প্রবাসী-আয় দেশে এসেছে, যার পরিমাণ ৮৫ কোটি ৫৪ লাখ ডলার।
সম্প্রতি মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার বড় ধরনের দরপতন হওয়ায় এখন ডলারের বিনিময়ে আগের তুলনায় বেশি বাংলাদেশি টাকা পাওয়া যাচ্ছে। এটি প্রবাসী-আয় বাড়ার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রণোদনা হিসেবে কাজ করছে বলে ধারণা করা যায়।
২০১০-১১ অর্থবছরে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে পাঠান প্রায় এক হাজার ১৬৫ কোটি ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। সে বছর প্রবাসী-আয়ে প্রবৃদ্ধি হয় মাত্র ৬ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ।
তারও আগে অর্থাৎ ২০০৯-১০ অর্থবছরে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন প্রায় এক হাজার ৯৯ কোটি ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। সে বছর প্রবাসী-আয় আগের বছরের চেয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ১৩ দশমিক ২৫ শতাংশ।
No comments